সাহাবউদ্দিন আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
|name= সাহাবউদ্দিন আহমেদ
| image =ShahabUddin Ahmed.Bir Uttom.jpg
৩৫ নং লাইন:
== কর্মজীবন ==
[[১৯৭১]] সালে পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সে (পিআইএ) কর্মরত ছিলেন সাহাবউদ্দিন আহমেদ। [[মুক্তিযুদ্ধ]] শুরু হলে [[৭ এপ্রিল]] ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে নানা সাংগঠনিক কাজ করতে থাকেন। [[২৮ সেপ্টেম্বর]] মুক্তিবাহিনীর বিমানবাহিনী গঠিত হলে তিনি তাতে যোগ দেন। তিনি প্রথমে জঙ্গি বিমান চালনার প্রশিক্ষণ নেন। পরে লোক-সংকটের কারণে তাঁকে হেলিকপ্টারে স্থানান্তর করা হয়। তাঁর হেলিকপ্টার চালনার পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না। কয়েক দিনের প্রশিক্ষণে হেলিকপ্টার চালনায় তিনি দক্ষ হয়ে ওঠেন।যুদ্ধের পর [[২০০৭]] সালে বাংলাদেশ বিমানের চাকরি থেকে অবসর নেন। <ref>{{বই উদ্ধৃতি |
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[১৯৭১]] সালের [[১১ ডিসেম্বর]] [[নরসিংদী জেলা|নরসিংদী জেলার]] [[রায়পুরা উপজেলা|রায়পুরা উপজেলায়]] খুব সকালে হেলিকপ্টারে করে ছত্রীসেনা নামায় মিত্রবাহিনী। পাকিস্তানিরা তাঁদের অ্যামবুশ করে। এতে ছত্রীসেনারা নিশ্চিত বিপর্যয়ের মুখে পড়েন। তখন মিত্রবাহিনী মুক্তিবাহিনীর নবগঠিত বিমানবাহিনীর সাহায্য কামনা করে। খবর পাওয়া মাত্র মুক্তিবাহিনীর বিমানবাহিনীর একটি ইউনিট অস্ত্রসজ্জিত হেলিকপ্টার নিয়ে রায়পুরায় রওনা হয়। সাহাবউদ্দিন আহমেদের পরিকল্পনা ছিল, তাঁরা দূর থেকে আক্রমণ চালিয়ে চলে যাবেন। কিন্তু অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের ঝুঁকি নিয়ে বেশি নিচে নেমে আক্রমণ চালাতে হয়। বেশি নিচে নামার কারণে পাকিস্তান সেনারা হেলিকপ্টারে পাল্টা আক্রমণের চেষ্টা করে। সাহাবউদ্দিন আহমেদদের আক্রমণ এত জোরালো ও নিখুঁত ছিল যে সব বাধা উপেক্ষা করে তাঁরা পাকিস্তানিদের ওপর সফল অপারেশন চালান। তাঁদের আক্রমণে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ২০ জন নিহত ও ২৪-২৫ জন আহত হয়। বাকিরা সেখান থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এই অপারেশন শেষ করে সাহাবউদ্দিন আহমেদরা হেলিকপ্টার নিয়ে নিরাপদে ফিরে যান। সাহাবউদ্দিন আহমেদ ১০-১১টি অপারেশনে অংশ নিয়েছেন। তিনি আর দুটি অপারেশনে এ রকম বিরূপ অবস্থার মুখে পড়েছিলেন। যেকোনো সময় তাঁর হেলিকপ্টার শত্রুর গুলিতে ধ্বংস হয়ে যেতে পারত। সেটা ৬ ডিসেম্বর মৌলভীবাজারে এবং ৭ ডিসেম্বর সিলেটের শমসেরপুরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে তাঁর হেলিকপ্টার কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হেলিকপ্টারে ছিলেন সাহাবউদ্দিন আহমেদ, [[বদরুল আলম]] ও একজন গানার।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
|