তিতাস একটি নদীর নাম (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ 103.38.18.13-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে আফতাবুজ্জামান-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
{{
{{তথ্যছক চলচ্চিত্র
| নাম = তিতাস একটি নদীর নাম
| চিত্র =
| চিত্রের আকার = 200px
| ক্যাপশন = তিতাস একটি নদীর নাম চলচ্চিত্রের
| ভিত্তি করে = {{ভিত্তি করে|[[তিতাস একটি নদীর নাম (উপন্যাস)|তিতাস একটি নদীর নাম]]|[[অদ্বৈত মল্লবর্মণ]]}}
| পরিচালক = [[ঋত্বিক ঘটক]]
| প্রযোজক = [[হাবিবুর রহমান খান]]
১০ ⟶ ১১ নং লাইন:
| চিত্রনাট্যকার =
| কাহিনীকার =
| শ্রেষ্ঠাংশে = {{প্রান্তরতালিকা|
* [[গোলাম মুস্তাফা]] * [[কবরী চৌধুরী]] * [[রোজী সামাদ]] * [[প্রবীর মিত্র]] }}
| সুরকার = [[উস্তাদ বাহাদুর খান]]
| চিত্রগ্রাহক = [[বেবী ইসলাম]]
১৭ ⟶ ২২ নং লাইন:
| স্টুডিও =
| পরিবেশক =
| মুক্তি =
| দৈর্ঘ্য = ১৫৯ মিনিট
| দেশ =
| ভাষা = [[বাংলা ভাষা|বাংলা]]
| নির্মাণব্যয় =
২৫ ⟶ ৩০ নং লাইন:
}}
'''''তিতাস একটি নদীর নাম''''' (১৯৭৩) [[ঋত্বিক ঘটক]] পরিচালিত
== প্রেক্ষাপট ==▼
{{মূল|অদ্বৈত মল্লবর্মণ}}▼
অদ্বৈত মল্লবর্মণের [[তিতাস একটি নদীর নাম (উপন্যাস)|তিতাস একটি নদীর নাম]] শীর্ষক উপন্যাসের কাহিনীকে উপজীব্য করে চলচ্চিত্রস্রষ্টা [[ঋত্বিক কুমার ঘটক]] ১৯৭৩ সালে তিতাস একটি নদীর নাম চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। এ চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহের কারণ হিসেবে ঋত্বিক কুমার ঘটক বলেন,<ref name="প্রথম আলো"/>▼
{{উক্তি|তিতাস পূর্ব বাংলার একটা খণ্ডজীবন, এটি একটি সৎ লেখা। ইদানীং সচরাচর বাংলাদেশে (দুই বাংলাতেই) এ রকম লেখার দেখা পাওয়া যায় না। এর মধ্যে আছে প্রচুর নাটকীয় উপাদান, আছে দর্শনধারী ঘটনাবলী, আছে শ্রোতব্য বহু প্রাচীন সঙ্গীতের টুকরো - সব মিলিয়ে একটা অনাবিল আনন্দ ও অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করা যায়। ব্যাপারটা ছবিতে ধরা পড়ার জন্য জন্ম থেকেই কাঁদছিল। ... অদ্বৈতবাবু অনেক অতিকথন করেন। কিন্তু লেখাটা একেবারে প্রাণ থেকে, ভেতর থেকে লেখা। আমি নিজেও বাবুর চোখ দিয়ে না দেখে ওইভাবে ভেতর থেকে দেখার চেষ্টা করেছি। অদ্বৈতবাবু যে সময়ে তিতাস নদী দেখেছেন, তখন তিতাস ও তার তীরবর্তী গ্রামীণ সভ্যতা মরতে বসেছে। বইয়ে তিতাস একটি নদীর নাম। তিনি এর পরের পুণর্জীবনটা দেখতে যাননি। আমি দেখাতে চাই যে, মৃত্যুর পরেও এই পুণর্জীবন হচ্ছে। তিতাস এখন আবার যৌবনবতী। আমার ছবিতে গ্রাম নায়ক, তিতাস নায়িকা।}}▼
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
৫১ ⟶ ৫০ নং লাইন:
* [[রোজী সামাদ]] - বাসন্তী
* রানী সরকার - মুংলি
▲== প্রেক্ষাপট ==
▲{{মূল|অদ্বৈত মল্লবর্মণ}}
▲অদ্বৈত মল্লবর্মণের [[তিতাস একটি নদীর নাম (উপন্যাস)|তিতাস একটি নদীর নাম]] শীর্ষক উপন্যাসের কাহিনীকে উপজীব্য করে চলচ্চিত্রস্রষ্টা [[ঋত্বিক কুমার ঘটক]] ১৯৭৩ সালে তিতাস একটি নদীর নাম চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। এ চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহের কারণ হিসেবে ঋত্বিক কুমার ঘটক বলেন,<ref name="প্রথম আলো"/>
▲{{উক্তি|তিতাস পূর্ব বাংলার একটা খণ্ডজীবন, এটি একটি সৎ লেখা। ইদানীং সচরাচর বাংলাদেশে (দুই বাংলাতেই) এ রকম লেখার দেখা পাওয়া যায় না। এর মধ্যে আছে প্রচুর নাটকীয় উপাদান, আছে দর্শনধারী ঘটনাবলী, আছে শ্রোতব্য বহু প্রাচীন সঙ্গীতের টুকরো - সব মিলিয়ে একটা অনাবিল আনন্দ ও অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করা যায়। ব্যাপারটা ছবিতে ধরা পড়ার জন্য জন্ম থেকেই কাঁদছিল। ... অদ্বৈতবাবু অনেক অতিকথন করেন। কিন্তু লেখাটা একেবারে প্রাণ থেকে, ভেতর থেকে লেখা। আমি নিজেও বাবুর চোখ দিয়ে না দেখে ওইভাবে ভেতর থেকে দেখার চেষ্টা করেছি। অদ্বৈতবাবু যে সময়ে তিতাস নদী দেখেছেন, তখন তিতাস ও তার তীরবর্তী গ্রামীণ সভ্যতা মরতে বসেছে। বইয়ে তিতাস একটি নদীর নাম। তিনি এর পরের পুণর্জীবনটা দেখতে যাননি। আমি দেখাতে চাই যে, মৃত্যুর পরেও এই পুণর্জীবন হচ্ছে। তিতাস এখন আবার যৌবনবতী। আমার ছবিতে গ্রাম নায়ক, তিতাস নায়িকা।}}
== সম্মাননা ==
২০০৭ সালে [[ব্রিটিশ ফিল্ম ইন্সটিটিউট|ব্রিটিশ ফিল্ম ইন্সটিটিউটের]] এক [[জরীপ|জরীপে]] [[দর্শক]], চলচ্চিত্র সমালোচকদের [[ভোট|ভোটে]] এটি সবার সেরা ১০টি বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের তালিকার মধ্যে শীর্ষস্থান লাভ
== সংগীত ==
৭৫ ⟶ ৮১ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এর চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:মেলোড্রামা চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঋত্বিক ঘটক পরিচালিত চলচ্চিত্র]]
|