শাহ আলী বাগদাদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
অনির্ভরযোগ্য উৎস বাতিল
৬ নং লাইন:
 
==বংশ পরিচিতি==
তিনি [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলীর]] বংশধর। ইমাম হোসাইন হতে ইমাম আলী নকীর পিতা পর্যন্ত তার পূর্বপুরুষগনের মধ্যে সকলেই বসবাস করতেন মদিনায়। তার বংশ হতে শাহ ছৈয়দ সুলতান আলী সর্বপ্রথম বাগদাদে আসেন, যিনি ছিলেন ইমাম আলী নকীর ছোট ভাই। পরবর্তীতে তিনি দিল্লীর সুলতাদের আতিথ্য গ্রহণ করেছিলেন।<ref name="S Ali Biborton"/> বাগদাদের বাদশাহ সৈয়দ ফখরুদ্দিন রাজির জ্যেষ্ঠপুত্র<ref name="S Ali father">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= http://www.pirmurshid.org/index.php/78-main-contents/79-2014-04-01-09-05-35 |শিরোনাম=সংবাদ মাধ্যম: শিরোনাম: সুলতানুল আউলিয়া হযরত ছৈয়দ শাহ্ আলী বোগদাদী (রহ:), পীরমুর্শিদ ডট অরগ}}</ref> ছিলেন ছৈয়দ শাহ আলী বোগদাদী।
 
==তরীকার ধারা==
১৭ নং লাইন:
শিয়া এবং সুন্নীদের ধর্ম বিরোধের সময় তিনি বাগদাদ নগরী হতে প্রস্থান করেন। অন্যদিকে দিল্লীর শাসকদের মধ্যে যখন ক্ষমতার দ্বন্দ্ব চরমাকার ধারণ করে তখন দিল্লীও ত্যাগ করেন। তিনি বাগদাদ হতে আসার পথে শেষ নবী মোহাম্মদের কেশধাম, হোসাইনের জুলফ, আবদুল কাদির জিলানীর পিরহান্ বংশগত উত্তরাধিকার হিসাবে সাথে এনেছিলেন।<ref name="S Ali father"/>
 
১৪৮৯ সালে শাহ আলী বাংলায় পর্দাপন করেন। দিল্লী হতে তিনি প্রথমে ফরিদপুরের গেদ্দায়<ref name="S Ali father"/> নামক স্থানে আসেন। অতপর ঢাকার আশে-পাশে ইসলাম প্রচার শুরু করেন।<ref name="S Ali 3">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= http://amader-kotha.com/page/443422 |শিরোনাম= বাংলায় সুফী দরবেশ অলি-আউলিয়াদের ইসলাম প্রচার|লেখক= আমাদের কথা|তারিখ= }}</ref> এমতাবস্থায় শাহ আলী যখন মিরপুরাঞ্চলে এসে উপস্থিত হন তখন সেখানে ঐ জরার্জীর্ন অবস্থায় প্রায় ধংসোন্মুখ মসজিদটি দেখতে পান। বাহিরে তার অনুসারীগণ অবস্থান করলেও তিনি মসজিদের দরজা বন্ধ করে ভিতরে একা ৪০ দিনের মেয়াদে চিল্লায় বসেন। ভিতরে যতকিছুই হোক না কেন, তিনি তার মুরীদগণকে চিল্লার চল্লিশ দিন পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত কোন অবস্থায়ই ভিতরে প্রবেশ করতে নিষেধ করেছিলেন। চিল্লার শেষ পর্যায়ে ৩৯ তম দিনে ভিতর হতে ভয়ংকর অওয়াজ ভেসে আসতে থাকে। যাতে মনে হচ্ছিল ভিতরে দুইট সত্ত্বার মধ্যে তুমুল লড়াই হচ্ছে। একা পক্ষ আর্তচিৎকার করছে। ফলে অসহায় হয়ে তার অনুসারীগণ দরজা ভেঙ্গে ফেলেন। দরজা ভাঙ্গার সাথে সাথে ভিতরের আওয়াজও বন্ধ হয়ে যায়<ref name="S Ali father"/>। অথচ সেখানে তারা তার রক্তাক্ত ছিন্ন বিচ্ছ্নি দেহ ছাড়া আর কিছুই দেখতে পাননি। সে সাথে একটি দৈববানী শুনতে পান যাতে বলা হয়, ‘যেখানে পড়ে আছে সেখানেই দাফন কর’। অতপর তাকে উক্ত মসজিদের ভিতরেই দাফন করা হয়। তখন হতে এ মসজিদটি তার দরগা শরীফে পরিণত হয়। সাধারণত আর কোন সুফি-দরবেশের এরুপ মাজার কোথাও চোখে পড়েনা। তৎকালীন বাদশাহ নাসিরুল মুলকের আমলে প্রায় ১৮০৭ সালে (হিজরী ১২২১ সালে) মুহম্মদী শাহ নামক অপর এক সুফি ব্যক্তিত্ব উক্ত স্মাধিকে তৃতীয় বারের মত পূণনির্মাণ করেন।<ref name="S Ali Biborton"/><ref name="S Ali father"/>
 
==শাহ আলীর মসজিদ==