সতীদাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nabarunsaha1 (আলোচনা | অবদান)
আমি আমার সম্পাদনা করা লেখাটি উইকিপিডিয়া থেকে বাতিল করলাম, কারন আমার ওয়েবসাইট এর লিংক ছাড়া কোন নির্ভরযোগ্য তথ্য নেই| আমি ভবিষ্যতে উইকিপিডিয়ায় কোনো সম্পাদনা করব না ,কারণ আমি উপযুক্ত না উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা করার জন্য| I canceled my edited article from Wikipedia, because there is no reliable information except my website's link. I will not make any edits in Wikipedia in the future, because I'm not good enough to edit Wikipedia
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬ নং লাইন:
===ঐতিহাসিক প্রমাণ===
[[চিত্র:Burning of a Widow.jpg|thumb|250px|''"Ceremony of Burning a Hindu Widow with the Body of her Late Husband"'', from ''Pictorial History of China and India'', 1851.]]
গুপ্ত সাম্রাজ্যের (খৃষ্টাব্দ [[৪০০]]) পূর্ব হতেই এ প্রথার প্রচলন সম্পর্কে ঐতিহাসিক ভিত্তি পাওয়া যায়। গ্রিক দিগ্বিজয়ী সম্রাট আলেকজান্ডারের সাথে ভারতে এসেছিলেন ক্যাসান্ড্রিয়ার ঐতিহাসিক এরিস্টোবুলুস। তিনি টাক্সিলা ([[তক্ষশীলা]]) শহরে সতীদাহ প্রথার ঘটনা তার লেখনিতে সংরক্ষণ করেছিলেন। গ্রিক জেনারেল [[ইউমেনেস]] এর এক ভারতীয় সৈন্যের মৃত্যুতে তার দুই স্ত্রীই স্বত:প্রণোদিত হয়ে সহমরণে যায়; এ ঘটনা ঘটে খৃষ্ট পূর্বাব্দ ৩১৬ সালে। যদিও ঘটনার সত্বতা নিশ্চিত নয়।
 
===পৌরানিক ও মধ্যযুগীয় আদর্শ===
১৬ নং লাইন:
 
==সতীদাহ প্রথা রদ==
১৮২৯ সালের ডিসেম্বর ৪-এ বৃটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সীতে সতিদাহ প্রথাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল ঘোষণা করা হয়। এসময় বেঙ্গলের গভর্ণর ছিলেন [[লর্ড উইলিয়াম বেন্টিংক]]। অবশ্য এ আইনী কার্যক্রম গৃহীত হয় মূলত [[রামমোহন রায়|রাজা রামমোহন রায়ের]] সামাজিক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতেই। এই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে লন্ডনের প্রিভি কাউন্সিলে মামলা করা হয়। প্রিভি কাউন্সিল ১৮৩২ সালে বেঙ্গলের গভর্ণর লর্ড উইলিয়াম বেন্টিংকের ১৮২৯ এর আদেশ বহাল রাখেন। খুব অল্পসময়ের মধ্যে ভারতের অন্যান্য কোম্পানী অঞ্চলেও সতীদাহ প্রথাকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। রাজা রামমোহন রায় আদালতে প্রমান করে দেন যে সনাতন ধর্মে সতীদাহ বলে কিছু নেই। এটি মুসলিম শাসকদের থেকে হিন্দু নারীদের সন্মান বাঁচাতে চালু করতে হয়।
 
== বেদ, সতীদাহ ও বিধবা বিবাহ ==
৩৬ নং লাইন:
 
==মুসলিম শাসকদের মনোভাব==
[[দিল্লি সুলতানি]] রাজত্বকালে সতীদাহ প্রথার জন্য যাতে বিধবাকে বাধ্য না করা হয় তাই সতীর কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে সতীদাহ প্রথা সম্পাদন করার রীতি ছিল। যদিও পরে এটি একটি প্রথানুগামিতার রূপ নেয়।<ref name="Central Sati Act">[http://www.pucl.org/from-archives/Gender/sati.htm Central Sati Act - An analysis] by Maja Daruwala is an advocate practising in the Delhi High Court. Courtsy: The Lawyers January 1988. The web site is called "[http://www.pucl.org/history.htm People's Union for Civil Liberties]"</ref> মুঘল সম্রাটরা স্থানীয় চলিত প্রথায় সাধারণত অন্তর্ভুক্ত হতেন না কিন্তু তারা এই প্রথা বন্ধের ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন।<ref name=Columbia>[http://www.columbia.edu/itc/mealac/pritchett/00islamlinks/ikram/part2_17.html XVII. "Economic and Social Developments under the Mughals"] from ''Muslim Civilization in India'' by S. M. Ikram edited by Ainslie T. Embree New York: Columbia University Press, 1964. This page maintained by Prof. [[Frances Pritchett]], [[Columbia University]]</ref> মুঘল সম্রাট হুমায়ুন (১৫০৮-১৫৫৬) সর্বপ্রথম সতীদাহের বিরুদ্ধে রাজকীয় হুকুম দেন।<ref name="Central Sati Act"/> এরপর সম্রাট আকবর (১৫৪২-১৬০৫) সতীদাহ আটকানোর জন্য সরকারীভাবে আদেশ জারি করেন যে, কোন নারী, প্রধান পুলিশ কর্মকর্তার সুনির্দিষ্ট অনুমতি ছাড়া সতীদাহ প্রথা পালন করতে পারবেন না।<ref name="Central Sati Act"/><ref name=Columbia/> এছাড়াও এই প্রথা রদের জন্য তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের অধিকার দেন যা তারা যতদিন সম্ভব ততদিন সতীর দাহের সিদ্ধান্তে বিলম্ব করতে পারেন।<ref name="Central Sati Act"/> বিধবাদেরকে উত্তরবেতন, উপহার, পুনর্বাসন ইতাদি সাহায্য দিয়েও এই প্রথা না পালনে উত্সাহিত করা হত।<ref name="Central Sati Act"/> ফরাসি বণিক এবং ভ্রমণকারী তাভেনিয়ের লেখা থেকে জানা যায় যে, সম্রাট শাহ জাহানের রাজত্বে সঙ্গে শিশু আছে এমন বিধবাদেরকে কোনমতেই পুড়িয়ে মারতে দেওয়া হত না এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে, গভর্নররা তড়িঘড়ি সতীদাহের অনুমতি দিতেন না, কিন্তু ঘুষ দিয়ে করান যেত।<ref name=Columbia/><ref>Tavernier's own chapter on ''sati'' here, {{বই উদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Tavernier|first1প্রথমাংশ১=Jean Baptiste|urlইউআরএল=https://archive.org/stream/sixvoyagesJohnB00Tave#page/169/mode/2up/|pagesপাতাসমূহ=169–173|yearবছর=1678|last2শেষাংশ২=P.|first2প্রথমাংশ২=J. (tr.)|chapterঅধ্যায়= 2.2.10|titleশিরোনাম=The six voyages of John Baptista Tavernier|publisherপ্রকাশক=R.L. and M.P.|locationঅবস্থান=London}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==