আলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahmad Kanik (আলোচনা | অবদান) ছবি বাদ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৯ নং লাইন:
| predecessor = [[উসমান ইবন আফ্ফান]]; [[মুহাম্মদ]]
| successor = [[হাসান ইবন আলী|হাসান]]<ref>{{Harvnb|Madelung|1997|p=311}}</ref>
| spouse 1 = [[ফাতিমা]]<ref name="Britannica">{{
| spouse 2 = [[Ummul Banin|Fatima bint Hizam al-Qilabiyya]] ("Ummu l-Banin")
| issue = [[
| royal house = [[আহল আল-বাইত]]<br />[[বনু হাশিম]]
| father = [[আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব|আবু তালিব]]|[[Abd Munāf]]
| mother = [[ফাতিমা বিনতে আসাদ]]
| birth_date = {{
| birth_place = [[মক্কা]]<ref name="Britannica"/>
| death_date = {{
| death_place = [[কুফা]]<ref name="Britannica"/>
| place of burial = [[ইমাম আলি মসজিদ]], [[নাজাফ]], ইরাক
}}
'''আলি ইবনে আবু তালিব''' ({{IPAc-en|ˈ|ɑː|l|i|,_|ɑː|ˈ|l|iː}};<ref>[http://dictionary.reference.com/browse/ali "Ali"]. ''[[Random House Webster's Unabridged Dictionary]]''.</ref> {{lang-ar|علي بن أبي طالب}}; [[৬০০]] – [[৬৬১]]) ইসলামের চতুর্থ ও [[খুলাফায়ে রাশেদিন]]-এর শেষ [[খলিফা]]। তিনি ছিলেন আবু তালিবের পুত্র। তার মাতার নাম ফাতিমা বিনতে আসাদ । আলি কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। শিশু বয়স থেকেই তিনি ইসলামের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে লালিত-পালিত হন। ইসলামের ইতিহাসে তিনি পুরুষদের মধ্যে সর্বপ্রথম যিনি নবী মুহাম্মদ(সাঃ)এর সাথে নামাজ আদায় করতেন। বালকদের মধ্যে এবং পুরুষদের তিনি সর্ব প্রথম নবুয়তের ডাকে সাড়া দিয়ে মাত্র ১০ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন।<ref name="Tabatabae191">{{Harvnb|Tabatabaei|1979|p=191}}</ref><ref name="Ashraf 2005 p=14">{{Harvnb|Ashraf|2005|p=14}}</ref><ref name="Islam">{{
==জন্ম ও বংশ পরিচয়==
৩৬ নং লাইন:
=== কুফায় গুপ্তহত্যা ===
{{
[[File:Meshed ali usnavy (PD).jpg|thumb|আলী ইবনে আবি তালিবের সমাধি]]
৪০ হিজরীর ১৯শে রমজান বা ৬৬১ খৃস্টাব্দের ২৭শে জানুয়ারী মসজিদে কুফায় নামাজ পড়ার সময় তিনি, [[খারেজী]] [[আব্দুর রহমান ইবনে মুলজাম]] কর্তৃক হামলার শিকার হন। তিনি নামাজে সেজদা দেওয়ার সময় ইবনে মুলজামের বিষ-মাখানো তরবারী দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হন।<ref name="Tabatabaei 1979 192">{{Harvnb|Tabatabaei|1979|p=192}}</ref> আলী তার পুত্রকে নির্দেশ দেন কেউ যেন খারেজীদের আক্রমণ না করে, তার বদলে তিনি নির্দেশ দেন যে, যদি তিনি বেঁচে যান, তবে যেন ইবনে মুলজামকে ক্ষমা করে দেয়া হয়, আর যদি তিনি মারা যান, তবে ইবনে মুলজামকে যেন নিজ আঘাতের সমতুল্য একটি আঘাত করা হয় (তাতে ইবনে মুলজামের মৃত্যু হোক বা না হোক।)।<ref>{{Harvnb|Kelsay|1993|p=92}}</ref> আলী হামলার দুদিন পর ২৯শে জানুয়ারী ৬৬১ খৃস্টাব্দে (২১শে রমজান ৪০ হিজরী) মৃত্যুবরণ করেন।<ref name="
== তথ্যসূত্র ==
|