হলুদ (মশলা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫২ নং লাইন:
==লোক ঔষধ এবং ঐতিহ্যগত ব্যবহার==
 
===প্রাথমিক চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়ক গবেষণা===হাজার বছর আগেই তৎকালীন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা প্রকৃতিক এই উপাদানকে পুষ্টিকর উপাদানের 'পাওয়ার হাউজ' হিসেবে আখ্যা দিয়ে গেছেন। আর এই হলুদকে ঠিক ঠিক উপায়ে যদি কাজে লাগানো যায়, তাহলে শরীরকে নিয়ে আর কোনো চিন্তাই থাকবে না বলে জানিয়ে গেছেন।
===প্রাথমিক চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়ক গবেষণা===
 
সম্প্রতি একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে হলুদের ভেতরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ভাইরাল ও অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান। সেই সঙ্গে মজুত রয়েছে অ্যান্টি ফাঙ্গাল ও অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক প্রপার্টিজও। এতে নানাভাবে শরীরকে মজবুত রাখতে এবং কঠিন থেকে কঠিনতর রোগ-ব্যাধিকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
 
ঠিক এই কারণেই চিকিৎসকরা ৮ থেকে ৮০ সবাইকেই প্রতিদিন সকালে, খালি পেটে এক কোয়া করে হলুদ খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। সকালে খালি পেটে কাঁচা হলুদ খেলে কী কী শারীরিক উপকার মিলবে সেগুলো সম্পর্কে জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক সাময়িকী বোল্ডস্কাইডটকম।
 
আসুন জেনে নেই উপকারগুলো সম্পর্কে.....
 
• কাঁচা হলুদ খেলে দূরে থাকা যায় ডায়াবেটিসের মতো রোগ থেকে।
 
• কাঁচা হলুদে থাকা কার্কিউমিন এবং আরও নানা সব অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যে কোনও ধরনের ক্ষত দ্রুত সারাতে পারে।
 
• মাথার যন্ত্রণার মতো সমস্যা ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারবে না। এক কাপ হলুদ মেশানো কুসুম গরম দুধ খেলে ঝরঝরে হয় শরীর।
 
• আবহাওয়া বদলের সময় প্রায়ই জ্বর-সর্দির মতো অসুস্থতা দেখা দেয়। নিয়মিত কাঁচা হলুদে দূরে থাকতে পারবেন এসব রোগ থেকে।
 
• নিয়মিত হলুদ খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি হয়।
 
• শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে কাঁচা হলুদ। এতে থাকা কার্কিউমিন নামক উপাদান শরীরের ফ্যাট সেল গলিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখে মেদ।
 
• রক্তে থাকা ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয় হলুদ। ফলে ব্লাড ভেসেলের কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা তো কমেই, সেই সঙ্গে নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও হ্রাস পায়।
 
• হলুদ মেশানো দুধ খেলে ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর হয়।
 
• পিরিয়ডের সময় অল্প পরিমাণ হলুদ খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। কারণ এই প্রাকৃতিক উপাদানে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পিরিয়ডসংক্রান্ত কষ্ট কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
 
===রং===