আফগানিস্তান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
5টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪২ নং লাইন:
|HDI_change = increase<!-- increase/decrease/steady -->
|HDI = 0.465<!-- number only -->
|HDI_ref = <ref name="HDI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://hdr.undp.org/sites/default/files/hdr_2015_statistical_annex.pdf |titleশিরোনাম=2015 Human Development Report |dateতারিখ=14 December 2015 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 December 2015 |publisherপ্রকাশক=United Nations Development Programme | pageপাতা=18}}</ref>
|HDI_rank = 171st
|sovereignty_type = [[আফগানিস্তানের ইতিহাস|স্বাধীনতা]]
১০৪ নং লাইন:
 
== প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ ==
{{mainমূল নিবন্ধ|আফগানিস্তানের প্রদেশসমূহ}}
[[চিত্র:Afghanistan provinces numbered.png|thumb|right|339px|মানচিত্রে আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশ]]
আফগানিস্তান প্রশাসনিকভাবে ৩৪টি প্রদেশ বা ওয়েলায়েত-এ বিভক্ত। প্রতি প্রদেশের নিজস্ব রাজধানী আছে। প্রদেশগুলি আবার জেলায় বিভক্ত। একেকটি জেলা সাধারণত একটি করে শহর ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল নিয়ে গঠিত।
১৬২ নং লাইন:
দেশটির আয়তন ৬৫২,২২৫ বর্গ কিমি (২৫১,৮২৫ বর্গমাইল)। পূর্ব-পশ্চিমে এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ১,২৪০ কিমি (৭৭০ মাইল); উত্তর-দক্ষিণে সর্বোচ্চ ১,০১৫ কিমি (৬৩০ মাইল)। উত্তর-পশ্চিম, পশ্চিম ও দক্ষিণের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি মূলত মরুভূমি ও পর্বতশ্রেণী। উত্তর-পূর্বে দেশটি ধীরে ধীরে উঁচু হয়ে হিমবাহ-আবৃত পশ্চিম হিমালয়ের হিন্দুকুশ পর্বতের সাথে মিশে গেছে। আমু দরিয়া নদী ও এর উপনদী পাঞ্জ দেশটির উত্তর সীমান্ত নির্ধারণ করেছে।
 
আফগানিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চল সুউচ্চ পর্বতময় এলাকা। দেশটির প্রায় অর্ধেক এলাকার উচ্চতা সমুদ্র সমতল থেকে ২,০০০ মিটার বা তার চেয়ে উঁচুতে অবস্থিত। ছোট ছোট হিমবাহ ও বছরব্যাপী তুষারক্ষেত্র প্রায়ই পরিলক্ষিত হয়। উত্তর-পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত ৭,৪৮৫ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট নওশাক আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। এটি পাকিস্তানের তিরিচ মির পর্বতশৃঙ্গের একটি নিচু পার্শ্বশাখা। পর্বতটি আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বে হিন্দুকুশ পর্বতমালার অংশ, যেটি আবার পামির মালভূমির দক্ষিণে অবস্থিত। হিন্দুকুশ থেকে অন্যান্য নীচু পর্বতসারি ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়েছে। এদের মধ্যে প্রধান শাখাটি দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রসারিত হয়ে পশ্চিমের ইরান সীমান্ত অবধি চলে গেছে। এই নিচু পর্বতমালাগুলির মধ্যে রয়েছে পারোপামিসুস পর্বতমালা, যা উত্তর আফগানিস্তান অতিক্রম করেছে, এবং সফেদ কোহ পর্বতমালা, যা পাকিস্তানের সাথে পূর্ব সীমান্ত তৈরি করেছে। সফেকদ কোহ-তেই রয়েছে বিখ্যাত খাইবার গিরিপথ, যা আফগানিস্তান ও পাকিস্তানকে সংযুক্তকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কপথ। অপেক্ষাকৃত নিম্নভূমিগুলি দেশের দক্ষিণ ও পশ্চিমে অবস্থিত। এদের মধ্যে রয়েছে উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের হেরাত-ফেরা নিম্নভূমি, দক্ষিণ-পশ্চিমের সিস্তান ও হেলমন্দ নদী অববাহিকা, এবং দক্ষিণের রিগেস্তান মরুভূমি। সিস্তান অববাহিকাটি বিশ্বের সবচেয়ে শুষ্ক এলাকার একটি। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://postconflict.unep.ch/publications/sistan.pdf|titleশিরোনাম=History of Environmental Change in the Sistan Basin 1976 - 2005|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2007-07-20}}</ref>
 
