২০০৪ ঢাকা গ্রেনেড হামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
|||
১ নং লাইন:
{{
{{Infobox civilian attack
| title = ২০০৪ ঢাকা গ্রেনেড হামলা
১০ নং লাইন:
| map_caption =
| location = [[বঙ্গবন্ধু এভিনিউ]], [[ঢাকা]], [[বাংলাদেশ]]
| target = [[7th August Sylhet bombings|৭ আগস্ট সিলেট বোমা হামলার]] প্রতিক্রিয়ায় [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সমাবেশে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
| coordinates = {{
| date = ২১ আগস্ট ২০০৪
| time = ১৭:২২ ([[বিএসটি]])
৩৭ নং লাইন:
এদের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি মো: আশরাফুল হুদা, অবসরপ্রাপ্ত আই,জি,পি শহুদুল হক, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি খোদা বক্স চৌধুরী, রুহুল আমীন, বিশেষ পুলিশ সুপার (অব:), আব্দুর রশিদ অবসরপ্রাপ্ত এএসপি , মুন্সী আতিকুর রহমান অবসরপ্রাপ্ত এএসপি, লে.কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক. লে.কর্নেল (অব:)সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার , মেজর জেনারেল এ,টি,এম, আমিন (এলপি আর), ডিআইজি, খান সাঈদ হাসান ও পুলিশ সুপার ওবায়দুর রহমান খানসহ এ ১১ জনের বিরুদ্ধে ২১ আগস্টের একই ঘটনায় ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনে (সংশোধনী-২০০২) অভিযোগ আনা হয়নি।
আসামিদের মধ্যে ৩৮ জন উভয় মামলায়ই আসামি। এর মধ্যে এখন হত্যা মামলায় ৪৯ জন ও বিষ্ফোরক আইনের মামলায় ৩৮ জন আসামি।<ref name="kalerkantho.com">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/online/national/2018/10/10/689931|শিরোনাম=এক নজরে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা {{!}} কালের কণ্ঠ|শেষাংশ=Kantho|প্রথমাংশ=Kaler|কর্ম=Kalerkantho|সংগ্রহের-তারিখ=2018-10-10|ভাষা=bn}}</ref>
== বিচারকার্যক্রম ==
৯৮ নং লাইন:
* জঙ্গিনেতা মাওলানা মো. তাজউদ্দীন
* হানিফ পরিবহনের মালিক মো. হানিফ
*মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এ ১৯ আসামিকে আবার ১৯৮০ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ৪ ও ৬ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে ২০ বছর কারাদণ্ড ও আরও জরিমানা ৫০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।<ref
=== যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেনঃ ===
১২১ নং লাইন:
* মুফতি আবদুল হাই (পলাতক)
* রাতুল আহম্মেদ বাবু ওরফে বাবু ওরফে রাতুল বাবু (পলাতক)।
*দণ্ডপ্রাপ্ত এ ১৯ আসামিকে যাবজ্জীবন ছাড়াও ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ৩ ও ৪ ধারায় সাব্যস্ত করে আরও ২০ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল<ref
== তথ্যসূত্র ==
|