ইয়াসির আরাফাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৬ নং লাইন:
| party = [[ফাতাহ]]
}}
'''মুহাম্মদ আবদেল রহমান আব্দেল রউফ আরাফাত আল-কুদওয়া আল-হুসেইনী''' ({{lang|ar|محمد عبد الرحمن عبد الرؤوف عرفات القدوة الحسيني}}; জন্ম: [[আগস্ট ২৪]], [[১৯২৯]] – মৃত্যু: [[নভেম্বর ১১]], [[২০০৪]]), প্রচলিত নাম '''ইয়াসির আরাফাত''', ছিলেন একজন ফিলিস্তিনী নেতা।
 
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
২৪ নং লাইন:
[[প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন]] বা '''পিএলও'''র চেয়ারম্যান হিসাবে আরাফাত ইসরায়েলী দখলদারির বিরুদ্ধে সারাজীবন সংগ্রাম করেন। তিনি প্যালেস্টিনিয়ান অথরিটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। জীবনের একটা দীর্ঘ সময় আরাফাত ধর্মনিরপেক্ষ ফাতাহ দলের নেতৃত্ব দেন। ১৯৫৮-১৯৬০ সালের মধ্যে তিনি এই দলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে [[ইসরায়েল|ইসরায়েলের]] অস্তিত্বের সম্পূর্ণ বিরোধী থাকলেও পরে আরাফাত ১৯৮৮ সালে [[জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ|জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত ২৪২]] মেনে নিয়ে নিজের অবস্থান পরিবর্তন করেন।
 
১৯৬০ ও ৭০-এর দশকে আরাফাতের ফাতাহ দল [[জর্ডান|জর্ডানের]] সাথে মতপার্থক্যজনিত কারণে [[গৃহযুদ্ধ|গৃহযুদ্ধে]] জড়িয়ে পড়ে, যার ফলে আরাফাত বিতর্কিত হয়ে পড়েন। জর্ডান থেকে বিতাড়িত হয়ে তিনি [[লেবানন|লেবাননে]] অবস্থান নেন, যেখানে তিনি ও তাঁর ফাতাহ দল ইসরাইলের ১৯৭৮ ও ১৯৮২ সালের আগ্রাসন ও আক্রমণের শিকার হন। দল-মত-নির্বিশেষে ফিলিস্তিনী জনগোষ্ঠীর অধিকাংশ মানুষ আরাফাতকে বীর [[মুক্তিযোদ্ধা]] এবং ফিলিস্তিনীদের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক হিসাবে সম্মান করে থাকে। তবে অনেক ইসরাইলী তাঁকে [[সন্ত্রাস|সন্ত্রাসবাদী]] হিসাবে অভিহিত করে থাকে।<ref name="Washington">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |titleশিরোনাম=A Dreamer Who Forced His Cause Onto World Stage |urlইউআরএল=http://www.washingtonpost.com/wp-dyn/articles/A41509-2004Nov10.html |firstপ্রথমাংশ=Lee |lastশেষাংশ=Hockstader |workকর্ম=Washington Post Foreign Service |publisherপ্রকাশক=The Washington Post Company |dateতারিখ=[[2004-11-11]] |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2007-10-31 }}</ref>
 
জীবনের শেষভাগে আরাফাত ইসরাইলী সরকারের সাথে কয়েক দফায় [[শান্তি]] আলোচনা শুরু করেন। [[১৯৯১ সালের মাদ্রিদ সম্মেলন]], [[১৯৯৩ সালের অসলো চুক্তি]] এবং [[২০০০ সালের ক্যাম্প ডেভিড সম্মেলন]] এর মাধ্যমে আরাফাত ইসরাইলীদের সাথে কয়েক দশকের সংঘাতের অবসান ঘটানোর প্রয়াস নেন। ইসরাইলীদের সাথে এই সমঝোতা স্থাপনের জন্য আরাফাতের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাঁর নতজানু নীতির তীব্র নিন্দা করে। ১৯৯৪ সালে আরাফাত [[ইজহাক রাবিন]] ও [[শিমন পেরেজ]] এর সাথে অসলো শান্তি চুক্তির জন্য একত্রে [[নোবেল শান্তি পুরস্কার]] লাভ করেন। কিন্তু একই সময়ে [[হামাস]] ও অন্যান্য জঙ্গীবাদী সংগঠনের উত্থান ঘটে, যারা ফাতাহ ও আরাফাতের ক্ষমতার ভিত্তি দুর্বল করে দিয়ে ফিলিস্তিনের বিভিন্ন এলাকায় রাজনৈতিক ক্ষমতা দখল করে নেয়।
৩০ নং লাইন:
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
[[File:Flickr - Government Press Office (GPO) - THE NOBEL PEACE PRIZE LAUREATES FOR 1994 IN OSLO..jpg|thumb|right| ইয়াসির আরাফাত, [[আইজাক রবিন]] ও [[শিমন পেরেজ]] যৌথভাবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার গ্রহণ]]
১৯৯৪ সালে ঐতিহাসিক অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের পর [[আইজাক রবিন]], [[শিমন পেরেজ]] ও ফিলিস্তিনের অবিসংবাদিত নেতা ইয়াসির আরাফাত যৌথভাবে [[শান্তিতে নোবেল পুরস্কার]] লাভ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/1994/rabin-bio.html |titleশিরোনাম=Yitzhak Rabin - Biographical|publisherপ্রকাশক=Nobelprize.org |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=31 August 2011}}</ref><ref>[http://nobelprize.org/nobel_prizes/peace/laureates/1994/ Nobel Prize.org] 1994 Nobel Prize Laureates</ref>
 
==অসুস্থতা ও মৃত্যু==