সোমাচন্দ্র ডি সিলভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫৬ নং লাইন:
'''দান্দিনিয়াগে সোমাচন্দ্র ডি সিলভা''' ({{lang-ta|டி. எஸ். டி சில்வா}}; [[জন্ম]]: [[১১ জুন]], [[১৯৪২]]) গালে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। নিয়মিত অধিনায়ক [[দিলীপ মেন্ডিস|দিলীপ মেন্ডিসের]] অনুপস্থিতিতে দলকে দুই টেস্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দলে তিনি [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে ছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিংসহ ডানহাতে লেগ স্পিন বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন '''সোমাচন্দ্র ডি সিলভা'''। মাইনর কাউন্টি ক্রিকেটে লিঙ্কনশায়ার ও শ্রপশায়ারের পক্ষে খেলেছেন তিনি।
গালের মহিন্দ কলেজ ও মোরাতুয়ার প্রিন্স অব ওয়েলস কলেজে অধ্যয়ন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
[[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড]] সফরের পূর্বে দিলীপ মেন্ডিস আহত হলে দলের দায়িত্বভার তাঁর উপর বর্তায়। ঐ সফরে দু’টি অর্ধ-শতকসহ তিন উইকেট পান তিনি। তা স্বত্ত্বেও দল ২-০ ব্যবধানে সিরিজে পরাজিত হয়। চল্লিশ বছরের কাছাকাছি বয়সে শ্রীলঙ্কা দল টেস্টের মর্যাদা পায়। এ বয়সে এসেও তিনি প্রথম ১২ টেস্টে শ্রীলঙ্কার পক্ষে খেলেন। এরপর ৪২ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। [[অল-রাউন্ডার]] হিসেবে দলে ভূমিকা রাখলেও তাঁর চেয়ে দশ বছর কমবয়সী [[রবি রত্নায়েকে]] শ্রীলঙ্কার প্রথম প্রকৃত অল-রাউন্ডারের মর্যাদা পেয়েছেন।
[[১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৭৯]] সালের [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|ক্রিকেট বিশ্বকাপে]] শ্রীলঙ্কা প্রথমবারের মতো টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে জয় পায়। দলটি [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতকে]] ৪৭ রানে পরাভূত করে। ঐ খেলায় তিনি [[দিলীপ বেঙ্গসরকার]], [[ব্রিজেশ প্যাটেল]] ও [[মহিন্দর অমরনাথ|মহিন্দর অমরনাথের]] [[উইকেট]] নেন ২৯ রানে বিনিময়ে।<ref name="score">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|
== অবসর ==
অবসর পরবর্তীকালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব লাভ করেন। বর্তমানে তিনি [[শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের]] অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== তথ্যসূত্র ==
|