আন্ধারমানিক নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৭৩ নং লাইন:
}}
 
'''আন্ধারমানিক নদী''' বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের [[পটুয়াখালী জেলা]] ও [[বরগুনা জেলা|বরগুনা জেলায়]] অবস্থিত অন্যতম নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫০০ মিটার। [[বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড]] বা "পাউবো" কর্তৃক আন্ধারমানিক নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৪।<ref name="নদনদী">মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক, ''বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি'', [[কথাপ্রকাশ]], ঢাকা, ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, পৃষ্ঠা ১৮-১৯, ISBN 984-70120-0436-4.</ref> এটা গঙ্গা-পদ্মা সিস্টেমে অবস্থিত অন্যতম বৃহৎ উপকূলীয় নদী।<ref name=Banglapedia>{{বই উদ্ধৃতি |authorলেখক=Md Abdur Rob |chapterঅধ্যায়=Ganges-Padma River System |chapterঅধ্যায়ের-urlইউআরএল=http://www.banglapedia.org/HT/G_0030.htm |titleশিরোনাম=Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh |editorসম্পাদক=Sirajul Islam and Ahmed A. Jamal |publisherপ্রকাশক=[[Asiatic Society of Bangladesh]] |yearবছর=2012 |editionসংস্করণ=Second}}</ref>
 
==প্রবাহ==
৭৯ নং লাইন:
 
==বর্ণনা==
'''আন্ধারমানিক''' নদীটি এখন নাব্যতা সমস্যায় ভুগছে। কলাপাড়ার অধিবাসিগণ নদীটির মরুময়তা নিয়ে বেশ সোচ্চার।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.patuakhalinews.com/2013/?p=2880 | titleশিরোনাম=আন্ধারমানিক নদী অস্তিত্ব সঙ্কটে পর্ব-১ | publisherপ্রকাশক=Patuakhali News | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=February 10, 2014}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://hello-today.com/ht/82687#.UvkAfexNIhE | titleশিরোনাম=কলাপাড়ার ৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্ধারমানিক নদী এখন অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়েছে | publisherপ্রকাশক=Hello Today | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=February 10, 2014}}</ref> পলি পড়ে এবং নতুন চর জেগে ৪০ কিলোমিটার নদীটির প্রায় ২৫ কিলোমিটার স্থায়ীভাবে শুকিয়ে গেছে। ১৯৬০ এর দশকে স্থানীয় সরকার আন্ধারমানিক নদীর উপর অনেক বাঁধ নির্মাণ করে। তখন থেকেই নদীর নাব্যতা শুরু হয়। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করে আন্ধারমানিক নদীর তীরে নতুন সমুদ্রবন্দর স্থাপিত হবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://dtbangla.com/?p=39474 | titleশিরোনাম=আন্ধারমানিক নদী আর আন্ধার থাকবে না এখন আলোকিত হবে। পায়রা সমুদ্র বন্দর উদ্ধোধন কালে-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা | publisherপ্রকাশক=Desh Tothho | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=February 10, 2014}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.patuakhalinews.com/2013/?p=2915 | titleশিরোনাম=আন্ধারমানিক নদী অস্তিত্ব সঙ্কটে পর্ব-২ | publisherপ্রকাশক=Patuakhali News | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=February 10, 2014}}</ref> তখন থেকে নদীটি গুরুত্ব পেতে শুরু করে এবং বিশেষজ্ঞগণের অভিমত নদীটি দক্ষিণ বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.gonokantho.com.bd/2013/03/31/68566.html | titleশিরোনাম=আন্ধারমানিক নদী এখন অস্তিত্ব সঙ্কটে | publisherপ্রকাশক=Daily Gonokantho | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=February 10, 2014}}</ref>
 
== আরও দেখুন ==