আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
5টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10)
২৫ নং লাইন:
[[১৯৮৯]] সালে আবারো এর নাম পরিবর্তন করা হয়। এবার নামকরণ করা হয় 'আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল' যা অদ্যাবধি প্রচলিত।
 
আইসিসি’র বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১০৫: যার ১০টি পূর্ণসদস্য রয়েছে যারা [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টখেলুড়ে]], ৩৮টি সহযোগী সদস্য<ref name="new">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.icc-cricket.com/news/2013/media-releases/70819/outcomes-from-icc-annual-conference-week-in-london |শিরোনাম=Outcomes from ICC Annual Conference week in London |সংগ্রহের-তারিখ=29 June 2013 |কর্ম= |প্রকাশক=ICC Conference 2013 announcement |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130921055453/http://www.icc-cricket.com/news/2013/media-releases/70819/outcomes-from-icc-annual-conference-week-in-london# |আর্কাইভের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> ও ৫৭টি স্বীকৃতপ্রাপ্ত সদস্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://icc-cricket.yahoo.net/the-icc/icc_members/overview.php# |সংগ্রহের-তারিখ=১৯ এপ্রিল ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120618061636/http://icc-cricket.yahoo.net/the-icc/icc_members/overview.php# |আর্কাইভের-তারিখ=১৮ জুন ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> <!-- (dead link may be) --> আইসিসি ক্রিকেটের প্রধান নিয়ন্ত্রণকারী এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করে, যার মধ্যে [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ]] অন্যতম। আইসিসি একই সাথে [[টেস্ট ক্রিকেট]], [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] এবং [[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক|টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের]] জন্য [[আম্পায়ার]] ও [[ম্যাচ রেফারি]] নিয়োগ দেয়। আইসিসি, সংস্থার [[ICC Code of Conduct|কোড অব কন্ডাক্ট]] মেনে চলে, যা আন্তর্জাতিক ম্যাচের পেশাদারী মান বজায় রাখে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.icc-cricket.com/icc/rules/code-of-conduct-for-players-and-officials.pdf |শিরোনাম=International Cricket Council – ICC Events, ICC Cricket Rankings, Live Cricket Scores |প্রকাশক=Icc-cricket.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=8 May 2011 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070712131901/http://www.icc-cricket.com/icc/rules/code-of-conduct-for-players-and-officials.pdf# |আর্কাইভের-তারিখ=১২ জুলাই ২০০৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এছাড়া সংস্থার 'দুর্নীতি-দমন ইউনিট' (আকসু) এর মাধ্যমে দুর্নীতি ও ম্যাচ-গড়াপেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে। আইসিসি সদস্য দেশের মাঝে অনুষ্ঠেয় দ্বিপাক্ষিক সিরিজের (সকল টেস্ট ম্যাচ) সময়সূচী নির্ধারণ করে না। সংস্থাটি সদস্য দেশের ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ করে না এবং [[ক্রিকেটের আইন|খেলাটির আইন]] প্রণয়ন করে না। [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব]] খেলাটির আইন প্রণয়নকারী সংস্থা।
আইসিসি’র বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১০৫: যার ১০টি পূর্ণসদস্য রয়েছে যারা [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টখেলুড়ে]], ৩৮টি সহযোগী সদস্য<ref name="new">
