জরাযুর ক্যান্সার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Khondokar Enamul Haque (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৫ নং লাইন:
| deaths =
}}
'''জরায়ুর ক্যান্সার''' যা '''গর্ভাশয় ক্যান্সার''' নামেও পরিচিত। [[জরায়ু]] [[কলা]] থেকে উদ্ভূত যেকোন ধরনের ক্যান্সারই জরায়ুর ক্যান্সারের অন্তর্ভুক্ত। বেশ কয়েক ধরণের ক্যান্সার এই শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত, যার মাঝে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে পরিচিত সার্ভিকাল ক্যান্সারও (সাধারণত জরায়ুর নিচের সরু অংশ থেকে উদ্ভূত) রয়েছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর মহিলাদের মধ্যে যে ক্যান্সার অধিক পরিমাণে দেখা যায় তার মধ্যে এটি দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।<ref name=":0">{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Jemal|first1প্রথমাংশ১=A|last2শেষাংশ২=Bray|first2প্রথমাংশ২=F|last3শেষাংশ৩=Center|first3প্রথমাংশ৩=MM|last4শেষাংশ৪=Ferlay|first4প্রথমাংশ৪=J|last5শেষাংশ৫=Ward|first5প্রথমাংশ৫=E|last6শেষাংশ৬=Forman|first6প্রথমাংশ৬=D|titleশিরোনাম=Global cancer statistics.|journalসাময়িকী=CA: A Cancer Journal for Clinicians|dateতারিখ=2011|volumeখণ্ড=61|issueসংখ্যা নং=2|pagesপাতাসমূহ=69–90|pmid=21296855|doiডিওআই=10.3322/caac.20107}}</ref> বাংলাদেশের ক্যান্সার আক্রান্ত নারীদের শতকরা ৩০ ভাগই হচ্ছেন জরায়ু মুখের ক্যান্সারের শিকার।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=https://nhd.gov.bd/content/জরায়ু_ক্যান্সারের_কারণ_ও_লক্ষণগুলো_কি_কি_কিভাবে_এর_চিকিৎসা_ও_প্রতিরোধ_করা_যায়_|titleশিরোনাম=জরায়ু ক্যান্সারের কারণ ও লক্ষণগুলো কি কি? কিভাবে এর চিকিৎসা ও প্রতিরোধ করা যায় ?}}</ref> এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার (বা জরায়ুর ভিতরের আবরণের ক্যান্সার) দ্বিতীয় সর্বাধিক প্রচলিত ক্যান্সার, এবং উন্নত দেশগুলির নারীদের মধ্যে এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আধিক্য বেশি হওয়ায় এটি বিশ্বব্যাপী এটি চতুর্থ স্থানে রয়েছে।<ref name=":0" />
 
নির্দিষ্ট কিছু উপাদান জরাযুর ক্যান্সারের কারণ হলেও, স্থূলতা, বৃদ্ধ বয়স, এবং মানব [[প্যাপিলোমা ভাইরাস]] (এইচপিভি-১৬, ১৮) সংক্রমণ জরাযুর ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।<ref name=":1">{{citeবই bookউদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Hoffman|first1প্রথমাংশ১=Barbara|titleশিরোনাম=Williams gynecology|dateতারিখ=2011|publisherপ্রকাশক=McGraw-Hill Medical|locationঅবস্থান=New York|isbnআইএসবিএন=978-0-07-171672-7|pagesপাতাসমূহ=|editionসংস্করণ=2nd|chapterঅধ্যায় = Chapter 33. Endometrial Cancer}}</ref><ref name=":2">{{citeবই bookউদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Hoffman|first1প্রথমাংশ১=Barbara L.|titleশিরোনাম=Williams gynecology|dateতারিখ=2011|publisherপ্রকাশক=McGraw-Hill Medical|locationঅবস্থান=New York|isbnআইএসবিএন=978-0-07-171672-7|editionসংস্করণ=2nd|chapterঅধ্যায়=Chapter 30. Cervical Cancer}}</ref> প্রথম দিকে এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হলে কোন লক্ষণ বা উপসর্গ নাও দেখা দিতে পারে, কিন্তু অনিয়মিত মাসিকের রাস্তা দিয়ে রক্তপাত, গ্যাস, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা হালকা খাবারের পর পেট ভর্তি লাগা, পেটে অস্বস্তি লাগা, ইত্যাদি খুব বেশি হলে তা জরায়ু ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।<ref name=":1" /><ref name=":2" /> প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অস্ত্রোপচার বা ঔষধ সেবনের মধ্যে দিয়ে অধিকাংশ ধরনের গর্ভাশয় ক্যান্সার নিরাময় করা সম্ভব। কিন্তু ক্যান্সার যদি জরায়ু কলা অতিক্রম করে ছড়িয়ে পরে, তখন কেমোথেরাপি, বিকিরণ থেরাপির সমন্বয়ে, অথবা অস্ত্রোপচারের মত আরও উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।<ref name=":1" /><ref name=":2" />
 
