৪৫,৫৪৫টি
সম্পাদনা
অ |
|||
|subdivision_name1 = [[নেপিডো কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল]] <ref name=eleven>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=တိုင်းခုနစ်တိုင်းကို တိုင်းဒေသကြီးများအဖြစ် လည်းကောင်း၊ ကိုယ်ပိုင်အုပ်ချုပ်ခွင့်ရ တိုင်းနှင့် ကိုယ်ပိုင်အုပ်ချုပ်ခွင့်ရ ဒေသများ ရုံးစိုက်ရာ မြို့များကို လည်းကောင်း ပြည်ထောင်စုနယ်မြေတွင် ခရိုင်နှင့်မြို့နယ်များကို လည်းကောင်း သတ်မှတ်ကြေညာ |সংবাদপত্র=[[Weekly Eleven|Weekly Eleven News]]|তারিখ=20 August 2010|ইউআরএল=http://www.news-eleven.com/index.php?option=com_content&view=article&id=4375:2010-08-20-12-39-51&catid=42:2009-11-10-07-36-59&Itemid=112|সংগ্রহের-তারিখ=2010-08-23|ভাষা=বর্মী}}</ref>
|subdivision_type2 = উপজেলা
|subdivision_name2 =
|unit_pref = Imperial
|area_code = +৯৫-৬৭
|website =
}}
'''নেপিডো''' ({{lang-my|နေပြည်တော်}} ''নে পি ড''; [nèpjìdɔ̀]; মায়ানমারের সরকারী বানান: Nay Pyi Taw) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্র [[মায়ানমার|মায়ানমারের]] রাজধানী শহর। "নেপিডো" শব্দের অর্থ "রাজাদের আবাসভূমি"।
২০০২ সালে [[পিনমানা]] শহরের কাছে, দেশের প্রাক্তন রাজধানী [[রেঙ্গুন]] বা ইয়াঙ্গুন থেকে ৩২০ কিলোমিটার উত্তরে নেপিডো শহরের নির্মাণকাজ শুরু হয়।<ref name="mcc">Marshall Cavendish Corporation (2007). ''World and Its Peoples: Eastern and Southern Asia.'' Marshall Cavendish. p. 650.</ref> মায়ানমার সরকার ২০০৫ সালে প্রথমে পিনমানা শহরে, পরে নেপিডো শহরে তার প্রধান কার্যালয়গুলি সরিয়ে নেয়। ২০০৬ সালের মার্চ মাসে নেপিডোকে মায়ানমারের রাজধানীর মর্যাদা দেওয়া হয়। শুরুর দিকে নেপিডোতে শুধু কিছু সরকারী ভবন, বিলাসবহুল হোটেল, অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও একটি বিমানবন্দর ছাড়া আর তেমন কিছুই ছিল না। এখানে মূলত সরকারী কর্মচারীরা বাস করতেন। তাদের পরিবার অবশ্য রেঙ্গুনেই বাস করত, কেননা নেপিডোতে বিপণী বিতান, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য সেবা তেমন সুলভ ছিল না। তবে শহরে সার্বক্ষণিক অব্যাহতভাবে বিদ্যুৎসেবা পাওয়া যায়, যা মায়ানমারের অন্য শহরের জন্য বিরল। নেপিডোর বিমানবন্দরটি মূলত সামরিক বাহিনীদের সদস্যদের পরিবহনের কাজেই ব্যবহৃত হয়। শহরটি রেঙ্গুন থেকে সড়কপথে ও রেলপথে (পিনমানা হয়ে) সংযুক্ত। ২০১২ সালে শহরটির নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয়।<ref name="mcc">Marshall Cavendish Corporation (2007). ''World and Its Peoples: Eastern and Southern Asia.'' Marshall Cavendish. p. 650.</ref>
|