বিপিনবিহারীর আদি বাড়ি ছিল উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার হালিশহরে।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.mtnews24.com/home/5055/http-bn-mtnews-com-jatio-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A7%AA-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A7%A7%E0%A7%AC-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%8C%E0%A7%9C%E0%A6%9D%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%AA|শিরোনাম=পাল ও সেন যুগের ইতিহাসের স্মৃতির শহর|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=mtnews24.com|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=৯ জুন ২০১৭}}</ref> [[বারীন্দ্রকুমার ঘোষ]] এবং [[রাসবিহারী বসু|রাসবিহারী বসুর]] সহকর্মীরূপে বৈপ্লবিক মন্ত্রে দীক্ষা গ্রহণ করেন। মুরারিপুকুর, আড়িয়াদহ প্রভৃতি বিপ্লবী কেন্দ্রের সঙ্গে তাঁর প্রত্যক্ষ যোগাযোগ ছিলো। তিনি বিপ্লবের আদিযুগে যে কয়েকটি সমিতি ছিলো তাঁর মধ্যে ১৮৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত আত্মোন্নতি সমিতির সদস্য ছিলেন। তাঁর উদ্যোগে ১৯১৪ সালে রডা কোম্পানির মাউজার পিস্তল অপহরণ করা হয়। ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে [[যুগান্তর দল]] কর্তৃক বার্ড কোম্পানির গাড়ি লুন্ঠনে যতীন্দ্রনাথের সাহায্যকারী ছিলেন। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে তিনি কংগ্রেস আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে [[ভারত ছাড়ো আন্দোলন|ভারত ছাড়ো আন্দোলনে]]<nowiki/>ও যোগ দেন। তিনি জীবনের প্রায় ২৪ বছর বিভিন্ন জেলে কাটান।
== স্বাধীনোত্তর জীবন ==
তিনি শ্রমিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার পর বঙ্গীয় প্রাদেশিক সংগঠনের সভাপতি ছিলেন। প্রথম সাধারণ নির্বাচনে (১৯৫২) [[উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলা]]<nowiki/>র বীজপুর কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার সদস্য হন।<ref name=":0" /><ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় মুদ্রণঃ নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৪৭৮-৪৭৯, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
