জৈন ধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ 103.15.140.226-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Md.Wahid hossain-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
|||
১ নং লাইন:
{{infobox Jainism}}
'''জৈনধর্ম''' ({{IPAc-en|ˈ|dʒ|eɪ|n|ɪ|z|əm}}<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
"জৈন" শব্দটি এসেছে [[সংস্কৃত]] "জিন" (অর্থাৎ, জয়ী) শব্দটি থেকে। যে মানুষ আসক্তি, আকাঙ্ক্ষা, ক্রোধ, অহংকার, লোভ ইত্যাদি আন্তরিক আবেগগুলিকে জয় করেছেন এবং সেই জয়ের মাধ্যমে পবিত্র অনন্ত জ্ঞান ([[কেবল জ্ঞান]]) লাভ করেছেন, তাঁকেই "জিন" বলা হয়। "জিন"দের আচরিত ও প্রচারিত পথের অনুগামীদের বলে "জৈন"।{{sfn|Sangave|2006|p=15}}{{sfn|Jain|1998|p=11}}{{sfn|Sangave|2001|p=164}}
১১ নং লাইন:
{{Jainism}}
===অহিংসা===
{{
[[File:Ahimsa.svg|thumb|upright|হাতের তালুতে চক্রের চিহ্ন। এটি অহিংসার প্রতীক। মধ্যে ‘অহিংসা’ কথাটি লেখা আছে। চক্রটি [[ধর্মচক্র|ধর্মচক্রের]] প্রতীক। সত্য ও অহিংসার পথে নিরন্তর যাত্রার মাধ্যমে জন্ম-মৃত্যুর চক্রের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কথাটি এই প্রতীকের মাধ্যমে ব্যক্ত হয়েছে।]]
[[জৈনধর্মে অহিংসা|অহিংসা]] জৈনধর্মের প্রধান ও সর্বাধিক পরিচিত বৈশিষ্ট্য।<ref>{{harvnb|Dundas|2002|p=160}}</ref> কোনোরকম আবেগের তাড়নায় কোনো জীবিত প্রাণীকে হত্যা করাকেই জৈনধর্মে ‘হিংসা’ বলা হয়। এই ধরনের কাজ থেকে দূরে থাকাই জৈনধর্মে ‘অহিংসা’ নামে পরিচিত।{{sfn|Jain|2012|p=34}} প্রতিদিনের কাজকর্মে অহিংসার আদর্শটিকে প্রাধান্য দেওয়া জৈনধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।<ref>{{harvnb|Sethia|2004|p=2}}</ref><ref>{{harvnb|Dundas|2002|pp=176–177}}</ref> প্রত্যেক মানুষ নিজেদের মধ্যে বাক্যালাপ ও কোনোরকম আদানপ্রদানের সময় অহিংসার চর্চা করবে এবং কাজ, বাক্য বা চিন্তার মাধ্যমে অন্যকে আঘাত করা থেকে বিরত থাকবে – এই হল জৈনদের অহিংসা আদর্শের মূল কথা।<ref>{{harvnb|Shah|1987|p=20}}</ref>
২৬ নং লাইন:
===অনেকান্তবাদ===
{{
জৈনধর্মের দ্বিতীয় প্রধান আদর্শ হল ‘[[অনেকান্তবাদ]]’। জৈনদের কাছে, ‘অনেকান্তবাদ’ হল মুক্তমনস্ক হওয়া। এর মধ্যে সকল মতাদর্শ গ্রহণ ও বিভিন্ন বিশ্বাসের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা এর অঙ্গ। জৈনধর্ম এই ধর্মের অনুরাগীদের বিপরীত ও বিরুদ্ধ মতবাদগুলিকে বিবেচনা করার শিক্ষা দেয়। জৈনদের অনেকান্তবাদ ধারণাটি মহাত্মা গান্ধীর ধর্মীয় সহিষ্ণুতা ও অহিংসার আদর্শকে অনুপ্রাণিত করেছিল।<ref name = "hay">{{harvnb|Sethia|2004|pp=166–167}}</ref>
৩৪ নং লাইন:
===অপরিগ্রহ===
{{
[[অপরিগ্রহ]] হল জৈনধর্মের তৃতীয় প্রধান আদর্শ। ‘অপরিগ্রহ’ বলতে নির্লোভ হওয়া, অপরের দ্রব্য না নেওয়া ও জাগতিক কামনাবাসনা থেকে দূরে থাকাকে বোঝায়। জৈনরা যতটুকু প্রয়োজনীয়, তার চেয়ে বেশি নেওয়ার পক্ষপাতী নন। দ্রব্যের মালিকানা স্বীকৃত। তবে দ্রব্যের প্রতি আসক্তিশূন্যতা শিক্ষা দেওয়া হয়। জৈন ধর্মাবলম্বীরা অপ্রয়োজনীয় জিনিস সংগ্রহ ও যা আছে তার প্রতি আসক্তিশূন্য হবে – এই হল জৈনধর্মের শিক্ষা। জৈনধর্ম মনে করে তা না করলে দ্রব্যের প্রতি অধিক আসক্তির বশে ব্যক্তি নিজের ও অপরের ক্ষতিসাধন করতে পারেন।
