ভূপেন হাজারিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৬ নং লাইন:
| birth_place = সদিয়া, [[আসাম]], ব্রিটিশ ভারত
| death_date = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|2011|11|5|1926|9|8|df=yes}} (aged 85)
| death_place = [[মুম্বই]], [[মহারাষ্ট্র]], [[ভারত]]<ref name=death>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|
| death_cause = কিডনী বৈকল্য
| occupation = গায়ক, সঙ্গীতজ্ঞ, কবি, চলচ্চিত্র নির্মাতা, সুরকার
২৮ নং লাইন:
== কর্মজীবন ==
ড. ভূপেন হাজারিকা তাঁর ব্যারিটোন কণ্ঠস্বর ও কোমল ভঙ্গির জন্য বিখ্যাত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
তিনি মাত্র ১০ বছর বয়স থেকেই গান লিখে সুর দিতে থাকেন।<ref name="সংগ্রাম">[http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=68513 ভুপেন হাজারিকা আর নেই]</ref> আসামের চলচ্চিত্র শিল্পের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের সূচনা হয় এক শিশুশিল্পী হিসেবে। ১৯৩৯ সালে মাত্র ১২ বছর বয়সে তিনি [[অসমীয়া ভাষা|অসমীয়া ভাষায়]] নির্মিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র জ্যোতিপ্রসাদ আগরওয়ালা পরিচালিত ''ইন্দুমালতী'' ছবিতে "বিশ্ববিজয় নওজোয়ান" শিরোনামের একটি গান গেয়েছিলেন। পরে তিনি অসমীয়া চলচ্চিত্রের একজন নামজাদা পরিচালক হয়ে ওঠেন। [[বাংলাদেশ]], আসাম ও তার প্রতিবেশী [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গে]] তাঁর জনপ্রিয়তা ছিল ব্যাপক ও বিশাল। অসমীয়া ভাষা ছাড়াও বাংলা ও হিন্দি ভাষাতেও তিনি সমান পারদর্শী ছিলেন এবং অনেক গান গেয়েছেন। অবশ্য এসব গানের অনেকগুলোই মূল অসমীয়া থেকে বাংলায় অনূদিত।
৩৬৫ নং লাইন:
== পুরস্কার ==
* ২৩তম জাতীয় চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ আঞ্চলিক চলচ্চিত্র 'চামেলী মেমসাহেব' ছবির সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] লাভ করেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
* ''পদ্মশ্ৰী'' (১৯৭৭)
* 'শ্রেষ্ঠ লোকসঙ্গীত শিল্পী' হিসেবে 'অল ইন্ডিয়া ক্রিটিক অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার' (১৯৭৯)
৩৭৭ নং লাইন:
== স্বীকৃতি ==
* ১৯৯৩ সালে ড. ভুপেন হাজারিকা ''অসম সাহিত্য সভার'' সভাপতি হন।
* ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে অল আসাম স্টুডেন্টস্ ইউনিয়নের উদ্যোগে গুয়াহাটির দীঘলিপুখুরী (ঐতিহাসিক দীঘি) জিএসবি রোডে একটি স্মারক ভাস্কর্য তৈরী করে। আসামের ভাস্কর্যশিল্পী বিরেন সিংহ ফাইবার গ্লাস ও অন্যান্য পদার্থ সহযোগে চমকপ্রদ 'ড. ভুপেন হাজারিকা ভাস্কর্য' তৈরী করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== মৃত্যু ==
ড. ভূপেন হাজারিকাকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় মুম্বইয়ের ''কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানী হাসপাতাল ও চিকিৎসা গবেষণা ইন্সটিটিউটের'' আইসিইউতে ৩০ জুন, ২০১১ সালে ভর্তি করা হয়। অতঃপর তিনি কিডনী বৈকল্যসহ বার্ধক্যজনিত সমস্যায় জর্জরিত হয়ে ৫ নভেম্বর, ২০১১ সালে স্থানীয় সময় (আইএসটি) বিকাল ৪:৩৭ ঘটিকায় ধরাধাম ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে এই গুণী শিল্পীর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== ফোটোগ্রাফ ==
|