রয় ট্যাটারসল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলার ধরন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৫৪ নং লাইন:
'''রয় ট্যাটারসল''' ({{lang-en|Roy Tattersall}}; [[জন্ম]]: [[১৭ আগস্ট]], [[১৯২২]] - [[মৃত্যু]]: [[৯ ডিসেম্বর]], [[২০১১]]) ল্যাঙ্কাশায়ারের বোল্টনে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।<ref>{{cite web|url=http://www.espncricinfo.com/england/content/current/story/544525.html|title=Roy Tattersall dies aged 89|date=9 December 2011|publisher=ESPNcricinfo|accessdate=9 December 2011}}</ref><ref name="Cap">{{cite book |title=If The Cap Fits |last=Bateman |first=Colin |authorlink= |coauthors= |year=1993 |publisher=Tony Williams Publications |location= |isbn=1-869833-21-X |page= 166 |url= }}</ref> [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৫১ থেকে ১৯৫৪ সময়কালে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ অফস্পিনে অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ ডানহাতি বোলার হিসেবে খেলতেন তিনি। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ষোলো টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন রয় ট্যাটারসল। ব্যাটসম্যান হিসেবে তেমন সফলতা না পেলেও [[Reg Simpson|রেগ সিম্পসনের]] সাথে দশম উইকেটে মহামূল্যবান ৭৪ রানের জুটি গড়ে ১৯৩৮ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে [[দি ওভাল|ওভালে]] ইংল্যান্ড দলকে প্রথম জয় এনে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
বেশ দেরীতে ১৯৪৮ সালে রয় ট্যাটারসলের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ ঘটে। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]] পরবর্তীকালে ইংরেজ বোলিং আক্রমণভাগ বেশ বিপর্যস্ত ছিল। ১৯৪৮ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে মিডিয়াম ফাস্ট বোলার হিসেবে প্রথম খেলতে নামেন। দ্বিতীয় একাদশের পক্ষে তিনি ৬৬ উইকেট দখল করেছিলেন। ১৯৫০ সালে রবার্টস, প্রাইস ও নাটার চলে যাবার পরই কেবল দলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিলেন। এ সময় তিনি বোলিংয়ের ধারা পরিবর্তন করে অফব্রেকে নিয়ে যান। মাইনর কাউন্টি ক্রিকেটে এর কিছুটা সুফল ভোগ করতে থাকেন। ঐ বছরে ওল্ড ট্রাফোর্ডের মাঠকর্মীরা পিচে জল না ছিটানোর সিদ্ধান্ত নিলে তাঁর বোলিংয়ে বেশ ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ১৪ রানেরও কম গড়ে ১৯৩টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট সংগ্রহ করে শীর্ষস্থানীয় বোলারে পরিণত হন। ফলশ্রুতিতে, ক্রিকেট রাইটার্স ক্লাব প্রবর্তিত উদ্বোধনী বছরের [[Cricket Writers' Club Young Cricketer of the Year|বর্ষসেরা তরুণ ক্রিকেটারের]] সম্মাননা লাভে স্বীয় সক্ষমতা দেখান। তাসত্ত্বেও শক্তিধর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটিংয়ের কারণে টেস্ট দলে তাঁকে রাখা হয়নি।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ষোলো টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন রয় ট্যাটারসল। ১৯৫০-৫১ মৌসুমের শীতকালে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজের জন্য তাঁকে দলে রাখা হয়। অস্ট্রেলিয়ায় তিন মাঝারীমানের সফলতা পান। তবে, নিউজিল্যান্ডের পিচে বেশ সাফল্য লাভ করেন। এর স্বীকৃতিস্বরূপ পরবর্তী চৌদ্দ টেস্টে দলে নিয়মিতভাবে খেলার সুযোগ পান।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ষোলো টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন রয় ট্যাটারসল। ব্যাটসম্যান হিসেবে তেমন সফলতা না পেলেও [[Reg Simpson|রেগ সিম্পসনের]] সাথে দশম উইকেটে মহামূল্যবান ৭৪ রানের জুটি গড়ে ১৯৩৮ সালের পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে [[দি ওভাল|ওভালে]] ইংল্যান্ড দলকে প্রথম জয় এনে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
 
== খেলার ধরন ==