আবদুল হাই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{Infobox person
|name= আবদুল হাই
| image = পুরুষ
৩২ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
আবদুল হাইয়ের জন্ম [[ঢাকা|ঢাকায়]]। তাঁর বাবার নাম মাহমুদুর রহমান এবং মায়ের নাম মাঘবুলেন নেছা। তাঁর স্ত্রীর নাম হাফিজা বেগম। তাঁদের দুই ছেলে ও এক মেয়ে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |titleশিরোনাম= একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ |lastশেষাংশ= |firstপ্রথমাংশ= |authorlinkলেখক-সংযোগ= |coauthors= |yearবছর=জুন ২০১২ |publisherপ্রকাশক= জনতা ব্যাংক লিমিটেড |locationঅবস্থান= |isbnআইএসবিএন= 9789843351449|pageপাতা=১৪০|pagesপাতাসমূহ= |accessdateসংগ্রহের-তারিখ= |urlইউআরএল=}}</ref>
 
== কর্মজীবন ==
৩৮ নং লাইন:
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
[[১৯৭১]] সালের [[২৮ জুলাই]] [[জামালপুর জেলা|জামালপুর জেলার]] [[বকশীগঞ্জ উপজেলা|বকশীগঞ্জ উপজেলার]] কামালপুর অন্তর্গত বিওপি ছিলো সীমান্ত এলাকা। কামালপুর গ্রামের মাঝামাঝি ছিলো সীমান্ত বিওপি। সেখানে ছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দুর্ভেদ্য এক ঘাঁটি। [[৩১ জুলাই]] মুক্তিযোদ্ধারা কামালপুরে আক্রমণ করার আগে সেখানে কয়েকবার পর্যবেক্ষণ করেন। পরপর দুই দিন পর্যবেক্ষণ করার পরও সালাহউদ্দীন মমতাজ, আবদুল হাইসহ কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে আবার [[২৮ জুলাই]] রাতে পর্যবেক্ষণে যান। রাতের বেলা পাকিস্তানি সেনারা দূরের বাংকার ছেড়ে সেকেন্ড লাইন ডিফেন্সে চলে যেত। তাঁরা দুজন একটি খালি বাংকারের সামনে যান। আবদুল হাই বাংকারে কেউ আছে কি না দেখার জন্য উঁকি দিচ্ছেন, এমন সময় দুই পাকিস্তানি সেনা টহল দিতে দিতে সেখানে আসে। সালাহউদ্দীন মমতাজ তাদের দেখে ফেলেন এবং তিনি হ্যান্ডসআপ বলে একজনকে জাপটে ধরেন। ওই পাকিস্তানি সেনা ছিল বিশাল দেহী। সে সালাহউদ্দীন মমতাজকে মাটিতে ফেলে দিয়ে তাঁর গলা চেপে ধরে। অপর পাকিস্তানি সেনা আবদুল হাইকে হ্যান্ডসআপ বলে গুলি করতে উদ্যত হয়। আবদুল হাই দ্রুত স্টেনগানের ব্যারেল দিয়ে ওই সেনার মাথায় আঘাত করে তার রাইফেল কেড়ে নেন। কিন্তু সে পালিয়ে বাংকারে আশ্রয় নেয়। সেখানে থাকা অস্ত্র দিয়ে সে গুলি করতে থাকে। আবদুল হাই বাংকার লক্ষ্য করে গুলি করেন। তারপর দ্রুত সালাহউদ্দীন মমতাজের কাছে গিয়ে তাঁকে জাপটে ধরে থাকা পাকিস্তানি সেনার মাথায় রাইফেলের ব্যারেল দিয়ে গুঁতো দেন। ওই পাকিস্তানি সেনা সালাহউদ্দীন মমতাজকে ফেলে দৌড়াতে থাকে। তখন তিনি ওই পাকিস্তানি সেনাকে গুলি করে হত্যা করেন। তাঁর ওই সাহসিকতায় সালাহউদ্দীন মমতাজ বেঁচে যান।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |titleশিরোনাম= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (প্রথম খন্ড)|lastশেষাংশ= |firstপ্রথমাংশ= |authorlinkলেখক-সংযোগ= |coauthors= |yearবছর=এপ্রিল ২০১২ |publisherপ্রকাশক= প্রথমা প্রকাশন |locationঅবস্থান= |isbnআইএসবিএন= 9789843338884|pageপাতা=১৭১|pagesপাতাসমূহ= |accessdateসংগ্রহের-তারিখ= |urlইউআরএল=}}</ref>
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==