কাগোশিমা প্রশাসনিক অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
IqbalHossain (আলোচনা | অবদান) অনুবাদ |
|||
৩৭ নং লাইন:
কিউশু দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থানের ফলে নিকটবর্তী বিভিন্ন দেশের সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য চালাতে কাগোশিমা অঞ্চল বরাবর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছে। ১৫৪৩ খ্রিঃ চীনা জাহাজে প্রত্যাবর্তনরত পথ হারানো পোর্তুগীজ নাবিকরা কাগোশিমায় প্রথম আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আসে। জেসুইট পাদ্রী সন্ত ফ্রান্সিস জেভিয়ার কাগোশিমা তথা জাপানে প্রথম খ্রিষ্টধর্ম প্রচার করেন।
মেইজি পুনর্গঠনের সময় এখানকার বিশিষ্ট ব্যক্তি সাইগো তাকামোরি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। জাপানের বিংশ শতাব্দীর যুদ্ধসমূহে এই অঞ্চলটি গুরুত্বপূর্ণ নৌঘাঁটি ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== ভূগোল ==
৪৬ নং লাইন:
প্রশাসনিক অঞ্চলটির দক্ষিণ-পশ্চিমে ইবুসুকি নামে একটি আগ্নেয় গহ্বরজাত হ্রদ আছে। এটি এক বিরল প্রজাতির দৈত্যাকার ঈল মাছের বাসস্থান।
২০০৮ এর ৩১শে মার্চের হিসেব অনুযায়ী কাগোশিমা প্রশাসনিক অঞ্চলের মোট ভূমির ৯ শতাংশ সংরক্ষিত বনাঞ্চল। এর মধ্যে আছে কিরিশিমা-য়াকু ও উন্যেন-আমাকুসা জাতীয় উদ্যান; আমামি গুন্তোও ও নিচিনান কাইগান উপ-জাতীয় উদ্যান এবং নয়টি প্রশাসনিক আঞ্চলিক উদ্যান।<ref>{{
== অর্থনীতি ==
কাগোশিমা ঐতিহাসিকভাবে কৃষিনির্ভর হলেও বর্তমানে কাগোশিমা নগর সন্নিহিত অঞ্চলে শিল্পের ব্যাপক বিকাশ হয়েছে। পূর্বতন ওওসুমি প্রদেশের অংশটি অপেক্ষাকৃত অনুন্নত ও এখানে জনসংখ্যা হ্রাসমান। প্রশাসনিক অঞ্চলটির কৃষিজ পণ্যের মধ্যে আছে সবুজ চা, মিষ্টি আলু, মুলো, পোঙ্গী চাল ও উনাগি ঈল মাছ। অন্যদিকে [[জাপানি মহাকাশ অনুসন্ধান সংস্থা|জাপান মহাকাশ গবেষণা সংস্থার]] অনেকগুলি গবেষণাগার ও উৎক্ষেপণ কেন্দ্রও এখানে অবস্থিত। এগুলির মধ্যে তানেগাশিমার উৎক্ষেপণ কেন্দ্র ও উচিনোউরা মহাকাশ কেন্দ্রটি মুখ্য।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|
== তথ্যসূত্র ==
|