আলীম দার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটের নাম সংশোধন |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার
| playername = আলীম দার<br />علیم ڈار
| image =
৮৪ নং লাইন:
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলাগুলোয় আম্পায়ার হিসেবেই মূলতঃ আলীম দার ক্রিকেটাঙ্গনে পরিচিত ব্যক্তিত্ব। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে গুজরানওয়ালার [[জিন্নাহ স্টেডিয়াম|জিন্নাহ স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান]] বনাম [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের]] মধ্যেকার [[একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|একদিবসীয় ক্রিকেট]] খেলার মাধ্যমে আম্পায়ার হিসেবে অভিষেক ঘটান। ২০০২ সালে তিনি আইসিসি'র আম্পায়ারদের আন্তর্জাতিক প্যানেলে সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত হন। সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদর্শন করে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আইসিসি]] কর্তৃপক্ষকে আশ্চর্যান্বিত করেন। [[২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|২০০৩]] সালের শুরুতে অনুষ্ঠিত [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপ ক্রিকেটেও]] আম্পায়ারিংয়ে তিনি অন্যান্য সেরা আম্পায়ারদের সহযোগী ছিলেন। অক্টোবর, ২০০৩ সালে তিনি সেরা আম্পায়ারিত্ব করেন [[ঢাকা|ঢাকার]] [[বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম|বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে]]; সেখানে তিনি [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ]] বনাম [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] মধ্যকার খেলার মাধ্যমে টেস্টে আম্পায়ারের অভিষেক ঘটান। কিন্তু এ পর্যন্ত তিনি [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] কোন টেস্ট ম্যাচে আম্পায়ারিত্ব করেননি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে আম্পায়ারদের আন্তর্জাতিক তালিকা প্রবর্তনের পর সকল [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ম্যাচ]] নিরপেক্ষ আম্পায়ার দ্বারা পরিচালিত হয়।
এপ্রিল, ২০০৪ সালে প্রথম পাকিস্তানী হিসেবে [[আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকা|আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকায়]] অন্তর্ভুক্ত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
১৭ অক্টোবর, ২০০৭ সালে [[মুম্বাই|মুম্বাইয়ে]] অনুষ্ঠিত [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত]] বনাম [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] মধ্যেকার খেলায় আলীম দার [[ক্রিকেটের ইতিহাস|ক্রিকেটের ইতিহাসে]] বিশ্বের দশম আম্পায়ার হিসেবে শততম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ারিত্ব করেন।
৯১ নং লাইন:
দার [[২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেট|২০১১ সালের]] বিশ্বকাপ ক্রিকেটে তাঁর নির্ভরযোগ্যতা প্রদর্শন করেন। ১৫টি [[আম্পায়ার ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম|আম্পায়ার ডিসিশন রিভিউ সিস্টেমে]] তাঁর বিরুদ্ধে আনীত সিদ্ধান্তের সবগুলো পুণঃবিবেচনাই বাতিল হয়ে যায়।
২০০৫ এবং ২০০৬ সালে দুইবার [[আইসিসি পুরস্কার|আইসিসি’র বর্ষসেরা আম্পায়ারের]] জন্যে মনোনীত হয়েছিলেন দার। অতঃপর ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ আফ্রিকার]] জোহানেসবার্গে বার্ষিকভিত্তিতে প্রদেয় [[পুরস্কার]] জয় করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
১৪ আগস্ট, ২০১০ সালে পাকিস্তান সরকার তাঁকে [[প্রাইড অব পারফরমেন্স]] [[পদক|পদকে]] ভূষিত করে সবিশেষ সম্মানিত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== তথ্যসূত্র ==
|