ইলোরা গুহাসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
4টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২০ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
ইলোরা গুহা মন্দির কালাচুরি, চালুক্য ও রাষ্ট্রকুট শাসনামলে তৈরী [[হিন্দু]], [[বৌদ্ধ]] ও [[জৈন]] মন্দিরের জন্য বিখ্যাত। নবম শতাব্দীতে [[রাষ্ট্রকুট সাম্রাজ্য|রাষ্ট্রকুটের শাসনামলে]] তৈরী হয় জগন্নাথ সভা (পাঁচটি [[জৈন ধর্ম|জৈন]] মন্দিরের সমষ্টি)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|urlইউআরএল=http://www.bl.uk/onlinegallery/onlineex/apac/photocoll/other/019pho000000040u00120000.html
|titleশিরোনাম=[Close view of base of pillars in the upper floor of the Jain Cave XXXIII (Jaganatha Sabha), Ellora.]
|প্রকাশক=
|publisher=
|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2013-09-02
}}</ref>
 
৩৩ নং লাইন:
এই গুহাসমূহ খ্রিষ্টাব্দ ৫ম-৭ম শতাব্দীতে স্থাপিত হয়। ধারণা করা হয় যে, বৌদ্ধ গুহাসমূহ প্রাথমিক স্থাপনারগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল। প্রথম পর্যায়ে ১-৫ নাম্বার গুহা (৪০০-৬০০ খ্রিষ্টাব্দ) এবং পরবর্তী পর্যায়ে ৬-১২ নাম্বার গুহা (মধ্য ৭ম-মধ্য ৮ম খ্রিষ্টাব্দ)। কিন্তু বর্তমানে আধুনিক বিশেষজ্ঞদের কাছে এটা নিশ্চিত যে, হিন্দুগুহা ( ২৭, ২৯, ২১, ২৮, ১৯, ২৬, ২০, ১৭ এবং ১৪ না. গুহা) এর আগে তৈরী। সর্বপ্রথম স্থাপিত বৌদ্ধগুহা ৬ নাম্বার গুহা। ডান পাশের ৫, ২, ৩, ৫ এবং ৪, ৭, ৮, ১০ ও ৯ না. ব্লক। আর সর্বশেষ স্থাপিত গুহা হল ১১ ও ১২ না. গুহা। সকল বৌদ্ধগুহা স্থাপিত হয় ৬৩০-৭০০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে।<ref name=d1>{{harvnb|Dhavalikar|2003|p=12}}</ref>
 
এই বিশাল স্থাপনাটি বেশিরভাগ বিহার ও মঠের সমন্বয়ে গঠিত। এর মধ্যে বড়ো, পাহাড়ের গায়ে খোদাইকৃত বহুতল ভবন (বাসস্থান, শোবার ঘর, রান্নাঘর এবং অন্যান্য কক্ষ) বিদ্যমান। এই স্থাপনার কিছু গুহাতে পাহাড়ের গায়ে খোদাইকৃত গৌতম বুদ্ধ, বৌদিসত্তব ও পন্ডিতদের প্রতিমাসংবলিত মন্দির বিদ্যমান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.sacred-destinations.com/india/ellora-caves |titleশিরোনাম=Ellora Caves, India |locationঅবস্থান=Maharashtra, India |publisherপ্রকাশক=Sacred-destinations.com |dateতারিখ=2009-08-08 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2010-08-12}}</ref>
 
