রাফাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩২ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
১৯৮৪ সালে আরব ইসরায়েল যুদ্ধের পর এখানে শরনার্থী শিবির স্থাপন করা হয়েছিল। ১৯৫৬ সালের যুদ্ধে রাফাহ হত্যাকাণ্ডের সময় ইসরায়েলি বাহিনী ১১১ জন নিরিহ মানুষকে হত্যা করে যার মধ্যে ১০৩ জনই শরনার্থী ছিল এবং যাতে জড়িত ছিল ইসরায়েল, ব্রিটেন, ফ্রান্স, মিশর। [[জাতিসংঘ]] এ হত্যাকাণ্ডের পার্শ্ববর্তী পরিস্থিতি নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণে অক্ষম ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://unispal.un.org/UNISPAL.NSF/0/6558F61D3DB6BD4505256593006B06BE |titleশিরোনাম=Archived copy |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2013-08-24 |deadurlঅকার্যকর-ইউআরএল=yes |archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131104160006/http://unispal.un.org/UNISPAL.NSF/0/6558F61D3DB6BD4505256593006B06BE |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=2013-11-04 |df= }}</ref><ref>http://cosmos.ucc.ie/cs1064/jabowen/IPSC/php/place.php?plid=210</ref>
 
১৯৬৭ সালে ছয়দিনের যুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েলের বাহিনী সম্পূর্ণ গাজা ভূখন্ডসহ সিনাই উপদ্বীপ দখল করে নেয়। সে সময় রাফাহর জনসংখ্যা ছিল ৫৫,০০০ জন এবং তাদের মধ্যে মাত্র ১১,০০০ জন নিজস্ব গৃহে বসবাস করত।