[[চিত্র:Isotopes and half-life.svg|right|thumb|300px|Nuclide halflives colorcoded.]]
যেসব পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, তাদেরকে পরস্পরের আইসোটোন বলা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি | last1শেষাংশ১ = সিংহ হাজারী | first1প্রথমাংশ১ = সরোজ কান্তি | last2শেষাংশ২ = নাগ | first2প্রথমাংশ২ = হারাধন | titleশিরোনাম = উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন প্রথম পত্র | chapterঅধ্যায় = পরমাণুর গঠন | editionসংস্করণ = ১৪তম | publisherপ্রকাশক = হাসান বুক হাউস, ঢাকা | dateতারিখ = মে, ২০১২ | locationঅবস্থান = ঢাকা | pagesপাতাসমূহ = ৯৫ | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2012-10-06}}</ref> যেমন: <sup>36</sup>S, <sup>37</sup>Cl, <sup>38</sup>Ar, <sup>39</sup>K এরা পরস্পরের আইসোটোন। কারণ এদের প্রত্যেকের ক্ষেত্রে নিউট্রন সংখ্যা 20 কিন্তু এদের ভর সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা অসমান।