{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://www.icc-cricket.com/news/2013/media-releases/70819/outcomes-from-icc-annual-conference-week-in-london |শিরোনাম=Outcomes from ICC Annual Conference week in London |সংগ্রহের-তারিখ=29 June 2013 |কর্ম= |প্রকাশক=ICC Conference 2013 announcement}}</ref> ও ৫৭টি স্বীকৃতপ্রাপ্ত সদস্য।<ref>http://icc-cricket.yahoo.net/the-icc/icc_members/overview.php</ref> <!-- (dead link may be) --> আইসিসি ক্রিকেটের প্রধান নিয়ন্ত্রণকারী এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করে, যার মধ্যে [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ]] অন্যতম। আইসিসি একই সাথে [[টেস্ট ক্রিকেট]], [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] এবং [[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক|টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের]] জন্য [[আম্পায়ার]] ও [[ম্যাচ রেফারি]] নিয়োগ দেয়। আইসিসি, সংস্থার [[ICC Code of Conduct|কোড অব কন্ডাক্ট]] মেনে চলে, যা আন্তর্জাতিক ম্যাচের পেশাদারী মান বজায় রাখে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.icc-cricket.com/icc/rules/code-of-conduct-for-players-and-officials.pdf |শিরোনাম=International Cricket Council – ICC Events, ICC Cricket Rankings, Live Cricket Scores |প্রকাশক=Icc-cricket.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=8 May 2011}}</ref> এছাড়া সংস্থার 'দুর্নীতি-দমন ইউনিট' (আকসু) এর মাধ্যমে দুর্নীতি ও ম্যাচ-গড়াপেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে। আইসিসি সদস্য দেশের মাঝে অনুষ্ঠেয় দ্বিপাক্ষিক সিরিজের (সকল টেস্ট ম্যাচ) সময়সূচী নির্ধারণ করে না। সংস্থাটি সদস্য দেশের ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ করে না এবং [[ক্রিকেটের আইন|খেলাটির আইন]] প্রণয়ন করে না। [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব]] খেলাটির আইন প্রণয়নকারী সংস্থা।
 
পরিচালনা পরিষদের প্রধান হিসেবে রয়েছেন একজন [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান|চেয়ারম্যান]]। ২৬ জুন, ২০১৪ তারিখে [[ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ড|বিসিসিআইয়ের]] সাবেক সভাপতি [[এন. শ্রীনিবাসন|এন. শ্রীনিবাসনকে]] আইসিসির প্রথম চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Srinivasan elected as the new Chairman of ICC from July 2014 onwards|ইউআরএল=http://www.jagranjosh.com/current-affairs/srinivasan-elected-as-the-new-chairman-of-icc-from-july-2014-onwards-1392007635-1|ওয়েবসাইট=http://www.jagranjosh.com|প্রকাশক=Inextlive.jagranjosh.com|সংগ্রহের-তারিখ=24 February 2015}}</ref> ১৫ মার্চ, ২০১৭ তারিখে চেয়ারম্যানের পদ থেকে একই দেশের [[শশাঙ্ক মনোহর]] পদত্যাগ করায় শূন্য হয়ে যায়।<ref>[http://www.espncricinfo.com/ci/content/story/1086750.html "Manohar resigns as ICC chairman". ESPNcricinfo. 15 March 2017. Retrieved 15 March 2017.]</ref>। তবে বর্তমানে আবার তিনি এই পদে বহাল আছেন। <ref>http://www.espncricinfo.com/ci-icc/content/story/1088331.html</ref> আইসিসি সভাপতির পদটি চেয়ারম্যান পদ ও অন্যান্য পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে অনেকাংশেই সম্মানিত পদ হিসেবে বিবেচিত। কিন্তু ২০১৪ সালে আইসিসি’র গঠনতন্ত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়। এ পরিবর্তনের সাথে ‘বিগ থ্রী’ নামে পরিচিত ইংল্যান্ড, ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া - এ তিনটি দেশ তাদের অনুকূলে নিয়েছে বলে দাবী করা হয়।<ref name="Kamal Quits">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bbc.co.uk/sport/0/cricket/32144906|শিরোনাম=Mustafa Kamal quits as ICC president after World Cup snub|প্রকাশক=BBC Sport|তারিখ=1 April 2015|সংগ্রহের-তারিখ=1 April 2015}}</ref>
৩৩ ⟶ ৩২ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
