তিতাস একটি নদীর নাম (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
||
৩৪ নং লাইন:
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
{{spoiler}}
কিশোরী বাসন্তী (কবরী) বিয়ের বয়স হতে থাকে। সে তিতাস পাড়ে অপেক্ষায় থাকে খেলার সাথী কিশোর চন্দ্র আর সুবলের জন্য।
সদ্যবিবাহিত বউ হারিয়ে কিশোর (প্রবীর মিত্র) পাগল হয়ে যায়। সুবল বিয়ে করে বাসন্তীকে। কিন্তু বিয়ের পরপরই ঝড়ের রাতে নৌকায় কাজ করতে গিয়ে মারা যায় সুবল, বিধবা হয় সুবলের বৌ বাসন্তী। দশ বছর পর
রাজারঝির অন্ন বস্ত্রাদির অভাবে পাশে এসে দাঁড়ায় বাসন্তি। সইয়ের ছেলেকে আপন করে বড় করতে থাকে। আর চোখের সামনে থাকা পাগল কিশোরের কর্ম দেখে রাজারঝি তাকে পিঠা বানিয়ে খাওয়ায়। পাগল তবুও তার নিজের বউকে চিনতে পারে না।
অনন্ত আশ্রয় পায় বিধবা বাসন্তীর কাছে, কিন্তু বাসন্তীর নিজেদের সংসারই চলে না অভাবের কারণে। এক মাত্র উপার্জন ক্ষম বৃদ্ধ পিতা মাছ ধরে যা আয় করে তা দিয়ে দুই বুড়া বুড়ি আর বাসন্তীর পেট চলে না, তার উপরে অনন্তের ঝামেলা নিতে বুড়া বুড়ি রাজি না। কিছুদিন অনেক কষ্টে বাসন্তী অনন্তকে লালন করলেও শেষে আর পেরে না উঠে তাকে তাড়িয়ে দেয় বাড়ি থেকে।
আশ্রয়হীন বালক অনন্তের আশ্রয় হয় নিঃসন্তান উদয়তারার কাছে। সেখানেই অনন্ত ঝুঁকে পরে লেখা পড়ার দিকে। অনন্ত কাউকে কিছু না জানিয়ে চলে যায় দূরের শহরে আরো পড়বে বলে।
একের পর এক অনেক দিন মাস বছর কেটে যায়। হঠাত করেই তিতাসের বুক জুড়ে জেগে উঠে বিশাল চর। সেই চর দখল করতে যায় মালোরা আর জেলেরা, হয় মারামারি।
== শ্রেষ্ঠাংশে ==
|