অ্যানিমে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10) |
|||
৯ নং লাইন:
{{মূল|এ্যানিমে ইতিহাস}}
[[চিত্র:Momotaro's Divine Sea Warriors-screeny.JPG|thumb|[[মোমোটারো'স ডিভাইন সি ওয়ারিয়র্স]] এ্যানিমে স্ক্রিনশট। এটি প্রথম পূর্ণ দৈর্ঘ্য এ্যানিমে চলচ্চিত্র।]]
[[বিংশ শতাব্দী|বিংশ শতাব্দীর]] শুরু থেকেই অ্যানিমে নির্মাণের ইতিহাস শুরু হয়েছে। [[ফ্রান্স]], [[জার্মানি]], [[যুক্তরাষ্ট্র]] এবং [[রাশিয়া|রাশিয়াতে]] অ্যানিমেশন চিত্র নির্মাণ শুরু হওয়ার পর জাপানি চলচ্চিত্র নির্মাতারা তাদের সংস্কৃতিতে এই পদ্ধতিটি প্রয়োগের চেষ্টা করে এবং তখন থেকেই অ্যানিমে যাত্রা শুরু হয়।<ref name="manga!">{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Schodt |প্রথমাংশ=Frederik L. | শিরোনাম=Manga! Manga!: The World of Japanese Comics |প্রকাশক=[[Kodansha]] International |তারিখ=Reprint edition (August 18, 1997) |অবস্থান =ToKyo, Japan |আইএসবিএন=ISBN 0-87011-752-1 }}</ref> জানা মতে সবচেয়ে প্রাচীন অ্যানিমে নির্মিত হয়েছিল [[১৯০৭]] সালে। এক বালক নাবিককে নিয়ে সেটি নির্মিত হয়েছিল।<ref name="Brief History">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.associatedcontent.com/article/291539/a_brief_history_of_anime.html|শিরোনাম=A Brief History of Anime|তারিখ=2007-07-28|সংগ্রহের-তারিখ=2007-08-14|কর্ম=Allen Butler|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080224040530/http://www.associatedcontent.com/article/291539/a_brief_history_of_anime.html#|আর্কাইভের-তারিখ=২০০৮-০২-২৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
[[১৯৩০]]-এর দশকে জাপানের তুলনামূলকভাবে অণুন্নত লাইভ-অ্যাকশন চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে সাধারণ চলচ্চিত্র নির্মাণের পরিবর্তে এ্যানিমে মাধ্যমে চলচ্চিত্র প্রকাশের বিষয়টি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। কম খরচে যেকোনও ধরনের কাহিনী চিত্রায়িত করার এ ভিন্ন কোনও উপায় ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রের মতো জাপানের লাইভ-অ্যাকশন ইন্ডাস্ট্রি অর্থানুকূল্য পায় নি। সেখানে অর্থাভাব, বাজেট সমস্যা, স্থান সংকট এবং চরিত্র নির্মাণে সমস্যা ছিল। তাই এই বাজারটিও ছিল বেশ ছোট আকারের। জাপানে পশ্চিমা গড়নের কোনও মানুষ না থাকায় [[জাপান]] থেকে [[ইউরোপ]], [[যুক্তরাষ্ট্র]] বা জাপানবিহীন কাল্পনিক বিশ্বের রূপায়ণ এক প্রকার অসম্ভব ছিল। তাই অ্যানিমেশন চিত্র শিল্পীদেরকে যেকোনও ধরনের চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করেছিল।<ref name="manga characters look white">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Do Manga Characters Look "White"?|ইউআরএল=http://web.archive.org/web/20060517194357sh_re_/www.matt-thorn.com/mangagaku/faceoftheother.html <!-- ([[Internet Archive]] backup)--> | accessmonthday = 11 December | accessyear = 2005 }}</ref>
১৬ ⟶ ১৫ নং লাইন:
[[স্নো হোয়াইট]] নির্মাণের মাধ্যমে [[ওয়াল্ট ডিজনি]] অ্যানিমেশন চিত্রের মাধ্যমে যেকোনও ধরনের মিডিয়া নির্মাণকে জনপ্রিয় করে তোলেন। ডিজনির জনপ্রিয়তা ও সফলতা দেখে জাপানের অ্যানিমেশন শিল্পীরা উৎসাহিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.corneredangel.com/amwess/papers/history.html|শিরোনাম=A Brief History of Anime|তারিখ=1999|সংগ্রহের-তারিখ=2007-09-11|কর্ম=Michael O'Connell, Otakon 1999 Program Book}}</ref> [[:en:Osamu Tezuka|ওসামু তেজুকা]] ডিজনির অনেকগুলো অ্যানিমেশন কাহিনী জাপানি প্রেক্ষাপটে রূপায়িত করে সেখানে খরচের পরিমাণ বেশ কমিয়ে এনেছিলেন। অবশ্য তাকে অনেকটা অদক্ষ শিল্পী ও কুশলী নিয়ে প্রতি সপ্তাহে আনিমের একটি করে পর্ব নির্মাণ করতে হত। সে সময় বেশ কয়েকজন অ্যানিমেশন শিল্পী ডিজনি বা তেজুকা ধরনের প্রচীন পদ্ধতি থেকে খানিকটা সরে গিয়ে নতুনত্ব আনেন এবং এভাবে নির্মাণ খরচ সাধ্যের মধ্যে নিয়ে আসেন।
[[১৯৭০]]-এর দশকে জাপানে [[মাঙ্গা]] শিল্প ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। ইংরেজি কমিক বইয়েরই জাপানি নাম মাঙ্গা। এই মাঙ্গাগুলোর কাহিনী নিয়েই তখন আনিমে নির্মিত হতে থাকে। বিশেষত ওআমু তেজুকার মাঙ্গাগুলো চিত্রায়িত হয়েছিল। তেজুকাকে জাপানের অন্যতম কিংবদন্তি হিসেবে মেনে নেয়া হয় এবং তাকে বলা হয় "মাঙ্গার প্রভু"।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল = http://www.asahi.com/english/Herald-asahi/TKY200605110157.html| শিরোনাম = 5 missing manga pieces by Osamu Tezuka found in U.S.| সংগ্রহের-তারিখ = 2006-08-29| শেষাংশ = Ohara| প্রথমাংশ = Atsushi| লেখক-সংযোগ = | coauthors = [[Asahi Shimbun]]| তারিখ = [[May 11]], [[2006]]| প্রকাশক = Asahi.com| ভাষা = English| আর্কাইভের-ইউআরএল =
== কার্য বিভক্তিকরণ ==
|