কলকাতা বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫ নং লাইন:
| caption = কলকাতা বন্দরে খিদিরপুর ডকে একটি জাহাজ
| country = {{পতাকা|ভারত}}
| coordinates = {{coordস্থানাঙ্ক|22.23|N|88.24|E}}
| opened = ১৮৭০ | passengertraffic = ৩৯,৫৫২
| operated = [[কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ]]
১৭ নং লাইন:
| blankstatstitle3 = ডক ও জেটি
| blankstats3 = ৩ টি (খিদিরপুর ডক, নেতাজি সুভাষ ডক ও হলদিয়া ডক), বজবজ তরল পণ্য জেটি
| cargotonnage = ৫৭.৮৮৬ মিলিওন টন (২০১৭-২০১৮)<ref name=t>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | urlইউআরএল= http://indianexpress.com/article/cities/kolkata/kolkata-port-records-highest-traffic-in-2017-18-chairman-vinit-kumar-5123892/|titleশিরোনাম= Kolkata Port records highest traffic in 2017-18: Chairman Vinit Kumar|dateতারিখ= 4 April 2018 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 23 April 2018 | publisherপ্রকাশক= The Indian Express}}</ref><ref>file:///C:/Data/Users/DefApps/APPDATA/LOCAL/Packages/UCMobileLimited.UC_6n7f2ndsr2206/LocalState/Download/80345301.pdf</ref><ref name=cargoKoPT>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.kolkataporttrust.gov.in/index1.php?layout=2&lang=1&level=1&sublinkid=83&lid=124 |titleশিরোনাম=Kolkata Port Trust - Cargo Statistics |accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 13 June 2017 | publisherপ্রকাশক=Kolkata Port Trust}}</ref>
| containervolume = ৭,৯৬,০০০ TEUs (২০১৭-২০১৮)<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|publisherপ্রকাশক= Business Line| titleশিরোনাম=Container handling by major ports rises 8% to 9.135 m TEUs in FY18 | dateতারিখ= 9 April 2018| accessসংগ্রহের-dateতারিখ=25 April 2018 | urlইউআরএল=https://www.thehindubusinessline.com/news/container-handling-by-major-ports-rises-8-to-9135-m-teus-in-fy18/article23484121.ece}}</ref><ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=|urlইউআরএল=file:///C:/Data/Users/DefApps/APPDATA/LOCAL/Packages/UCMobileLimited.UC_6n7f2ndsr2206/LocalState/Download/22520712.pdf|deadurl=yes|archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130812155911/http://c/|archivedateআর্কাইভের-তারিখ=12 August 2013|df=dmy-all}}</ref> <ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম= containervolume of Kolkata Port in 2015-2016|urlইউআরএল= http://file:///D:/UCDownload/64428890.pdf|deadurlঅকার্যকর-ইউআরএল= yes|archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20130715022907/http://file/|archivedateআর্কাইভের-তারিখ= 15 July 2013|df= dmy-all}}</ref>[[Twenty-foot equivalent unit|TEUs]]<small></small><ref name="JOC">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.joc.com/port-news/asian-ports/port-nhava-sheva/india’s-major-ports-see-67-percent-growth-container-volumes_20150407.html | titleশিরোনাম = India’s major ports see 6.7 percent growth in container volumes | publisherপ্রকাশক = JOC.co | dateতারিখ = 7 April 2015| accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 27 June 2015}}</ref>
| revenue = {{INRConvert|1867.69|c}} (২০১৪-২০১৫)
| profit = -{{INRConvert|68|c}} (২০১৪-২০১৫)
| blankdetailstitle1 = পোতাশ্রয়ের গভীরতা
| blankdetails1 = [[কলকাতা]] {{convertরূপান্তর|6|m}}<br/>[[হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স|হলদিয়া]] {{convertরূপান্তর|8|m}}
| arrivals =৩,৬৭০ (২০১৭-২০১৮) <ref name=t/><ref name=cargoKoPT/>
| wharfs = ৮৬
৫৩ নং লাইন:
 