সবচেয়ে বিখ্যাত বৌদ্ধগুহা হল ১০ নাম্বার গুহা, এটি চৈত্য হল (চন্দরশালা) অথবা ভিশভাক্রাম গুহা, যা “কারপেন্টার’স কেভ” ('Carpenter's Cave') নামে সর্বাধিক পরিচিত। এই গুহাটিতে অনেকটা গির্জার মত একটি বিশাল হল বিদ্যমান যার নাম চৈত্য, যার ছাদ এমনভাবে খোদাইকৃত যে দেখতে অনেকটা কাঠের বিমের মত। এই গুহার ঠিক মধ্যখানে একটি ১৫ ফুট লম্বা আসনকৃত বৌদ্ধ মূর্তি রয়েছে। অন্যান্য বৌদ্ধগুহার মধ্যে ১-৯ না. গুহা হল মঠ এবং দো-তাল (১১ নাম্বার গুহা) ও তিন-তাল (১২ নাম্বার গুহা) তিনতলা।
৬৮ নং লাইন:
|}
১৬ নাম্বার গুহা, যা কৈলাশ অথবা কৈলাশনাথ নামেও পরিচিত, যা অপ্রতিদ্বন্দ্বীভাবে ইলোরার কেন্দ্র। এর ডিজাইনের জন্য একে কৈলাশ পর্বত নামে ডাকা হয়, যা শিবের বাসস্থান, দেখতে অনেকটা বহুতল মন্দিরের মত কিন্তু এটি একটিমাত্র পাথরকে কেটে তৈরী করা হয়েছে। এর আয়তন এথেন্সের পার্থেনন এর দ্বিগুণ।<ref name=lonelyplanet>
{{বই উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://books.google.com/?id=T7ZHUhSEleYC|titleশিরোনাম=India|isbnআইএসবিএন=978-1-74104-308-2|pageপাতা=810|publisherপ্রকাশক=Lonely Planet |yearবছর= 2007 |authorলেখক=Sarina Singh ... |yearবছর=2007 |publisherপ্রকাশক=Lonely Planet |locationঅবস্থান=Footscray, Vic.|authorlink1লেখক-সংযোগ১=Joe Bindloss|authorlink2লেখক-সংযোগ২=Sarina Singh|authorlink3লেখক-সংযোগ৩=James Bainbridge|authorlink4লেখক-সংযোগ৪=Lindsay Brown|authorlink5লেখক-সংযোগ৫=Mark Elliott|authorlink6লেখক-সংযোগ৬=Stuart Butler}}</ref> প্রধানত এই মন্দিরটি সাদা আস্তর-দেওয়া যাতে এর সাদৃশ্য কৈলাশ পর্বতের সাথে বজায় থাকে। এর আশেপাশের এলাকায় তিনটি স্থাপনা দেখা যায়। সকল শিবমন্দিরের ঐতিহ্য অনুসারে প্রধান মন্দিরের সম্মুখভাগে পবিত্র ষাঁড় “নন্দী”–র ছবি আছে।
 
প্রধান মন্দির নন্দী মন্ডপ-এ লিঙাম অবস্থিত। নন্দী মন্ডপ ১৬ টি স্তম্ভের উপর দাঁড়িয়ে আছে যার উচ্চতা ২৯.৩ মি.। নন্দী মন্ডপে একটি বিশাল আকৃতির পাথরের তৈরী হাতি বিদ্যমান। একটি জীবন্ত পাথরের সেতু দ্বারা নন্দী মন্ডপ ও শিব মন্দিরের যোগাযোগ সাধিত হয়েছে। এই স্থাপনাটি তৎকালীন শিল্পীদের প্রতিভার সাক্ষর বহন করে। এই মন্দির তৈরী হয় ২,০০,০০০ টন পাথর কেটে, যার জন্য সময় লেগেছিল ১০০ বছর।
৯১ নং লাইন:
 
== ইলোরার ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য ==
ইলোরা ওয়েস্টার্ন ঘাটের সমতল ভূমি দখল করে গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন প্রাচীন আগ্নেয়গিরি কর্মকান্ডের ফলে এই এলাকায় বিভিন্ন স্তরে গঠিত, যা ডেকান ফাঁদ (Deccan Traps) নামে পরিচিত। ক্রেটাচিয়াসের সময় একটি আগ্নেয়গিরি ইলোরা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে গঠিত হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://ellora.ind.in/geology-of-ellora |titleশিরোনাম=Geology of Ellora |publisherপ্রকাশক=ellora.ind.in |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ নভেম্বর ২০১৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20101209150020/http://ellora.ind.in/geology-of-ellora# |আর্কাইভের-তারিখ=৯ ডিসেম্বর ২০১০ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== ইলোরা বিভিন্ন খোদাইচিহ্ন ==
১১২ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
* {{বই উদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Dhavalikar
| firstপ্রথমাংশ = M.K.
| yearবছর = 2003
| titleশিরোনাম = Ellora
| publisherপ্রকাশক = Oxford University Press, New Delhi
| isbnআইএসবিএন = 0-19-565458-7
| refসূত্র = harv
}}
 
== অতিরিক্ত পড়ার জন্য ==
* {{বই উদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Berkson
| firstপ্রথমাংশ = Carmel
| yearবছর = 1992
| titleশিরোনাম = Ellora, Concept and Style
| publisherপ্রকাশক = Abhinav Publications
| isbnআইএসবিএন = 0-19-565458-7
| urlইউআরএল = http://books.google.com/books?id=tH7KRNqIin4C
| refসূত্র = harv
}}
* {{citation