জগন্নাথ তর্কপঞ্চানন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২০ নং লাইন:
 
== খ্যাতি ==
পিতা ও জেষ্ঠতাতের নিকট ব্যাকরণ ও স্মৃতি শাস্ত্র শিক্ষা, মুখে মুখেই ব্যকরনের সূত্রগুলি শিখে ফেলেছিলেন অতি অল্প বয়েসে। পরে রঘুদেব বাচষ্পতির কাছে আইনের পাঠ নেন। ত্রিবেনীতে তার টোল বা চতুষ্পাঠী ছিল। তার অসামান্য স্মৃতিশক্তির গল্প প্রায় প্রবাদের আকারে প্রতিষ্ঠিত। সেযুগে [[নবদ্বীপ]] সংস্কৃত চর্চা ও বিদ্যার পীঠস্থান হলেও ত্রিবেনীর জগন্নাথ তর্কপঞ্চানন ছিলেন পন্ডিতশ্রেষ্ঠ যিনি নবদ্বীপের খ্যাতি একাকী ম্লান করে দিয়েছিলেন।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=ত্রিবেনী|lastশেষাংশ=রূপমঞ্জরী|firstপ্রথমাংশ=নারায়ন সান্যাল|publisherপ্রকাশক=দেজ পাবলিশিং|yearবছর=১৯৯০|isbnআইএসবিএন=|locationঅবস্থান=কলকাতা|pagesপাতাসমূহ=৩৯৮}}</ref>
 
== আইনবিদ ==
২৬ নং লাইন:
 
== পৃষ্ঠপোষকতা ==
[[মহারাজ নন্দকুমার]] থেকে শুরু করে শোভাবাজার রাজা নবকৃষ্ণ, মহারাজা [[কৃষ্ণচন্দ্র রায়]], বর্ধমান রাজ কীর্তিচন্দ্র ছিলেন তার গুনগ্রাহী। [[রবার্ট ক্লাইভ]] তার কাছে সংস্কৃত শিখেছেন, এছাড়াও লর্ড [[ওয়ারেন হেস্টিংস]], হার্ডিঞ্জ, জন শোর, কোলব্রুক এবং এশিয়াটিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা স্যার [[উইলিয়াম জোন্স (ভাষাতাত্ত্বিক)|উইলিয়াম জোন্সের]] সাথে তার হৃদ্যতা ছিলো। প্রাচ্য সংস্কৃতি বিশারদ সুপন্ডিত জোনস বিভিন্ন তথ্য ও তত্ব সংগ্রহ করতে বারংবার তার কাছে আসতেন। সদর দেওয়ানি আদালতের প্রধান বিচারপতি হ্যারিংটন ছিলেন জগন্নাত তর্কপঞ্চাননের সুহৃদ। অন্যান্য ইংরেজ রাজপুরুষেরা আইন সংক্রান্ত কঠিন বিষয়ে তার পরামর্শ নিতেন। প্রথম সুপ্রীম কোর্ট স্থাপিত হলে তাকে প্রধান পন্ডিতের পদ আহবান করা হয়। তিনি সেই পদ গ্রহনে অস্বীকৃত হলে তার পৌত্র ঘনশ্যাম এই পদে আসীন হন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|lastশেষাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|firstপ্রথমাংশ=প্রথম খন্ড|publisherপ্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|yearবছর=২০০২|isbnআইএসবিএন=81-85626-65-0|locationঅবস্থান=কলকাতা|pagesপাতাসমূহ=১৬৮}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==