আহমেদ তৌফিক পাশা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

আহমেদ তৌফিক ১৮৪৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি [[কনস্টান্টিনোপল|কনস্টান্টিনোপলে]] জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ফরিক ইসমাইল পাশা ছিলেন [[গিরাই রাজবংশ|গিরাই রাজবংশোদ্ভূত]] ক্রিমিয়ান তাতার।<ref name=":0">Kalyoncu, Cemal A. "Son Sadrazamın Torunu." Aksiyon 20 Nov 1999: n. pag. Son Sadrazamın Torunu. Aksiyon.com.tr, 20 Nov 1999. Web. 1 Sep 2013. <http://www.aksiyon.com.tr/aksiyon/haber-5552-son-sadrazamin-torunu.html {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131009064857/http://www.aksiyon.com.tr/aksiyon/haber-5552-son-sadrazamin-torunu.html# |তারিখ=৯ অক্টোবর ২০১৩ }}>.</ref> আহমেদ তোউফিক সামরিক বাহিনীতে যোগ দেন। জুনিয়র অফিসার হওয়ার পর তিনি সামরিক দায়িত্ব ত্যাগ করে বেসামরিক প্রশাসনে যোগ দেন। তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বেশ কিছু পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। রোম, ভিয়েনা, সেন্ট পিটার্স‌বার্গ‌ ও এথেন্সে তিনি রাষ্ট্রদূত ছিলেন। তিনি বার্লিনে ১৮৮৫ থেকে ১৮৯৫ সাল পর্যন্ত চার্জ দা'এফেয়ার্স‌ ও রাষ্ট্রদূত ছিলেন।<ref name=":0" /> ইস্তানবুল ফেরার পর তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন। ১৮৯৯ থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে ছিলেন। ১৯০৮ সালে [[দ্বিতীয় সাংবিধানিক যুগ]] শুরু হওয়ার পর তিনি [[উসমানীয় সাম্রাজ্যের সিনেট|সিনেট]] সদস্য হন।

১৯০৯ সালের পাল্টা অভ্যুত্থানকারীরা তৎকালীন উজিরে আজম [[হুসাইন হিলমি পাশা|হুসাইন হিলমি পাশার]] পদত্যাগ দাবি করে। এরপর আহমেদ তৌফিক পাশা উজিরে আজম হন।<ref name=cavdar>[http://www.historystudies.net/Makaleler/1032731722_Necati%20Cavdar%20-%204.pdf{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Necati Çavdar, '''Siyasi Denge Unsuru Olarak 31 Mart Vakasında Ahmet Tevfik Paşa Hükümeti''', ''History Studies, Samsun, Mart 2011''] |ইউআরএল=http://www.historystudies.net/Makaleler/1032731722_Necati%20Cavdar%20-%204.pdf# |সংগ্রহের-তারিখ=১ ডিসেম্বর ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140102191849/http://www.historystudies.net/Makaleler/1032731722_Necati%20Cavdar%20-%204.pdf# |আর্কাইভের-তারিখ=২ জানুয়ারি ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> পরে পাল্টাঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হওয়ার পর [[দ্বিতীয় আবদুল হামিদ]] ক্ষমতাচ্যুত হন এবং আহমেদ তৌফিক পাশা পদত্যাগ করেন। এরপর [[হুসাইন হিলমি পাশা]] পুনরায় উজিরে আজম হন।

দ্বিতীয় মেয়াদে উজিরে আজম হওয়ার পর তৌফিক পাশা [[উসমানীয় সাম্রাজ্যের সেনেট|সিনেটের]] প্রধান হন। তিনি [[প্যারিস শান্তি সম্মেলন, ১৯১৯|প্যারিস শান্তি সম্মেলনে]] উসমানীয় প্রতিনিধিদলের প্রধান ছিলেন। প্রতিনিধিরা উত্থাপিত কঠিন শর্ত প্রত্যাখ্যান করে। তবে [[দামাত ফরিদ পাশা|দামাত ফরিদ পাশার]] প্রেরিত প্রতিনিধিরা শর্ত মেনে নেয় এবং [[সেভ্রেস চুক্তি]] স্বাক্ষর হয়।<ref name=paris>[http://turktarih.net/tarih/307/paris-baris-konferansi{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Turktarih.net sitesi Paris Barış Konferansı maddesi, Access date: June 24, 2011] |ইউআরএল=http://turktarih.net/tarih/307/paris-baris-konferansi# |সংগ্রহের-তারিখ=১ ডিসেম্বর ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120116015951/http://turktarih.net/tarih/307/paris-baris-konferansi# |আর্কাইভের-তারিখ=১৬ জানুয়ারি ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>