আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকায় শ্রীলঙ্কার পক্ষ থেকে প্রথম আম্পায়ার মনোনীত হন। ২০০২ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এ তালিকায় অবস্থান করলেও বাদ পড়েন। পরবর্তীতে এপ্রিল, ২০০৮ সালে এ তালিকায় সদস্য সংখ্যা ১২জন করলে তাঁকে পুণরায় সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://content-uk.cricinfo.com/ci-icc/content/current/story/345002.html|titleশিরোনাম=Asoka de Silva and Steve Davis promoted to Elite Panel|authorলেখক=[[Cricinfo]]|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2008-04-23| archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল= http://web.archive.org/web/20080428004933/http://content-uk.cricinfo.com/ci-icc/content/current/story/345002.html| archivedateআর্কাইভের-তারিখ= 28 April 2008 <!--DASHBot-->| deadurlঅকার্যকর-ইউআরএল= no}}</ref> ২০০৩, ২০০৭ ও ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে আম্পায়ার ছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর খেলা পরিচালনায় দক্ষতার উপর নির্ভর করে কম গুরুত্বপূর্ণ খেলায় দায়িত্ব দেয়া হয়।<ref>http://www.sport360.com/cricket/news/63881-icc-world-cup-umpire-de-silva-dropped</ref> মে, ২০১১ সালের পর তাঁকে তৃতীয় মেয়াদে দায়িত্ব দেয়া হয়নি।<ref>http://www.espncricinfo.com/ci-icc/content/current/story/516640.html</ref>