নদী উপত্যকাগুলি ও আরও কিছু ভূগর্ভস্থ পানিবিশিষ্ট নিম্নভূমি ছাড়া অন্য কোথাও কৃষিকাজ হয় না বললেই চলে। মাত্র ১২ শতাংশ এলাকা পশু চারণযোগ্য। দেশটির মাত্র ১ শতাংশ এলাকা বনাঞ্চল, এবং এগুলি মূলত পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব আফগানিস্তানে অবস্থিত। যুদ্ধ ও জ্বালানি সংকটের কারণে বনভূমি দ্রুত বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
২১২ নং লাইন:
২০০৬ সালে [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপসংস্থা]] (United States Geological Survey বা USGS) প্রাক্কলন করে যে উত্তর আফগানিস্তানে গড়ে ২৯০ শত কোটি ব্যারেল অপরিশোধিত খনিজ তেল, ১৫.৭ ট্রিলিয়ন ঘনফুট প্রাকৃতিক গ্যাস এবং ৫৬ কোটি ব্যারেল প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে প্রাপ্ত তরল আছে।<ref name="klett2006">{{cite techreport|last=Klett |first=T.R. |title=Assessment of Undiscovered Petroleum Resources of Northern Afghanistan, 2006 |url=http://pubs.usgs.gov/fs/2006/3031/pdf/FS-3031.pdf |publisher=USGS-Afghanistan Ministry of Mines & Industry Joint Oil & Gas Resource Assessment Team |accessdate=13 October 2011 |date=March 2006 |id=Fact Sheet 2006–3031|archiveurl=https://web.archive.org/web/20130727060903/http://pubs.usgs.gov/fs/2006/3031/pdf/FS-3031.pdf |archivedate=27 July 2013 }}</ref>
 
২০১১ সালে আফগানিস্তান সরকার গণচীনের জাতীয় পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের সাথে একটি খনিজ তেল অনুসন্ধান সংক্রান্ত ৭ শত কোটি ডলারের একটি চুক্তি সম্পাদন করে, যেখানে দেশটির উত্তরাংশে আমু দরিয়া নদীর পাড় ধরে তিনটি তেলক্ষেত্র স্থাপনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://ph.news.yahoo.com/afghanistan-signs-7-bn-oil-deal-china-102107778.html |titleশিরোনাম=Afghanistan signs '$7 bn' oil deal with China |dateতারিখ=28 December 2011 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=29 December 2013|archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131230233953/http://ph.news.yahoo.com/afghanistan-signs-7-bn-oil-deal-china-102107778.html |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=30 December 2013 }}</ref><!--deadurl=https://news.yahoo.com/afghanistan-signs-7-bn-oil-deal-china-102107384.html-->
 
আফগানিস্তানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে [[লিথিয়াম]] রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সংস্থা পেন্টাগনের একটি অভ্যন্তরীণ পত্রে বলা হয় যে আফগানিস্তান "লিথিয়ামের সৌদি আরবে" পরিণত হতে পারে।<ref name="risen2010">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=https://www.nytimes.com/2010/06/14/world/asia/14minerals.html?hp |titleশিরোনাম=U.S. Identifies Vast Riches of Minerals in Afghanistan |newspaperসংবাদপত্র=The New York Times |firstপ্রথমাংশ=James |lastশেষাংশ=Risen |dateতারিখ=17 June 2010 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 November 2010 |archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100617204149/http://www.nytimes.com/2010/06/14/world/asia/14minerals.html?hp |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=17 June 2010 |deadurlঅকার্যকর-ইউআরএল=no}}</ref>
 
