কেশবচন্দ্র সেন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
2405:205:60A1:F2C2:6F1B:F4EB:3F22:2D5E-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Faizul Latif Chowdhury-এর সম্পাদি...
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{Unreferencedউৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}}
 
{{Infobox revolution biography
৭ নং লাইন:
|caption= ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেন
|alternate name=
|dateofbirth={{birthজন্ম dateতারিখ|1838|11|19|df=y}}
|placeofbirth=[[কলকাতা]], [[পশ্চিমবঙ্গ]], [[ভারত]]|
|dateofdeath={{deathমৃত্যু dateতারিখ and ageবয়স|1884|1|8|1838|11|19|df=y}}
| spouse =
| parents =
২১ নং লাইন:
}}
 
'''কেশবচন্দ্র সেন''' ([[১৯ নভেম্বর]] [[১৮৩৮]] – [[৮ জানুয়ারি]] [[১৮৮৪]]) ছিলেন বিশিষ্ট ঊনবিংশ শতাব্দীর ব্রিটিশমাসিত ভারতের একজন বাঙ্গালী ব্রাহ্মনেতা, বক্তা ও বাঙালি হিন্দু সমাজের অন্যতম ধর্মসংস্কারক। '''ব্রহ্মানন্দ''' উপাধিতে ভূষিত কেশবচন্দ্র শুধুমাত্র [[বাংলার নবজাগরণ|বাংলার নবজাগরণের]] অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্বই ছিলেন না, বরং ভারতের জাতীয় চেতনা ও ঐক্যের অন্যতম উন্মেষক ও মুখপাত্র হিসাবেও তিনি নন্দিত।<ref name="ReferenceA">[''আধুনিক ভারতের নির্মাতাঃ কেশবচন্দ্র সেন'', অরুণ কুমার মুখোপাধ্যায়, প্রকাশন বিভাগ, তথ্য ও বেতার মন্ত্রক, ভারত সরকার, নয়াদিল্লি, ১৯৯৬
]</ref>
 
== জীবনী ==
=== জন্ম ও বংশপরিচয় ===
কলকাতার এক সম্ভ্রান্ত বৈষ্ণব বংশে কেশবচন্দ্র সেনের জন্ম। তাঁর পিতামহ দেওয়ান রামকমল সেন ছিলেন [[এশিয়াটিক সোসাইটি কলকাতা|রয়্যাল এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গলের]] প্রথম ভারতীয় সেক্রেটারি। রামকমলের দ্বিতীয় পুত্র প্যারীমোহন সেন ছিলেন কেশবচন্দ্রের পিতা। প্যারীমোহনের জন্ম হয় [[১৮১৪]] খ্রিস্টাব্দে । সুপুরুষ ও গুণবান প্যারীমোহন ছিলেন মধুর স্বভাব, সূক্ষ্ম রুচি ও শিল্পীভাবাপন্ন। [[১৮৪৮]] খ্রিস্টাব্দে মাত্র চৌত্রিশ বছর বয়সেই তাঁর মৃত্যু হয়। কেশবচন্দ্রের মা ছিলেন সরলা সুন্দরী দেবী। তিনিও পরম রূপবতী ও মহীয়সী নারী ছিলেন। বালক কেশবচন্দ্রের চরিত্রগঠনে তাঁর প্রভাব ছিল সর্বাধিক। <ref name="ReferenceA"/>[''আধুনিক ভারতের নির্মাতাঃ কেশবচন্দ্র সেন'', অরুণ কুমার মুখোপাধ্যায়, প্রকাশন বিভাগ, তথ্য ও বেতার মন্ত্রক, ভারত সরকার, নয়াদিল্লি, ১৯৯৬
]</ref>
=== শৈশব ও কৈশোর ===
=== যৌবন ===
৩৫ ⟶ ৩৪ নং লাইন:
== ইংল্যান্ড ভ্রমণ ==
== দর্শনচিন্তা ==
কেশবচন্দ্রের রাজনৈতিক মতাদর্শের মধ্যে ইংরেজ বিদ্বেষের ভাব লক্ষিত না হলেও, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও সামাজিক ন্যায়ের পক্ষে তাঁর দৃপ্ত ভাষণগুলি স্বাধীনতা আন্দোলনের অব্যবহিত পূর্বযুগে ভারতের জাতীয় চেতনার উন্মেষ ঘটাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। তর্কযুদ্ধে ইউরোপীয় মিশনারিদের পরাস্ত করে ভারতের ধর্ম, সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিষয়ে তাঁদের ছড়ানো কুৎসার সমুচিৎ জবাব দেন। [[রামকৃষ্ণ পরমহংস|শ্রীরামকৃষ্ণের]] বিশেষ স্নেহধন্য কেশবচন্দ্র [[ভারতবর্ষ]] ও [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডের]] নানা স্থানে ধর্মপ্রচার করেন এবং তাঁর বাগ্মীতায় সেকালের প্রগতিপন্থী শিক্ষিত ভারতবাসীর মনে অভূতপূর্ব আলোড়ন সৃষ্টি হয়।<ref name="ReferenceA"/>[''আধুনিক ভারতের নির্মাতাঃ কেশবচন্দ্র সেন'', অরুণ কুমার মুখোপাধ্যায়, প্রকাশন বিভাগ, তথ্য ও বেতার মন্ত্রক, ভারত সরকার, নয়াদিল্লি, ১৯৯৬
]</ref>
== সাংবাদিকতা ও সাহিত্যরচনা ==
== সমাজ সংস্কার ==
৪৯ ⟶ ৪৭ নং লাইন:
== আরও দেখুন ==
* [[ব্রাহ্মসমাজ]]
 
 
 
{{বাংলার নবজাগরণ}}