ভোলাহাট রেশম বীজাগার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫ নং লাইন:
 
==অবস্থান==
[[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা|চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার]] [[ভোলাহাট উপজেলা]]য় অবস্থিত। মৌজাঃ গোপিনাথপুর ও ভোলাহাট।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.chapainawabganjnews.com/2014/08/blog-post_55.html#.WIolI1yGOxY|titleশিরোনাম=প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের পরিদর্শন > ভোলাহাটে রেশম জোন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ|publisherপ্রকাশক=|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=26 January 2017}}</ref>
 
==অায়তন==
এটি আয়তন এবং ধারনক্ষমতার দিক দিয়ে দেশের বৃহৎ রেশম বীজাগার। এর মোট অায়তন ৩৬.৭৯ একর (১১১ বিঘা ১০ কাঠা)। যার মধ্যে অাবাদী জমির পরিমাণ ২০.৪৬ একর (৬২বিঘা) (বুশ, হাইবুশ, লোকাট, হাইকাট ও গাছ জমি) এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহৃত জমির পরিমাণ ১৬.৩৩ একর (৪৯বিঘা ১০ কাঠা)। অফিস, বাসা, কারিগরি ভবন, রাস্ত, ড্রেন, পুকুর, ফুল ও ফলের বাগান এবং বাঁশঝাড়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://www.dailyjanakantha.com/details/article/132028/%E0%A6%AD%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9F-%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%93|titleশিরোনাম=ভোলাহাট উপজেলার পুরোটাই এখন রেশমের খাদি ও মটকা পল্লী|workকর্ম=Daily Janakantha|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=26 January 2017}}</ref>
 
==ভোলাহাটে রেশম শিল্পের বিকাশ==
ভোলাহাট অঞ্চলের রেশম শিল্পের ইতিহাস বহু পুরানো। ভোলাহাট অঞ্চলের রেশম চাষিরা দেশের শতকরা [[৭৫]] ভাগ উৎপান ও সরবাহ করে থাকে। ঐতিহাসিক গৌড়ের প্রাচীন ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, পাল অামলের পর সেন অামলে অাইহো, ভোলাহাট, মুচিয়া, নরহাট্রা ছাড়া বরেন্দ্র অঞ্চল হতে [[রেশম চাষ]] উঠে যায়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=বাসক|first1প্রথমাংশ১=কমল|titleশিরোনাম=ভ্রমন ও দর্শনে|locationঅবস্থান=মালদহ|pagesপাতাসমূহ=৫, ৬|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=26 জানুয়ারি 2017}}</ref> মুসলিম অামলে গৌড়ের রাজ পরিবার ও রাজন্য বর্গের পোষক ও শৌখিন বস্ত্র হিসাবে রেশমের চাহিদা দেখা দেয়ায় গৌড় নগরীর অাশ পাশে ব্যাপকভাবে রেশম চাষ শুরু হয়। এ সময় রেশমএর ব্যাপক চাহিদা ও উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি পেয়েছিল, তেমনি রেশম চাষীরাও রেশম হতে প্রচুর অায় করতো। এর ফলে ঐতিহাসিক গৌড় উপকন্ঠে পিয়াসবাড়ী, [[ভোলাহাট]], কালিয়াচক, সুজাপুরসহ বিভিন্ন স্থানে প্রচুর রেশম ও রেশমজাত বস্ত্র উৎপাদিত হত। যা এখনো এ সমস্ত স্থানে অব্যহত রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.mzamin.com/article.php?mzamin=37043|titleশিরোনাম=রেশম শিল্পে ফিরছে সুদিন|workকর্ম=মানবজমিন|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=26 January 2017}}</ref>
 
ঐতিহাসিকদের মতে মোঘল শাসনামলে বেংগল সিল্ক নামে অবিভক্ত বাংলার এ শিল্প ছিল অার্থ সামাজিক অবস্থানেরর মাপকাঠি। বৃটিশ অামলে বাংলাকে Store house of silk বলে অাখ্যায়িত করা হতো।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=অার্থিক উন্নয়নে রেশম শিল্প|publisherপ্রকাশক=রেশম বোর্ড|pageপাতা=২|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=26 জানুয়ারি 2017}}</ref> ঐতিহাসিক কাজী মিছের([[বগুড়া]]) তাঁর রাজাশাহীর ইতিহাস গ্রন্থে ভোলাহাটকে "[[মহানন্দা]] র তীরে অবস্থিত রেশম এর প্রাচীন বন্দর হিসাবে অাখ্যায়িত করেন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অামলে ভোলাহাট রেশম বীজাগার গৌড় অঞ্চলের রেশম শিল্পের প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠে। মেসার্স লুইপেইন এন্ড কোম্পানী এখানে রেশম কারখানা স্থাপন করে। উল্লেখ, [[রাজশাহী]] ইতিহাস গ্রন্থে যতগুলো রেশম কোম্পানির উৎপাদন তালিকা উল্লিখিত অাছে তন্মধ্যে [[ভোলাহাট]]স্থ মেসার্স লুইপেইন এন্ড কোম্পানী’র উৎপাদন সব থেকে বেশী। [[ভোলাহাট]] এ কোম্পানিটির [[১৯০৪]] থেকে [[১৯০৭]] খ্রিঃ পর্যন্ত বাৎসরিক রেশম উৎপাদন ও মূল্য তালিকা দেওয়া হল।
 
{| class="wikitable"