কেদারনাথ মন্দির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৪ নং লাইন:
'''কেদারনাথ মন্দির''' ({{lang-hi|केदारनाथ मंदिर}}, ''Kēdārnāth Maṃdir'' ) [[হিন্দু]]দের অন্যতম প্রধান তীর্থস্থান। এটি [[ভারত|ভারতের]] [[উত্তরাখণ্ড]] রাজ্যের গাড়োয়াল হিমালয় পর্বতশ্রেণীতে অবস্থিত [[কেদারনাথ]] শহরে [[মন্দাকিনী নদী]]র তীরে স্থাপিত একটি [[শিব]] মন্দির। এখানকার তীব্র শীতের জন্য মন্দিরটি কেবল এপ্রিল মাসের শেষ থেকে কার্তিক পূর্ণিমা অবধি খোলা থাকে। শীতকালে কেদারনাথ মন্দিরের মূর্তিগুলিকে ছয় মাসের জন্য [[উখিমঠ|উখিমঠে]] নিয়ে গিয়ে পূজা করা হয়। এই অঞ্চলের প্রাচীন নাম ছিল কেদারখণ্ড ; তাই এখানে শিবকে কেদারনাথ (অর্থাৎ, কেদারখণ্ডের অধিপতি) নামে পূজা করা হয়। মন্দিরটি খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ-নবম শতাব্দীর তামিল [[নায়ানার]] সন্তদের দ্বারা [[পাডল পেত্রা স্থলম]] বা মহাদেশের ২৭৫টি অতি পবিত্র শিবক্ষেত্র হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে।
 
কেদারনাথ মন্দিরে যাওয়ার জন্য কোনো সড়কপথ নেই।২০১৩ সালের ১৪ই জুন কেদারখন্ডে ঘটে যাওয়া প্রলয়ঙ্কর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগে [[গৌরীকুণ্ড]] থেকে ১৪ কিলোমিটার পথ পাহাড়ি চড়াই পথে ট্রেকিং করে মন্দিরে যেতে হত। লোকের বিশ্বাস, [[আদি শঙ্কর]] বর্তমান স্থানে মন্দিরটি নির্মাণ করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.kedarnath.org/ | titleশিরোনাম = Kedarnath}}</ref> যদিও [[মহাভারত|মহাভারতেও]] কেদারনাথ মন্দিরের উল্লেখ আছে। এটি একটি [[জ্যোতির্লিঙ্গ]]। কথিত আছে, [[পাণ্ডব]]রা এখানে তপস্যা করে শিবকে তুষ্ট করেন। এটি উত্তর হিমালয়ের [[ছোট চার ধাম]] তীর্থ-চতুষ্টয়েরও অন্যতম।বর্তমানে শোনপ্রয়াগ থেকে হাঁটতে হয় ।এখান থেকে গৌরীকুণ্ড চার কিমি।গৌরীকুণ্ড থেকে সাড়ে ছয় কিমি দূরে ভীমবলি,সেখান থেকে আট কিমি দূরে লিঞ্চোলি,লিঞ্চোলি থেকে কেদারনাথ পাঁচ কিমি অর্থাৎ আগে চোদ্দ কিমি এবং এখন সাড়ে তেইশ কিমি হাটতে হয়। <ref>ভ্রমন পত্রিকা, জুলাই ২০১৫ , ১৬ নম্বর পাতা,ISSN 0971-8885, শীর্ষক '''নতুন পথে কেদারনাথের ডোলিযাত্রা''', লেখক সুনীল কুমার সর্দার</ref>
 
== পাদটীকা ==
৭৪ নং লাইন:
* {{Citation |last=Gwynne|first=Paul |authorlink= |coauthors= |title=World Religions in Practice: A Comparative Introduction|year=2009|publisher=Blackwell Publication |location=Oxford |isbn=978-1-4051-6702-4|url=http://books.google.com/books?id=tdsRKc_knZoC&pg=PT271&dq=jyotirlinga&hl=en&sa=X&ei=uCxKT_eNKczMsQLV9vj6BA&ved=0CGcQ6AEwCQ#v=onepage&q=jyotirlinga&f=false}}.
* {{বই উদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Harding
| firstপ্রথমাংশ = Elizabeth U.
| লেখক-সংযোগ =
| authorlink =
| coauthors =
| titleশিরোনাম = Kali: The Black Goddess of Dakshineswar
| chapterঅধ্যায় = God, the Father
| publisherপ্রকাশক = Motilal Banarsidass
| yearবছর = 1998
| pagesপাতাসমূহ = 156–157
| isbnআইএসবিএন = 978-81-208-1450-9
}}
* {{Citation | last = Lochtefeld | first = James G. | title = The Illustrated Encyclopedia of Hinduism: A-M | year = 2002 | publisher=Rosen Publishing Group | isbn=0-8239-3179-X | page=122 | url=http://books.google.com/books?id=5kl0DYIjUPgC}}
৯৮ নং লাইন:
}}
* {{বই উদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Vivekananda
| firstপ্রথমাংশ = Swami
| titleশিরোনাম = The Complete Works of Swami Vivekananda
| chapterঅধ্যায় = The Paris Congress of the History of Religions
| chapterurlঅধ্যায়ের-ইউআরএল = http://www.ramakrishnavivekananda.info/vivekananda/volume_4/translation_prose/the_paris_congress.htm
| volumeখণ্ড = Vol.4
}}
== বহিঃসংযোগ ==