চিত্রা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

'''চিত্রা নদী''' ([[ইংরেজী ভাষা|ইংরেজী]]: Chitra River) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের [[গোপালগঞ্জ জেলা| গোপালগঞ্জ জেলার]] একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৭২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫৩ মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক চাটখালী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৩৪।<ref name="নদনদী">{{বই উদ্ধৃতি |lastশেষাংশ=মানিক |firstপ্রথমাংশ=মোহাম্মদ রাজ্জাক |dateতারিখ=ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ |titleশিরোনাম=বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি |urlইউআরএল= |locationঅবস্থান=ঢাকা |publisherপ্রকাশক=[[কথাপ্রকাশ]] |pageপাতা=৩৯ |isbnআইএসবিএন=984-70120-0436-4}}</ref> নদীটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে প্রবাহিত [[গঙ্গা]]-[[পদ্মা]] সিস্টেমের একটি বিশাল উপকূলীয় নদী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | |titleশিরোনাম=চিত্রা নদী| urlইউআরএল=http://www.ebanglapedia.com/bn/article.php?id=1065&title=চিত্রা-নদী#.U5vkefmSy4l}}</ref> ১৭০ কিঃমিঃ দীর্ঘ এ নদীটি চুয়াডাঙা ও দর্শনার নিম্নস্থল থেকে উৎপন্ন হয়ে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে কালিগঞ্জ, [[মাগুরা জেলা|মাগুরার]] [[মাগুরা জেলা|শালিখা]] ও কালিয়া উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গাজীরহাটে [[নবগঙ্গা নদী]]র সাথে মিলেছে এবং এর মিলিত স্রোত [[খুলনা]]র দৌলতপুরের কাছে [[ভৈরব নদী|ভৈরব নদীতে]] মিশেছে।

একসময় চিত্রা নদী অত্যন্ত খরস্রোতা থাকলেও বর্তমানে কতিপয় প্রাকৃতিক কারণ, কালভার্ট নির্মাণ ও মূলত দখলদারির কারণে তা মৃতপ্রায় হয়ে রয়েছে। অব্যবহারযোগ্য পানিধারণকারী এ নদী দুর্গন্ধও ছড়াচ্ছে বটে।<ref name="খরস্রোতা চিত্রা নদী এখন মরা খাল">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | titleশিরোনাম=খরস্রোতা চিত্রা নদী এখন মরা খাল | urlইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDRfMDlfMTRfMV8yNV8xXzEyMTkxOQ== | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৯ এপ্রিল ২০১৪ | newspaperসংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]]}}</ref><ref name="উৎসমুখ শুকিয়ে যাওয়ায় চিত্রা নদী মরে যাচ্ছে">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | titleশিরোনাম=উৎসমুখ শুকিয়ে যাওয়ায় চিত্রা নদী মরে যাচ্ছে | urlইউআরএল=http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=14&dd=2010-05-06&ni=17058 | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৬ মে ২০১০ | newspaperসংবাদপত্র=[[দৈনিক জনকণ্ঠ]]}}</ref>