এছাড়াও দেশটিতে তামা, সোনা, কয়লা, লোহার আকরিক এবং অন্যান্য খনিজ পদার্থ আছে। <ref name=peters2007 /><ref name="bgs">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.bgs.ac.uk/AfghanMinerals/docs/Gold_A4.pdf#search='gold%20and%20copper%20discovered%20in%20afghanistan' |formatবিন্যাস=PDF |titleশিরোনাম=Minerals in Afghanistan |publisherপ্রকাশক=[[British Geological Survey]] |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=4 December 2010|archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130726155518/http://www.bgs.ac.uk/AfghanMinerals/docs/Gold_A4.pdf |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=26 July 2013 }}</ref><ref name="Afghanistan's Mineral Fortune">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.uvm.edu/ieds/node/568/ |titleশিরোনাম=Afghanistan's Mineral Fortune |publisherপ্রকাশক=Institute for Environmental Diplomacy and Security Report |yearবছর=2011 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=16 December 2013|archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131212153853/http://www.uvm.edu/ieds/node/568 |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=12 December 2013 }}</ref> হেলমান্দ প্রদেশের খানাশিন এলাকার কার্বোনাটাইট শিলাতে ১ কোটি মেট্রিক টনের মত দুর্লভ ধাতু রয়েছে।<ref name="tucker2011">{{cite techreport|last=Tucker |first=Ronald D. |title=Rare Earth Element Mineralogy, Geochemistry, and Preliminary Resource Assessment of the Khanneshin Carbonatite Complex, Helmand Province, Afghanistan |url=http://pubs.usgs.gov/of/2011/1207/pdf/ofr2011-1207.pdf |publisher=USGS |accessdate=13 October 2011 |year=2011 |id=Open-File Report 2011–1207|archiveurl=https://web.archive.org/web/20130727062511/http://pubs.usgs.gov/of/2011/1207/pdf/ofr2011-1207.pdf |archivedate=27 July 2013 }}</ref>
 
২০০৭ সালে চীনের ধাতুগলন গোষ্ঠী নামক সংস্থাকে ৩ শত কোটি টাকার বিনিময়ে ৩০ বছরের জন্য আইনাক তামার খনিটি ভাড়া দেওয়া হয়।<ref>"[http://www.dailyfinance.com/2010/06/14/china-us-afghanistan-mineral-mining/ China, Not U.S., Likely to Benefit from Afghanistan's Mineral Riches]". ''Daily Finance''. 14 June 2010 {{webarchiveওয়েব আর্কাইভ |urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131231001630/http://www.dailyfinance.com/2010/06/14/china-us-afghanistan-mineral-mining/ |dateতারিখ=31 December 2013 }}</ref> এটি আফগানিস্তানের ইতিহাসে বৃহত্তম বিদেশী পুঁজি বিনিয়োগ ও বেসরকারী ব্যবসা প্রকল্প।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=https://www.nytimes.com/2009/12/30/world/asia/30mine.html?pagewanted=all |titleশিরোনাম=China Willing to Spend Big on Afghan Commerce |workকর্ম=The New York Times |dateতারিখ=29 December 2009 |archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110731145815/http://www.nytimes.com/2009/12/30/world/asia/30mine.html?pagewanted=all |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=31 July 2011}}</ref> ভারতের রাষ্ট্র-পরিচালিত ইস্পাত প্রশাসন কেন্দ্রীয় আফগানিস্তানের হাজিগাক গিরিপথে অবস্থিত বিশাল লৌহ আকরিকের খনিটি খননকাজের অধিকার অর্জন করে।<ref>"[http://www.businessweek.com/news/2011-12-06/indian-group-wins-rights-to-mine-in-afghanistan-s-hajigak.html Indian Group Wins Rights to Mine in Afghanistan's Hajigak] {{webarchiveওয়েব আর্কাইভ |urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131010060446/http://www.businessweek.com/news/2011-12-06/indian-group-wins-rights-to-mine-in-afghanistan-s-hajigak.html |dateতারিখ=10 October 2013 }}". ''Businessweek''. 6 December 2011</ref> আফগানিস্তানের সরকারী কর্মকর্তারা অনুমান করেন যে দেশটির ৩০% অব্যবহৃত খনিজ সম্পদের মূল্য কমপক্ষে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।<ref name=bbcminerals /> একজন কর্মকর্তার মতে খনিজ সম্পদ আফগান অর্থনীতির মেরুদণ্ডে পরিণত হবে।<ref name="risen2010" />
 
=== উৎপাদন শিল্প ===
২৮১ নং লাইন:
 
