[[হোমার]], [[এরিস্টটল]] এবং [[প্লেটো|প্লেটো’র]] ন্যায় বিখ্যাত লেখকগণ জিমন্যাস্টিকসের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেছেন। এতে সাঁতার, দৌঁড়, কুস্তি, মুষ্টিযুদ্ধ ইত্যাদি ক্রীড়াগুলো অন্তর্ভুক্ত ছিল; যা পরবর্তীকালে পৃথক ক্রীড়া হিসেবে আবির্ভূত হয়।<ref>{{Ru icon}}{{ওয়েব উদ্ধৃতি | url = http://www.krugosvet.ru/articles/102/1010208/1010208a3.htm | archiveurl = httphttps://web.archive.org/web/20080620082659/http://www.krugosvet.ru/articles/102/1010208/1010208a3.htm# | archivedate = 2008২০০৮-06০৬-20২০ | title = Sportivnaya gimnastika | work = Enciklopediya Krugosvet | accessdate = April 11, 2006 | অকার্যকর-ইউআরএল = না }}</ref> এছাড়াও এটি সামরিক প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত হতো। ঊনবিংশ শতকের শুরুতে জার্মানি ও বোহেমিয়ায় বর্তমানরূপে প্রচলিত জিমন্যাস্টিকস এক সময় সামরিক বাহিনীতে প্রচলিত ফ্রি স্টাইলে ব্যবহৃত ক্রীড়াটিকে পৃথক করতে একই সময়ে আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিকস ক্রীড়া বিষয়ের প্রবর্তন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | url = http://www.olympic.org/uk/sports/programme/history_uk.asp?DiscCode=GA&sportCode=GY | title = Artistic Gymnastics — History | work = [[IOC]] | accessdate = April 11, 2006}}</ref> জিমন্যাস্টিকসের জনক<ref>{{cite encyclopedia | url = http://encarta.msn.com/text_761567192___0/Gymnastics.html | title = Gymnastics | work = [[Encarta]] | accessdate = April 11, 2006|archiveurl=http://www.webcitation.org/5kwKijxRK|archivedate=2009-10-31|deadurl=yes}}</ref> হিসেবে পরিচিত জার্মান শিক্ষাবিদ [[Friedrich Ludwig Jahn|ফ্রেদরিখ লাদিগ জন]] হরাইজন্টাল বার ও প্যারালাল বারসহ অনেকগুলো অ্যাপারেটাস উদ্ভাবন করেছিলেন, যা অদ্যাবধি ব্যবহার করা হচ্ছে। [[Turnverein|টার্নভেরেইন]] ও [[Sokol|সোকোল]] প্রথমদিককার দুইটি জিমন্যাস্টিকস ক্লাবের মর্যাদা পেয়েছে।
