শ্রীশচন্দ্র ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎তথ্যসূত্র: বিষয়শ্রেণী
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
{{Infobox person
| honorific_prefix =
| name = শ্রীশচন্দ্র ঘোষ
২০ নং লাইন:
 
== সশস্ত্র বিপ্লবে ==
হিতবাদী পত্রিকায় কাজ করার সুবাদে তার সাথে বিপ্লবী [[সখারাম গনেশ দেউস্কর|সখারাম গনেশ দেউস্করে]]<nowiki/>র আলাপ হয়। চন্দননগরে তার প্রতিবেশী ও অভিন্নহৃদয় বন্ধু ছিলেন বিপ্লবী [[রাসবিহারী বসু]]। তিনি পুলিশের নজর এড়িয়ে রাসবিহারীকে নিরাপত্তা দিয়েছেন বহুবার। অসংখ্য দু:সাহসিক কর্মের হোতা ছিলেন শ্রীশচন্দ্র। বিশ্বাসঘাতক নরেন গোঁসাই কে হত্যার জন্যে আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে [[কানাইলাল দত্ত]]<nowiki/>র কাছে রিভলভার পৌঁছে দেওয়া, ডেনহ্যাম হত্যা চেষ্টা, চন্দননগরের অত্যাচারী মেয়র তার্দিভেলকে হত্যা চেষ্টা, রডা কোম্পানির লুন্ঠিত মাউজার পিস্তল ও কার্তুজ বিপ্লবীদের কাছে গোপনে পৌঁছে দেওয়া এবং রাসবিহারী বসু [[মতিলাল রায়]], [[অমরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|অমরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ে]]<nowiki/>র সাথে যোগাযোগ ও সংহতি রক্ষা করে সংগঠনকে চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্ভরযোগ্য সেনানী ছিলেন বিপ্লবী শ্রীশচন্দ্র। ১৯১০ সাল থেকে ১৯৩৩ পর্যন্ত [[অরবিন্দ ঘোষ]] থেকে শুরু করে [[দীনেশচন্দ্র মজুমদার]], বহু ফেরারি বিপ্লবীকে নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন চন্দননগর শহরে। একাজে তার সহায়ক ছিলেন মতিলাল রায়। বহু চেষ্টা করেও ব্রিটিশ পুলিশ শ্রীশচন্দ্রকে ধরতে পারতনা। কারণ তিনি চন্দননগরে ফরাসী উপনিবেশের বাসিন্দা। ফরাসী সরকারের অনুমতি নিয়ে ইংরেজ পুলিশ তার বাড়ির সামনেই পুলিশ ফাঁড়ি বসিয়েছিল, গোয়েন্দা দপ্তরের কাছে নির্দেশ ছিল চন্দননগর থেকে বেরোলেই যেন তাকে গ্রেপ্তার করা হয় তবুও শ্রীশচন্দ্র বহুবার পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে [[বেনারস]], [[লক্ষ্ণৌ]], [[দিল্লী]], সাহারানপুর, [[লাহোর]] গেছেন এবং নিরাপদে আস্তানায় ফিরে এসেছেন<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|lastশেষাংশ=প্রথম খন্ড|firstপ্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|publisherপ্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|yearবছর=২০০২|isbnআইএসবিএন=81-85626-65-0|locationঅবস্থান=কলকাতা|pagesপাতাসমূহ=৫৩৯}}</ref>।
 
== গ্রেপ্তার ==
১৯১৫ সালে রাসবিহারীর বিপ্লব প্রচেষ্টা ব্যার্থ হয়, মৃত্যুদন্ড হয় [[বসন্ত বিশ্বাস]] সহ আরো তিনজনের। এই ঘটনার শ্রীশচন্দ্র ভেঙ্গে পড়েন। নিতান্ত পারিবারিক কাজে কাকার মেয়ে শরতকুমারীকে হাওড়া স্টেশনে পৌছে দেওয়ার সময় পুলিশের হাতে ধরা পড়েন তিনি। বাস্তবে পলায়নের চেষ্টাও করেননি। পাঁচ বছর কারাবাসের পর [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ]]<nowiki/>র শেষে রয়াল ক্লেমেন্সি ঘোষিত হলে মুক্তি পান<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=আমি রাসবিহারীকে দেখেছি|lastশেষাংশ=নারায়ন সান্যাল|firstপ্রথমাংশ=|publisherপ্রকাশক=করুনা প্রকাশনী|yearবছর=১৯৭৯|isbnআইএসবিএন=|locationঅবস্থান=কলকাতা|pagesপাতাসমূহ=১৭০}}</ref>।
 
== শেষ জীবন ==