কিতাব আল আশনাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahir256 (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
'''কিতাব আল আশনাম'' (মূর্তির বই, Book of Idols) আরবের [[ঐতিহাসিক]] [[হিশাম ইবনে আল কালবি]] (জন্ম ৭৩৭- মৃত্যু ৮১৯ খ্রি.) রচিত একটি আরবী ভাষায় প্রকাশিত বই যেখানে প্রাচীন আরবে প্রচলিত বিভিন্ন ধর্ম এবং প্রথা সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। কাবা শরীফে রক্ষিত [[লাত]], [[উজ্জা]], [[মানাত]] সহ বিভিন্ন দেবদেবীর বর্ণনা জানা যায় বইটিতে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Brown
| firstপ্রথমাংশ = Daniel W.
| লেখক-সংযোগ =
| authorlink =
| coauthors =
| titleশিরোনাম = A new introduction to Islam
| publisherপ্রকাশক = Wiley-Blackwell
| yearবছর = 2004
| locationঅবস্থান =
| pagesপাতাসমূহ = 15–16
| urlইউআরএল = http://books.google.com/?id=TPbLcSlUs8cC&pg=PA15
| doiডিওআই =
| idআইডি =
| isbnআইএসবিএন = 978-0-631-21604-9}}</ref> বইটিতে আরবের শিরক (বহুশ্বেরবাদিতা) তুলে ধরা হয়েছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Hawting
| firstপ্রথমাংশ = Gerald R.
| লেখক-সংযোগ =
| authorlink =
| coauthors =
| titleশিরোনাম = The idea of idolatry and the emergence of Islam: from polemic to history
| publisherপ্রকাশক = Cambridge UP
| yearবছর = 1999
| locationঅবস্থান =
| pageপাতা = 68, 88–95
| urlইউআরএল = http://books.google.com/?id=S1bXLOuJiZkC&pg=PA68
| doiডিওআই =
| idআইডি =
 
| isbnআইএসবিএন = 978-0-521-65165-3}}</ref>
 
আহমাদ জাকি পাশা নামের এক মিশরীয় ভদ্রলোক বইটি উদ্ধার করেন। তিনি দামাস্কের এক নিলাম থেকে বইটির পান্ডুলিপি কেনেন। International Congress of Orientalists এর ১৪ তম অধিবেশনে পাশা তার আবিষ্কারের কথা প্রকাশ করেন। ১৯৩৪ সালে পাশার মৃত্যুর পর তার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সংগ্রহের সাথে এই বইটিকে দেশকে দান করে দেয়া হয়।<ref>{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Simsar
| firstপ্রথমাংশ = Mehmed A.
| লেখক-সংযোগ =
| authorlink =
| coauthors =
| titleশিরোনাম = Rev. of ''I-Tisham Ibn-Al-Kalbi, The Book of Idols or The Kitdb al-Asnam''
| journalসাময়িকী = [[Speculum (journal)|Speculum]]
| volumeখণ্ড = 28
| issueসংখ্যা নং = 1
| pagesপাতাসমূহ = 166–69
| publisherপ্রকাশক =
| locationঅবস্থান =
| yearবছর = 1953
| urlইউআরএল =
| issn =
| doiডিওআই = 10.2307/2847201
| idআইডি =
 
| accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2009-10-01}}</ref> বাঙালী পাঠকের জ্ঞাতার্থে জানানো যায়, এই বইটি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম গ্রন্থ [[চর্যাপদ|চর্যাপদেরও]] অনেক আগে রচিত।
 
==তথ্য উৎস==