[[Pakistani cricket team in Australia in 1964–65|১৯৬৪-৬৫]] মৌসুমে মেলবোর্নে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাঁর টেস্ট অভিষেক হয়। প্রথম ইনিংসেই তিনি ৬/৮৯ লাভ করেন।<ref>[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Six wickets on Test debut |ইউআরএল=http://uk.cricinfo.com/db/STATS/TESTS/BOWLING/TEST_BOWL_6WI_ON_DEBUT.html# Six|সংগ্রহের-তারিখ=২৬ wicketsনভেম্বর on২০১৮ Test|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070401195952/http://uk.cricinfo.com/db/STATS/TESTS/BOWLING/TEST_BOWL_6WI_ON_DEBUT.html# debut]|আর্কাইভের-তারিখ=১ এপ্রিল ২০০৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এরফলে প্রথম পাকিস্তানী হিসেবে টেস্ট অভিষেকে পাঁচ-উইকেট লাভের গৌরবগাঁথা রচনা করেন আরিফ বাট। এছাড়াও, আঘাতপ্রাপ্ত [[উইকেট-রক্ষক]] [[আবদুল কাদির (ক্রিকেটার)|আবদুল কাদিরের]] পরিবর্তে দ্বিতীয় ইনিংসে দলের ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন। প্রায় এক ঘন্টা নতুন বলের অস্ট্রেলীয় বোলিং আক্রমণ রুখে ১২ রান তোলেন।<ref>[http://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/27/27174.html Australia v Pakistan, Melbourne 1964-65]</ref> এরপর নিউজিল্যান্ড সফরে যান। তিন টেস্ট সিরিজের প্রথম দুইটিতে অংশ নিয়ে ২৪.২৮ গড়ে ৭ উইকেট তুলেন। শেষ টেস্ট ইনিংসে [[ইন্তিখাব আলম|ইন্তিখাব আলমের]] সাথে নবম উইকেট জুটিতে মূল্যবান ৫২ রান তুল দলকে ড্রয়ের দিকে নিয়ে যেতে প্রভূতঃ সহায়তা করেন।
বাউন্সার ও লেগ কাটারের সমন্বয়ে নিজের বোলিংকে সমৃদ্ধ করেছেন। কিন্তু দূর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি কেবলমাত্র তিন টেস্ট খেলার সুযোগ পান। ঐ সময় পাকিস্তান দলে কার্যকরী ফাস্ট বোলার ছিল না। ১৯৬৭ সালে ইংল্যান্ড সফরে গেলেও পুরোপুরি ব্যর্থতায় পর্যবসিত হন।<ref>''[[Wisden]]'' 2008, p. 1548.</ref> নয় খেলায় অংশ নিয়ে ৫৪.৫০ গড়ে ১২ [[উইকেট]] তুলেন।