===পঞ্চ মহাব্রত===
৪২ নং লাইন:
#[[সত্য]]: এই ব্রতটি হল সর্বদা সত্য কথা বলার ব্রত। অহিংসাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। তাই অন্যান্য আদর্শের সঙ্গে অহিংসার আদর্শের কোনো বিরোধ বাধলে, এই ব্রতের সাহায্য নেওয়া হয়। যেখানে সত্য বচন হিংসার কারণ হয়, সেখানে মৌনতা অবলম্বন করা হয়।<ref name="Buswell2004" />
#[[অস্তেয়]]: ‘অস্তেয়’ শব্দের অর্থ চুরি না করা। যা ইচ্ছাক্রমে দেওয়া হয়নি, জৈনরা তা গ্রহণ করেন না।<ref name="Buswell2004"/> অন্যের থেকে ধনসম্পত্তি নিয়ে নেওয়া বা দুর্বলকে দুর্বলতর করাকে জৈনরা চুরি করা বলেন। তাই যা কিছু কেনা হয় বা যে পরিষেবা নেওয়া হয়, তার জন্য যথাযথ মূল্য দেওয়াই জৈনধর্মের নিয়ম।
#[[ব্রহ্মচর্য]]: গৃহস্থদের কাছে ব্রহ্মচর্য হল পবিত্রতা এবং সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীদের কাছে যৌনতা থেকে দূরে থাকা। যৌন ক্রিয়াকলাপ থেকে দূরে থেকে আত্মসংযমকেই ‘ব্রহ্মচর্য’ বলা হয়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |
#[[অপরিগ্রহ]]: অপরিগ্রহ হল অনাসক্তি। এর মাধ্যমে জাগতিক বন্ধন থেকে দূরে থাকা এবং দ্রব্য, স্থান বা ব্যক্তির প্রতি অনাসক্তিকে বোঝায়।<ref name="Buswell2004"/> জৈন সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীরা সম্পত্তি ও সামাজিক সম্পর্ক সম্পূর্ণ ত্যাগ করেন।
৪৯ নং লাইন:
এছাড়াও জৈনধর্মে মনের চারটি আবেগকে চিহ্নিত করা হয়: ক্রোধ, অহং, অসদাচরণ ও লোভ। জৈন ধর্মমতে, ক্ষমার মাধ্যমে ক্রোধকে, বিনয়ের মাধ্যমে অহংকারকে, সত্যাচরণের মাধ্যমে অসদাচরণকে এবং সন্তুষ্টির মাধ্যমে লোভকে জয় করার কথা বলা হয়েছে।
==ঈশ্বর==
{{
[[File:Photo of lord adinath bhagwan at kundalpur.JPG|thumb|প্রথম [[তীর্থঙ্কর]] [[ঋষভ (জৈন তীর্থঙ্কর)|ঋষভের]] মূর্তি। ইনি জৈন কালচক্রের অবসরপনি যুগে বর্তমান ছিলেন বলে জৈনদের ধারণা।]]
জৈনধর্ম কোনো সৃষ্টিকর্তা বা ধ্বংসকর্তা ঈশ্বরের ধারণা গ্রহণ করে না। এই ধর্মমতে জগৎ নিত্য। জৈনধর্ম মনে করে, প্রত্যেক আত্মার মধ্যেই [[মোক্ষ]]লাভ ও [[ঈশ্বর]] হওয়ার উপযুক্ত উপাদান রয়েছে। এই ধর্মমতে পূর্ণাত্মা দেহধারীদের বলা হয় ‘[[অরিহন্ত (জৈনধর্ম)|অরিহন্ত]]’ (বিজয়ী) এবং দেহহীন পূর্ণাত্মাদের বলা হয় [[সিদ্ধ]] (মুক্তাত্মা)। যে সকল অরিহন্ত অন্যদের মোক্ষলাভে সাহায্য করেন তাঁদের বলা হয় ‘[[তীর্থঙ্কর]]’। জৈনধর্মে [[উত্তর-অস্তিবাদ|উত্তর-অস্তিবাদী]] ধর্মমত মনে করা হয়।{{sfn|Zimmer|1952|p=182}} কারণ, এই ধর্ম মোক্ষলাভের জন্য কোনো সর্বোচ্চ সত্তার উপর নির্ভর করার কথা বলে না। তীর্থঙ্করেরা হলেন সহায় ও শিক্ষক, যিনি মোক্ষলাভের পথে সাহায্য করেন মাত্র। কিন্তু মোক্ষলাভের জন্য সংগ্রাম মোক্ষলাভে ইচ্ছুক ব্যক্তিকেই করতে হয়।