১৯০৯ সালের ১৫ জুন [[ইংল্যান্ড]], [[অস্ট্রেলিয়া]], [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ আফ্রিকার]] প্রতিনিধিগণ [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ড'সে]] বৈঠকে বসেন এবং '''ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্স''' প্রতিষ্ঠা করেন। [[ব্রিটিশ সাম্রাজ্য|ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভূক্ত]] টেস্ট ক্রিকেট খেলার উপযুক্ত দলগুলো এ সংস্থার পরিচালনা পরিষদের সদস্যপদ লাভ করার কথা বলা হয়। ১৯২৬ সালে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ]], [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] ও [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত]] পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয় যার ফলে সদস্য দেশের সংখ্যা ৬ এ উন্নীত হয়। ঐ বছরই সংস্থাটি সদস্যপদের বিষয়ে পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। কেবলমাত্র ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভূক্ত দেশগুলোর পরিচালনা পরিষদ কর্তৃক দলগুলো ইংল্যান্ডে গমন ও ইংল্যান্ড থেকে প্রেরণ করলেই সংস্থার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে। ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ সকল শর্তের আওতার বাইরে থাকায় দলটি সদস্যপদ লাভের যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।<ref>[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=1909 – 1963 – Imperial Cricket Conference |ইউআরএল=http://icc-cricket.yahoo.com/about-icc/history-1909-1963.html# 1909|সংগ্রহের-তারিখ=২৭ এপ্রিল ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080721011029/http://icc-cricket.yahoo.com/about-icc/history-1909-1963.html# |আর্কাইভের-তারিখ=২১ Imperialজুলাই Cricket২০০৮ Conference]|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> ১৯৪৭ সালে [[পাকিস্তান]] রাষ্ট্র গঠিত হলে দলটিকে ৭ম সদস্যরূপে ১৯৫২ সালে টেস্ট খেলার মর্যাদা দেওয়া হয়। কিন্তু, ১৯৬১ সালের মে মাসে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা]] কমনওয়েলথ ত্যাগ করলে, তারা আইসিসির সদস্যপদ হারায়।
 
১৯৬৫ সালে '''ইম্পেরিয়াল ক্রিকেট কনফারেন্সের''' নাম পরিবর্তন করে '''ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কনফারেন্স''' নামকরণ করা হয়। একই সাথে কমনওয়েলথের বাইরের দেশসমূহের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে অনুমোদন করা হয়, যা সংস্থাটির আন্তর্জাতিক পরিসর অনেকাংশে বৃদ্ধি করে। সহযোগী দেশসমূহ অন্তর্ভুক্তির পর, প্রত্যেক সহযোগী একটি এবং প্রতিষ্ঠাতা ও পূর্ণ সদস্যগণ দুইটি ভোটাধিকার সংরক্ষণ করত। প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের [[ভেটো]] প্রদানের ক্ষমতা ছিল।
১৩২ ⟶ ১৩১ নং লাইন:
[[চিত্র:ICC-cricket-member-nations.png|thumb|270px|মানচিত্রে আইসিসিভূক্ত দেশ। পূর্ণাঙ্গ দেশ - কমলা, সহযোগী দেশ - হলুদ এবং অনুমোদনপ্রাপ্ত দেশকে - বেগুনী রঙে চিত্রিত করা হয়েছে।]]
 
১৯৫৮ সালে [[মহিলা|মহিলাদের]] ক্রিকেট সংস্থারূপে [[আন্তর্জাতিক মহিলা ক্রিকেট কাউন্সিল]] গঠিত হয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাঙ্গনে মহিলাদের ক্রিকেটকে জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]], [[ইংল্যান্ড মহিলা ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড]], [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] এবং [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা]] - এই চারটি দেশের মধ্যেকার ক্রিকেট খেলা প্রচলিত ছিল।<ref>[http://www.stgeorgespark.nmmu.ac.za/content/women/displayarticle.asp?artid=wom_001 "The History of the SA & Rhodesian Women's Cricket Association". St George's Park. Retrieved 2009-11-22.]</ref> পরবর্তীতে ২০০৫ সালে আন্তর্জাতিক মহিলা ক্রিকেট কাউন্সিলকে আইসিসি'র সাথে একীভূত করা হয়। এরফলে একই [[ক্রীড়া সংস্থা|ক্রীড়া সংস্থারূপে]] ক্রিকেটের মানোন্নয়নে সহযোগিতা ও পরিচালনা করা আরো সহজতর হয়।<ref>[{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম="Women's Cricket". International Cricket Council. Retrieved 2009-11-22. |ইউআরএল=http://icc-cricket.yahoo.net/the-icc/pepsi_icc_development_programme/woman_cricket.php# "Women's|সংগ্রহের-তারিখ=২০১৪-০৬-০৫ Cricket"|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web. International Cricket Councilarchive. Retrieved 2009org/web/20090802230336/http://icc-11cricket.yahoo.net/the-22icc/pepsi_icc_development_programme/woman_cricket.]php# |আর্কাইভের-তারিখ=২০০৯-০৮-০২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== আকসু ==