উলানবাটর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ভূমিকা সম্প্রসারণ |
|||
১০৮ নং লাইন:
সোভিয়েত সাহায্য নিয়ে একটি নতুন শহর পরিকল্পনা করা হয়, যার কেন্দ্রে ছিল স্যুবাতার চত্ত্বর (বর্তমান চেঙ্গিস খান চত্ত্বর)। এই চত্ত্বরে একটি নব্য-ধ্রুপদী স্থাপত্যশৈলীর সরকারী ভবন, একটি ইতিহাস জাদুঘর এবং জাতীয় মঞ্চশালা নির্মাণ করা হয়। ১৯৪২ সালে এখানে মঙ্গোলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়। এছাড়াও এখানে বেশ কিছু পেশাজীবী ও কারিগরি উচ্চবিদ্যালয় এবং মঙ্গোলিয়ার বিজ্ঞান আকাদেমিও প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে শহরটির জনজীবনে আধুনিক ২১শ শতকের ছোঁয়া লেগেছে। চেঙ্গিস খান চত্ত্বরে মঙ্গোলিয়ার বিভিন্ন নেতার মূর্তি আছে। গান্দান ও চৈজিন মঠগুলি সোভিয়েত যুগের অপসারণ প্রক্রিয়া থেকে রক্ষা পায়। গান্দান মঠে বর্তমানে সন্ন্যাসী-ভিক্ষুরা বাস করেন; এখানে ২৬ মিটার দীর্ঘ একটি সোনার পাতার মূর্তি আছে। অন্যদিকে চৈজিন লামা বর্তমানে একটি জাদুঘর। মঙ্গোলিয়ার শেষ রাজা বোগদ খানের শীতকালীন প্রাসাদটিও বর্তমানে একটি জাদুঘরে রূপান্তরিত। জাইসান হল থেকে শহর ও পর্বতের সুন্দর দৃশ্যাবলি অবলোকন করা যায়। শহরের বাইরে ঘোড়া বা উটে চড়ে গোরখি তেরেলজ জাতীয় উদ্যানে ভ্রমণ করা ও তাঁবু খাটানোর ব্যবস্থা আছে।
উলান বাতার মঙ্গোলিয়ার প্রধান শিল্পকেন্দ্র। এখানে অবস্থিত শিল্প এলাকাটিতে বিভিন্ন ধরনের ভোগদ্রব্য প্রস্তুত করা হয়। এখানে সিমেন্ট, লোহা ও ইট প্রস্তুত, জুতা ও বস্ত্র প্রস্তুত, যানবাহন মেরামত, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও অন্যান্য কারখানা আছে। শহরটি একটি রেলপথ<ref name="Official">{{
এখানে প্রায় ১৪ লক্ষ লোকের বাস।
==তথ্যসূত্র==
|