কলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎বহি:সংযোগ: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Ibond2k (আলোচনা | অবদান)
আমার মতে এই কয়েকটি বিষয় এখানে উল্লেখ করা উচিত বলে আমি মনে করি
৬৪ নং লাইন:
* কলাতে উচ্চ পরিমাণ আয়রন থাকাতে অ্যানিমিয়া চিকিৎসার জন্য উপকারী। কারণ তা রক্তে [[হিমোগ্লোবিন|হিমোগ্লোবিনের]] মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
* কলা ও দুধের মিশ্রণ শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। ডায়েট চিকিৎসার ক্ষেত্রে ১০-১৫ দিন প্রতিদিন ৬টি কলা এবং চার গ্লাস দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।
*গুঁড়া কৃমির আক্রমণ যেমন বেশি তেমনি এ সাইটের  অনেক পোস্টে তা প্রতিকারের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।েএবার কেঁচো কৃমির বিধান সম্বন্ধে কিছু বলি। কলাগাছের শিকড়ে কৃমিনাশক উপাদান রয়েছে (Chopra et al, 1956)। তাই কলাগাছের শিকড়ের রস সকালে খালি পেটে খাওয়াতে হবে। মাত্রা শিশুদের জন্য ৩০ ফোঁটা, কিশোর-কেশোরীদের জন্য ১-২ চা চামচ ও পূর্ণবয়ষ্কদের জন্য ৩-৪ চা চামচ।
*ডায়রিয়ার পিপাসা কমাতে কলাগাছের খোল কেটে তার রস সংগ্রহ করে ২০/২৫ ফোঁটা অল্প পানির সাথে মিশিয়ে আধা ঘন্টা অন্তর খাওয়াতে হবে। এ ছাড়া কাঁচকলা একটি উৎকৃষ্ট সংকোচক এবং সে কারণে ডায়রিয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় (Chavellier,1966)।
 
== কলা চাষ ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/কলা' থেকে আনীত