৬১ নং লাইন:
== ধর্মানুশীলন ==
===সন্ন্যাসবাদ===
{{
[[File:Jain meditation.jpg|thumb|ধ্যানরতা জৈন সন্ন্যাসিনী]]
জৈনধর্মে সন্ন্যাস প্রথাকে উৎসাহ দেওয়া হয় এবং সম্মান করা হয়। জৈন সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীরা অত্যন্ত কঠোর ও পবিত্র জীবন যাপন করেন। তাঁরা জৈনধর্মের পঞ্চ মহাব্রত সম্পূর্ণত পালন করেন। তাঁদের স্থায়ী বাসস্থান বা বিষয়সম্পত্তি কিছুই নেই। দূরত্ব যাই হোক, তাঁরা খালি পায়ে হেঁটে যাতায়াত করেন। [[চতুর্মাস্য|চতুর্মাস্যের]] চার মাস বাদে বছরের অন্যান্য সময় তাঁরা এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ান। তাঁরা টেলিফোন বা বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন না। তাঁরা রান্না করেন না। ভিক্ষা করে খান। তাঁরা সাধারণত মুখ ঢাকার জন্য একটি কাপড়ের খণ্ড রাখেন যাতে হাওয়ায় ভাসমান জীবাণুদের ক্ষতি না হয়। তাঁদের অধিকাংশই ঝাঁটার মতো দেখতে একটি জিনিস নিয়ে ঘোরেন। রায়োহরণ নামে এই ঝাঁটার মাধ্যমে তাঁরা তাঁদের সামনের রাস্তা ঝাঁট দিতে দিতে হাঁটেন। বসার আগেও তাঁরা বসার জায়গাটি ঝাঁট দিয়ে নেন, যাতে কোনো কীটপতঙ্গ তাঁদের চাপে মারা না যায়।<ref>{{harvnb|Dundas|2002|pp=152, 163–164}}</ref>
৭৪ নং লাইন:
অধিকাংশই বছরের বিভিন্ন সময়ে উপবাস করেন। বিশেষত [[জৈনধর্মে উপবাস|উৎসবের সময় উপবাস]] জৈনধর্মে একটি বিশেষ প্রথা। বিভিন্ন ভাবে উপবাস করা যায়। এটি উপবাসকর্তার সামর্থের উপর নির্ভর করে। কেউ দিনে একবার বা দুবার খান, কেউ সারাদিন শুধু জল পান করেন, কেউ সূর্যাস্তের পরে খান, কেউ রান্না করা খাবার খান না, কেউ চিনি, তেল বা নুন ছাড়া নির্মিত রান্না খান। উপবাসের উদ্দেশ্য হল আত্মসংযম অনুশীলন এবং মনকে শুদ্ধ করে প্রার্থনায় অধিকতর মানসিক শক্তি প্রয়োগ।
===ধ্যান===
{{
জৈনরা [[জৈন ধ্যান|সাময়িকা]] নামে এক ধ্যানপদ্ধতি গড়ে তুলেছে। ‘সাময়িকা’ কথাটি এসেছে ‘[[সময়]]’ কথাটি থেকে। সাময়িকার উদ্দেশ্য পরিপূর্ণ শান্তির অনুভূতি পাওয়া ও আত্মার অপরিবর্তনশীলতা অনুধাবন করা। এই ধরনের ধ্যানের মূল ভিত্তি বিশ্ব ও আত্মার পুনঃপুনঃ আগমনের ধারণা।<ref>{{harvnb|Jaini|1998|pp=180–182}}</ref> [[পর্যুশন]] উৎসবের সময় সাময়িকা ধ্যান বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। মনে করা হয়, ব্যক্তির আবেগগুলি নিয়ন্ত্রণ ও সামঞ্জস্যবিধানে ধ্যান বিশেষ সহকারী। মনের চিন্তাভাবনা যেহেতু ব্যবহার, কাজ ও উদ্দেশ্য লাভের পথে বিশেষ প্রভাবশালী তাই ভিতর থেকে এগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার উপর জৈনধর্মে বিশেষ জোর দেওয়া হয়।<ref>{{harvnb|Shah|1998a|pp=128–131}}</ref>
৮০ নং লাইন:
==দর্শন==
{{
===আত্মা ও কর্ম===
{{