== শিক্ষা ==
{{mainমূল নিবন্ধ|আফগানিস্তানের শিক্ষা}}
[[চিত্র:Female students at Kabul University, 11-13-2007.jpg|thumb|225px|[[কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়|কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ছাত্রী]]
আফগানিস্তানে দুই ধরনের শিক্ষাব্যবস্থা বিদ্যমান। একটি হল প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত [[মাদ্রাসা]] ব্যবস্থা, যেখানে মোল্লারা [[কুরআন]] পড়া ও লেখা এবং প্রাথমিক গণিত শিক্ষা দেন। অন্য শিক্ষাব্যবস্থাটি [[১৯৬৪]] সালে আফগান সংবিধান অণুসারে পশ্চিমা শিক্ষাব্যবস্থার অণুসরণে প্রবর্তন করা হয়, যেখানে সমস্ত বয়স স্তরে শিক্ষাগ্রহণ বিনামূল্য ও বাধ্যতামূলক ছিল। তবে এই ব্যবস্থার লক্ষ্য পূর্ণ হয়নি। পাঁচ বছরের প্রাথমিক শিক্ষার উপর জোর দেয়া হয়। কাবুল ও অন্যান্য বড় শহরগুলিতে মাধ্যমিক স্কুলের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু বেশির ভাগ আফগানই এমন এলাকায় বসবাস করতেন যেখানে কোন স্কুল ছিল না।
৩১৪ নং লাইন:
 
===রেল পরিবহন===
২০১৪ সালের হিসাব অনুযায়ী আফগানিস্তানে শুধু দুইটি রেলপথ আছে। একটি বালখ প্রদেশের খেইরাবাদ থেকে আফগানিস্তান-উজবেকিস্তান সীমান্ত পর্যন্ত ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রেলপথ। অন্যটি তোরাগুন্দি থেকে তুর্কমেনিস্তান সীমান্ত পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রেলপথ। দুইটি রেলপথই শুধুমাত্র মালামাল পরিবহনের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং এখন পর্যন্ত যাত্রীবাহী কোন রেলগাড়ি চলাচল করে না। দেশটিতে আরও রেলপথ নির্মাণের বিভিন্ন প্রস্তাব করা হয়েছে।<ref>Maps, Railways of Afghanistan, http://www.andrewgrantham.co.uk/afghanistan/tag/map/</ref> ২০১৩ সালে আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্তান এবং উজবেকিস্তানের রাষ্ট্রপতিরা একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে তুর্কমেনিস্তান-আন্দখভোই-মাজার-ই-শরিফ-খেইরাবাদ-এর মধ্যে একটি ২২৫ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্তর্জাতিক রেলপথ নির্মাণের গোড়াপত্তন করা হয়। এই রেলপথটি উজবেকিস্তান সীমান্তের কাছে খেইরাবাদ পর্যন্ত বিস্তৃত ইতিমধ্যে বিদ্যমান রেলপথের সাথে সংযুক্ত হবে।<ref>Three presidents launch construction of international rail link, 6 June 2013, http://www.railwaygazette.com/news/infrastructure/single-view/view/three-presidents-launch-construction-of-international-rail-link.html?sword_list[]=afghan&no_cache=1</ref> অন্য আরেকটি পরিকল্পনা অনুসারে আরেকটি রেলপথ রাজধানী কাবুল থেকে পূর্ব দিকে সীমান্ত শহর [[তোরখাম]] পর্যন্ত চলে যাবে,যেখানে গিয়ে পথটি পাকিস্তানি রেলব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত হবে।<ref>[[Tolo TV|Tolo News]]&nbsp;– [http://tolonews.com/en/business/4215-construction-on-kabul-torkham-railway-to-start-soon-ministry-of-mines-says Construction on Kabul-Torkham Railway to Start Soon, Ministry of Mines Says] {{webarchiveওয়েব আর্কাইভ |urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131109024009/http://tolonews.com/en/business/4215-construction-on-kabul-torkham-railway-to-start-soon-ministry-of-mines-says |dateতারিখ=9 November 2013 }}, Tamim Shaheer. 18 October 2011.</ref> এছাড়াও ইরানের খাফ শহরে থেকে আফগানিস্তানের হেরাত শহর পর্যন্ত একটি রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।<ref>Khaf-Herat railway, http://www.raillynews.com/2013/khaf-herat-railway/</ref>
 
== গণমাধ্যম ==