লিমুলাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র |
|||
১ নং লাইন:
এই কাঁকড়ার নীল রক্ত বহুমূল্যবান। এই রক্তের অসাধারণ ক্ষমতা বলে লিমিউলাস বা অশ্বক্ষুরাকৃতি কাঁকড়ারা যে কোনও ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং বিষাক্ত পদার্থ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারে। তাই চিকিৎসাবিজ্ঞানে এদের গুরুত্ব অপরিসীম।
এদের জীবন্ত জীবাশ্মও বলা হয়, কারণ ৪৪ কোটি ৫০ লাখ বছর আগেও পৃথিবীতে এদের অস্তিত্ব ছিল। ডাইনোসরের চেয়েও প্রায় ২০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে এসেছিল এই লিমুলাস। তাই এই জলজ প্রাণী বিজ্ঞানীদের কাছে আজও বিস্ময়।
{{Taxobox
| name = অশ্বখুরাকৃতি কাঁকড়া
১৮ ⟶ ২৪ নং লাইন:
| binomial_authority = [[উইলিয়াম এলফোর্ড লীচ|লীচ]], ১৮১৯<ref name="Sekiguchi">{{বই উদ্ধৃতি |author=Kōichi Sekiguchi |year=1988 |title=Biology of Horseshoe Crabs |publisher=Science House |isbn=978-4-915572-25-8}}</ref>
}}
▲'''অশ্বখুরাকৃতি কাঁকড়া''' নাম হলেও কাঁকড়ার বদলে কাঁকড়াবিছে ও মাকড়সার সঙ্গেই এদের সম্পর্ক নিকটতর। এরা '''লিমুলিডি''' [[পরিবার (জীববিজ্ঞান)|গোত্রের]] অন্তর্গত সামুদ্রিক [[সন্ধিপদী]]। এরা প্রধানত অগভীর সমুদ্র ও নরম বালি বা কাদা সমৃদ্ধ সমুদ্রতলে বাস করে। কালেভদ্রে যৌনসঙ্গমের জন্য এদের ডাঙায় আসতে দেখা যায়। চাষের কাজে সার হিসেবে এবং মাছ ধরার সময় টোপ হিসেবে এদের ব্যবহার আছে। সাম্প্রতিককালে [[জাপান|জাপানে]] এদের সমুদ্রতটবর্তী বাসভূমি ধ্বংসের কারণে এবং [[উত্তর আমেরিকা]]র পূর্ব উপকূলে অত্যধিক চাষের কারণে এদের সংখ্যা কমে গেছে। [[থাইল্যান্ড|থাইল্যান্ডের]] সমুদ্রোপকূলে বসবাসকারী প্রজাতিগুলোর ডিমের মধ্যে সম্ভবত [[টেট্রোডোটক্সিন]]-এর অনুপ্রবেশ ঘটেছে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | author = Attaya Kungsuwan, Yuji Nagashima & Tamao Noguchi ''et al.'' | title = Tetrodotoxin in the Horseshoe Crab ''Carcinoscorpius rotundicauda'' Inhabiting Thailand | journal = Nippon Suisan Gakkaishi | year = ১৯৮৭ | volume = 53 | issue = 2 | pages = 261–266 | doi = 10.2331/suisan.53.261 | url = https://www.jstage.jst.go.jp/article/suisan1932/53/2/53_2_261/_pdf | format = pdf }}</ref> আজ থেকে ৪৫ কোটি বছর আগে বিবর্তিত হয়ে এতদিন প্রায় অবিকৃত চেহারায় থেকে যাওয়ার জন্য এদের [[জীবন্ত জীবাশ্ম]] হিসেবে গণ্য করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |author=David Sadava, H. Craig Heller, David M. Hillis & May Berenbaum |year=2009 |title=Life: the Science of Biology |edition=৯ম |publisher=[[W. H. Freeman]] |isbn=978-1-4292-1962-4 |url=http://books.google.com/books?id=ANT8VB14oBUC&pg=PA683 |page=683}}</ref>
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}৩. [http://www.dhakatimes24.com/2018/11/19/103687/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%95%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%95-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A7%A7%E0%A7%A7-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE “কাঁকড়ার এক লিটার রক্তের দাম ১১ লাখ টাকা”] [http://www.dhakatimes24.com ঢাকাটাইমস২৪.কম] এ প্রকাশিত নিবন্ধ।{{অসম্পূর্ণ}}
[[বিষয়শ্রেণী:জীবন্ত জীবাশ্ম]]
|