নেপিডো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র |
অ সংশোধন |
||
৫১ নং লাইন:
২০০২ সালে [[পিনমানা]] শহরের কাছে, দেশের প্রাক্তন রাজধানী [[রেঙ্গুন]] বা ইয়াঙ্গুন থেকে ৩২০ কিলোমিটার উত্তরে নেপিডো শহরের নির্মাণকাজ শুরু হয়।<ref name="mcc">Marshall Cavendish Corporation (2007). ''World and Its Peoples: Eastern and Southern Asia.'' Marshall Cavendish. p. 650.</ref> মায়ানমার সরকার ২০০৫ সালে প্রথমে পিনমানা শহরে, পরে নেপিডো শহরে তার প্রধান কার্যালয়গুলি সরিয়ে নেয়। ২০০৬ সালের মার্চ মাসে নেপিডোকে মায়ানমারের রাজধানীর মর্যাদা দেওয়া হয়। শুরুর দিকে নেপিডোতে শুধু কিছু সরকারী ভবন, বিলাসবহুল হোটেল, অ্যাপার্টমেন্ট ভবন ও একটি বিমানবন্দর ছাড়া আর তেমন কিছুই ছিল না। এখানে মূলত সরকারী কর্মচারীরা বাস করতেন। তাদের পরিবার অবশ্য রেঙ্গুনেই বাস করত, কেননা নেপিডোতে বিপণী বিতান, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য সেবা তেমন সুলভ ছিল না। তবে শহরে সার্বক্ষণিক অব্যাহতভাবে বিদ্যুৎসেবা পাওয়া যায়, যা মায়ানমারের অন্য শহরের জন্য বিরল। নেপিডোর বিমানবন্দরটি মূলত সামরিক বাহিনীদের সদস্যদের পরিবহনের কাজেই ব্যবহৃত হয়। শহরটি রেঙ্গুন থেকে সড়কপথে ও রেলপথে (পিনমানা হয়ে) সংযুক্ত। ২০১২ সালে শহরটির নির্মাণকাজ সমাপ্ত হয়।<ref name="mcc">Marshall Cavendish Corporation (2007). ''World and Its Peoples: Eastern and Southern Asia.'' Marshall Cavendish. p. 650.</ref>
নেপিডো শহরটি সম্পূর্ণরূপে পূর্বপরিকল্পিত একটি শহর, অনেকটা অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরা ও ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়া শহর দুইটির মত। এটি নেপিডো কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল (Naypyidaw Union Territory) নামক একটি স্বতন্ত্র প্রশাসনিক বিভাগে অবস্থিত।<ref name=eleven/> এখানে প্রায় ১০ লক্ষ লোকের বাস। প্রায় ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই নগরীটি বিশাল,
নেপিডোতে মায়ানমারের সরকারের কার্যালয়সমূহ, আইনসভা, সর্বোচ্চ আদালত, রাষ্ট্রপতির প্রাসাদ, মায়ানমারের মন্ত্রীসভার সরকারী বাসভবন, মায়ানমারের মন্ত্রণালয়সমূহের সদর দফতর ও মায়ানমারের সেনাবাহিনীর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। উপ্পাসান্তি প্যাগোডা বা শান্তি প্যাগোডা শহরটির একটি দর্শনীয় স্থান।
|