নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
স্প্যাম ও ব্লগ বাতিল
২ নং লাইন:
 
== পরীক্ষা পরিচালনা ==
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা বাংলাদেশের সমগ্র দেশব্যাপী আটটি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে তিন দিন পূর্বে সংগ্রহ করতে হয়। প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। সৃজনশীল ও বহুনির্বাচনী পরীক্ষায় একই উত্তরপত্র ব্যবহার করতে হয়। পরীক্ষার্থীদেরকে তাদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করতে হয়। যেহেতু ওএমআর ফরম ওএমআর মেশিন দিয়ে যাচাই করা হয় তাই উত্তরপত্র ভাঁজ করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা থাকে। পরীক্ষার্থীকে প্রত্যেক বিষয়ে স্বাক্ষরলিপিতে অবশ্যই স্বাক্ষর করতে হয় কেননা এর দ্বারা নিশ্চিত হওয়া যায় পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন কিনা। প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল নিবন্ধনপত্রে বর্ণিত বিষয় বা বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনো অবস্থায়ই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা যায় না, কিংবা করলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়। পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার অধিকার পেয়ে থাকেন। পরীক্ষায় নকল ঠেকাতে পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব ব্যতীত অন্য কারোই পরীক্ষা-কেন্দ্রে মোবাইল ফোন ব্যবহারে অনুমতি থাকে না। পরীক্ষার ফল প্রকাশের ১০ দিনের মধ্যে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য এসএমএস-এর মাধ্যমে আবেদন করার সুযোগ থাকে।<ref>[http://www.etutor24.com/news/detail/news-781২০১০ সালের জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার সময়সূচি]</ref>
 
== পরীক্ষার কাঠামো ==
১৯ নং লাইন:
 
==জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট==
''জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট'' বা ''জে.ডি.সি'' বা ''জেডিসি'' হল জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট সমমানের একটি সরকারী পরীক্ষা যা মাধ্যমিক বোর্ড বাংলাদেশের অধীনে নেওয়া হয়। এই পরীক্ষায় অংশ নিতে হলে ৮ম শ্রেণীতে বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কোন মাদ্রাসা থেকে শিক্ষার্থীদেরকে টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত তারিখে মূল পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদেরকে বসতে হয়। জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট পরীক্ষা ২০১০ সাল হতে চালু হয় । জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা বাংলাদেশের সমগ্র দেশব্যাপী আটটি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে একযোগে অনুষ্ঠিত হয়।<ref name="১">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা শুরু হবে ৪ নভেম্বর|url=http://www.somewhereinblog.net/blog/rajujaman007/29236223|website=http://www.somewhereinblog.net/|accessdate=০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০}}</ref>হয়<ref name="২">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=এ হাসি ছড়িয়ে গেল সবখানে|url=http://www.jugantor.com/first-page/2014/12/31/197808|accessdate=৩১ ডিসেম্বর ২০১৪|publisher=যুগান্তর|ref=নিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছে। - See more at: http://www.jugantor.com/first-page/2014/12/31/197808#sthash.ROee9rZv.dpuf}}</ref>
 
==SOURCE তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা FORMULA LIST}}
 
== আরোও দেখুন ==
* [[প্রাইমারি স্কুল সার্টিফিকেট]]
 
* [http://education24.net/bn/%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AB-2/ জেএসসি-জেডিসি ২০১৭ পরীক্ষার ফলাফল]
 
[[বিষয়শ্রেণী:পরীক্ষা পদ্ধতি]]