জৈন দর্শন অনুসারে, আত্মার সহজাত গুণ হল এর পবিত্রতা। এই আত্মা অনন্ত জ্ঞান, অনন্ত অন্তর্দৃষ্টি, অনন্ত আনন্দ ও অনন্ত শক্তির সকল গুণ তার আদর্শ অবস্থায় বহন করে।<ref>{{harvnb|Jaini|1998|pp = 104–106}}</ref> বাস্তব ক্ষেত্রে যদিও এই গুণগুলি আত্মার সঙ্গে ‘[[জৈনধর্মে কর্ম|কর্ম]]’ নামে এক পদার্থের যোগের ফলে বাধা প্রাপ্ত হয়।<ref name=Jaini107>{{harvnb|Jaini|1998|p=107}}</ref> জৈনধর্মের চূড়ান্ত লক্ষ্য হল আত্মাকে কর্মের বন্ধন থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত করে [[মোক্ষ (জৈনধর্ম)|মোক্ষ]] লাভ করা।
৮৮ নং লাইন:
===রত্নত্রয়===
{{
আত্মার [[মোক্ষ (জৈনধর্ম)|মোক্ষ]] অর্জনের জন্য জৈনধর্মে নিম্নোক্ত রত্নত্রয়ের কথা বলা হয়েছে:{{sfn|Jain|2011|p=6, 15}}
# সম্যক দর্শন – সঠিক অন্তর্দৃষ্টি ও সত্যের অনুসন্ধান এবং একই সঙ্গে সকল বস্তুকে স্পষ্টভাবে দেখার পথে বাধা সৃষ্টিকারী কুসংস্কারগুলিকে বর্জন।
১২৪ নং লাইন:
===গুণস্থান===
==ইতিহাস==
{{
===উৎস===
{{আরো দেখুন|জৈনধর্মের কালরেখা}}
জৈনধর্মের উৎস অজ্ঞাত।<ref name="flugelP" />{{sfn|Glasenapp|1999|p=13}} জৈনধর্ম হল একটি অনন্তকালীন দর্শন।{{sfn|Zimmer|1952|pp=x, 180-181}} [[জৈন বিশ্বতত্ত্ব#কালচক্র|জৈন কালচক্র]] অনুসারে, কালচক্রের প্রত্যেক অর্ধে চব্বিশ জন বিশিষ্ট মানুষ [[তীর্থঙ্কর|তীর্থঙ্করের]] পর্যায়ে উন্নীত হন এবং মানুষকে মোক্ষের পথ প্রদর্শন করেন। তাই এঁদের বলা হয় মানুষের আধ্যাত্মিক সহায়ক।{{sfn|Rankin|2013|p=40}} মহাবীরের পূর্বসূরী তথা ২৩তম তীর্থঙ্কর [[পার্শ্বনাথ]] ছিলেন একজন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব।{{sfn|Zimmer|1952|pp=182-183}}{{sfn|Glasenapp|1999|pp=16-17}} তিনি খ্রিস্টপূর্ব ৯ম-৭ম শতাব্দীর মধ্যবর্তী কোনো এক সময়ে জীবিত ছিলেন।{{sfn|Zimmer|1952|pp=183}}{{sfn|Glasenapp|1999|pp=23-24}}<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে বর্ধমান মহাবীর জৈনধর্মের সবচেয়ে প্রভাবশালী শিক্ষকে পরিণত হন। জৈনরা তাঁকে ২৪তম এবং এই কালচক্রের সর্বশেষ তীর্থঙ্কর রূপে শ্রদ্ধা করেন। জৈন বিশ্বাস অনুযায়ী, তিনি এমন এক ব্যক্তিত্ব যিনি শুরু থেকেই বহু প্রাচীনকালে প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্মের অনুগামী।<ref name="Jacobi Herman page 465">Jacobi Herman, Jainism IN Encyclopedia of Religion and Ethics Volume 7, James Hastings (ed.) page 465</ref>
১৬৮ নং লাইন:
<ref name="ghadai">{{Citation|url=http://www.orissa.gov.in/e-magazine/Orissareview/2009/July/engpdf/62-64.pdf|title=Maritime Heritage of Orissa|first=Balabhadra|last=Ghadai|work=Orissa Review|date=July 2009|accessdate=12 November 2012}}</ref>
<ref name="Owen2012">{{Citation|last=Owen|first=Lisa|title=Carving Devotion in the Jain Caves at Ellora|url=http://books.google.com/books?id=vHK2WE8xAzYC|year=2012|publisher=BRILL|isbn=978-90-04-20629-8|pages=1–2}}</ref>
<ref name="ht">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|
}}
৪৬৯ নং লাইন:
|page=18}}
*{{বই উদ্ধৃতি
|
|
|
|
|
|
}}
*{{citation
৫৭৫ নং লাইন:
{{Religion topics}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্ম]]
|