পূর্ব পাকিস্তান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎ভাষা আন্দোলন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬১ নং লাইন:
১৯৫০ সালে ভূমি সংস্কারের অধীনে ব্রিটিশ আমলে প্রবর্তিত [[জমিদার]] ব্যবস্থা রদ করা হয়।<ref>Baxter, pp. 72</ref>; কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ও জনসংখ্যাগত গুরুত্ব সত্ত্বেও পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনী পশ্চিম পাকিস্তানীদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে ছিল। ১৯৫২ সালের [[ভাষা আন্দোলন]] পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে সংঘাতের প্রথম লক্ষণ হিসাবে প্রকাশ পায়।<ref>Baxter, pp. 62—63</ref> পরবর্তী দশক জুড়ে কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিষয়ে নেয়া নানা পদক্ষেপে পূর্ব পাকিস্তানে সাধারণ মানুষের মনে বিক্ষোভ দানা বাঁধতে থাকে।
 
পশ্চিম পাকিস্তানের প্রভাব ও স্বৈর দৃষ্টিভঙ্গীর বিরূদ্ধে প্রথম পদক্ষেপ ছিল [[মাওলানা ভাসানী|মাওলানা ভাসানীর]] নেতৃত্বে [[আওয়ামী মুসলিম লীগ|আওয়ামী মুসলিম লীগের]] প্রতিষ্ঠা। ১৯৪৯ সালে এই দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নিবার্চনে বিজয় এবং ১৯৬৫ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পাকিস্তানের সামরিক প্রশাসক জেনারেল আইয়ুব খানকে পরাজিত করার লক্ষ্য নিয়ে [[সম্মিলিত বিরোধী দল (কপ)|সম্মিলিত বিরোধী দল]] বা 'কপ'-প্রতিষ্ঠা ছিল পাকিস্তানী সামরিক শাসনের বিরূদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানী রাজনীতিবিদদের নেতৃত্বমূলক আন্দলোনেরআন্দোলনের মাইলফলক। পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধিকারের প্রশ্ন ১৯৫০-এর মধ্যভাগ থেকে উচ্চারিত হতে থাকে। ১৯৬০ দশকের মাঝামাঝি থেকে বাঙালি জাতীয়তাবাদ ধারণাটি প্রকৃষ্ট হতে শুরু করে। ১৯৬৯ সালে পূর্ব পাকাস্তানকেপাকিস্তানকে বিচ্চিন্নবিচ্ছিন্ন করার অভিযোগে [[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা|আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায়]] দায়ের করা হয়। ১৯৬৯-এ [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] পতন হয় তবে সামরিক শাসন অব্যাহত থাকে। অধীনের ১৯৭০-এ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। [[আওয়ামী লীগ]] এ নির্বাচনেঅংশনির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেনকরে এবং পাকিস্তানে একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জ্জনঅর্জন করে। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানী রাজনৈতিকদের ষড়যন্ত্রের কারণে প্রেসিডেন্ট জেনারেল [[ইয়াহিয়া খান]] [[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিবের]] নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর থেকে বিরত থাকন।থাকেন।
 
== ইতিহাস ==