==কারণসমূহ==
৪৪ নং লাইন:
 
==বিস্তৃতি==
[[File:Corpus uteri cancer world map - Death - WHO2004.svg|thumb|upright=1.5| ২০০৪ সালে প্রতি ১,০০,০০০ জনে একজনের মৃত্যু হয়েছে জরায়ু ক্যান্সার থেকে।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.who.int/healthinfo/global_burden_disease/estimates_country/en/index.html |titleশিরোনাম=WHO Disease and injury country estimates |yearবছর=2009 |workকর্ম=World Health Organization |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=Nov 11, 2009}}</ref>{{refbegin|3}}
{{legend|#b3b3b3|কোন তথ্য নেই}}
{{legend|#ffff65|০.৫ এর কম}}
৫৯ নং লাইন:
{{legend|#cb0000|৮ এর বেশি}}
{{refend}}]]
ইউটেরিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ২০১০ সালে বিশ্বজুড়ে ৫৮,০০০ মৃত্যু ঘটে। ১৯৯০ সালে যার পরিমাণ ছিল ৪৫,০০০।<ref name=Loz2012>{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Lozano|firstপ্রথমাংশ=R|titleশিরোনাম=Global and regional mortality from 235 causes of death for 20 age groups in 1990 and 2010: a systematic analysis for the Global Burden of Disease Study 2010.|journalসাময়িকী=Lancet|dateতারিখ=Dec 15, 2012|volumeখণ্ড=380|issueসংখ্যা নং=9859|pagesপাতাসমূহ=2095–128|pmid=23245604|doiডিওআই=10.1016/S0140-6736(12)61728-0}}</ref>
 
জরায়ুর ক্যান্সার [[যুক্তরাজ্য|যুক্তরাজ্যের]] (২০১১ সালে প্রায় ৮,৫০০ মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয় করা হয়) মহিলাদের চতুর্থ সর্বাধিক ক্যান্সার, এবং এটা নারীদের ক্যান্সারে মৃত্যুর দশম সর্বাধিক কারণ (২,০০০ মানুষের ২০১২ সালে মারা যান)।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Uterine cancer statistics|urlইউআরএল=http://www.cancerresearchuk.org/cancer-info/cancerstats/types/uterus/|websiteওয়েবসাইট=Cancer Research UK|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=28 October 2014}}</ref>
 
বাংলাদেশে প্রতি বছর সার্ভিকাল ক্যান্সারে ৬৫৮২ জন মারা যায়।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=6,582 die of cervical cancer in Bangladesh each year|urlইউআরএল=https://www.thedailystar.net/health/6582-die-cervical-cancer-bangladesh-each-year-1519270}}</ref> প্রতি বছর ১১,৯৫৬ জন এই রোগে চিহ্নিত হন। প্রায় ৫৮.৭ মিলিয়ন নারী (১৫ বা তার বেশি বয়সের) যেকোন সময় এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বহন করছেন বলে ধারণা করা হয়।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Cervical cancer: Don't cure. Prevent|urlইউআরএল=https://www.thedailystar.net/star-weekend/health/cervical-cancer-dont-cure-prevent-1531282}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==