== ডক ব্যবস্থা ==
{{mainমূল নিবন্ধ|খিদিরপুর ডক}}
[[File:Khidirpore dock - panoramio.jpg|thumb|right|300px|কলকাতা বন্দরের খিদিরপুর ডকে একটি পন্যবাহী জাহাজের মাল খালাসের দৃশ্য]]
'''কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ''' বা '''কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট''' দুটি পৃথক ডকসমষ্টির দায়িত্বে নিযুক্ত রয়েছে: [[কলকাতা ডক ব্যবস্থা]] ও [[হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স|হলদিয়া ডক চত্বর]]। কলকাতা ডক ব্যবস্থার অধীনে রয়েছে [[খিদিরপুর ডক]], [[নেতাজি সুভাষ ডক]], [[বজবজ নদী ]] মুরিং ও [[ডায়মন্ড হারবার]] নোঙরখানা। বজবজ ডক চত্বরে রয়েছে ইমপাউন্ডেড ডক, তিনটি তৈল জেটি, তিনটি বজরা জেটি ও হলদিয়া নোঙরখানা।
 
==বন্দর চ্যানেল==
[[File:A Ship in Hoogly River.jpg|thumb|right|কলকাতা বন্দরের প্রবেশ পথ বা চ্যানেল [[হুগলি নদী]]তে একটি জাহাজ]]
কলকাতা বন্দরে ২০৩ কিলোমিটার দীর্ঘ চ্যানেল বা প্রবেশ পথ রয়েছে। এটি [[হুগলি নদী]]র মোহনা থেকে শুরু হয়ে [[কলকাতা]] শহরের কাছে [[কলকাতা ডক ব্যবস্থা|কলকাতা ডক]] পর্যন্ত বিস্তৃত। চ্যানেলটি গড়ে {{convertরূপান্তর|7|m}} গভীর। তবে মোহনার কাছে এই চ্যানেল ৯ থেকে ১০ মিটার গভীর। [[হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স|হলদিয়া বন্দর]] চ্যানেলটি {{convertরূপান্তর|7.5|m}} এর বেশি গভীর। [[বঙ্গোপসাগর]] এর স্যান্ড হেডেন থেকে চ্যানেলটি প্রায় ২০৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই চ্যানেল অনেকগুলি ডুবোচর রয়েছে ও চ্যানেলটি ঘনঘন বাঁকযুক্ত ফলে জাহাজ চলাচলে অসুবেধা হয়।
 
== আমদানি-রপ্তানি ==
৮৬ নং লাইন:
যে সব বড় জাহাজ নাব্যতার অভাবে কলকাতা বা হলদিয়া বন্দর অবধি পৌঁছতে পারবে না, তাদের জন্য গভীর সমুদ্রেই পণ্য খালাসের ব্যবস্থা করে দেয় [[ট্রান্সলোডিং]] অপারেশন। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য
ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে এখনও অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন।
২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড <ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম =কণিকা স্যান্ডে-জিন্দাল- বন্দর চুক্তি। | urlইউআরএল= http://www.kolkata24x7.com/jindal-kopt-agreement-for-transloading.html| accessdateসংগ্রহের-তারিখ = ২৪-০১-২০১৭}}</ref> এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি। ২০২০-র মধ্যে বৃদ্ধির পরিমাণ ২৫ শতাংশ ছোঁবে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ আশাবাদী।মনে করা হচ্ছে ২০১৯-২০২০ সালে শুধুমাত্র ট্রান্স লোডিং এর মাধ্যমে কলকাতা বন্দর ২.৫ কোটি বা ২৫ মিলিয়ন টন পণ্য খালাস করবে।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |titleশিরোনাম =মাঝদরিয়ায় ‘ডাউনলোড’ই এখন নতুন ভরসা বন্দরের |urlইউআরএল=http://www.anandabazar.com/state/%E0%A6%AE-%E0%A6%9D%E0%A6%A6%E0%A6%B0-%E0%A7%9F-%E0%A7%9F-%E0%A6%A1-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%B2-%E0%A6%A1-%E0%A6%87-%E0%A6%8F%E0%A6%96%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%A4-%E0%A6%A8-%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A6%B8-%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%B0-%E0%A6%B0-1.261680|dateতারিখ=14 ডিসেম্বের 2017 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ= 26 October 2017| publisherপ্রকাশক = আনন্দবাজার প্রত্রিকা }}</ref>
 
== আরও দেখুন ==