মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪১ নং লাইন:
'''মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতাল '''বা সংক্ষেপে '''মাউন্ট ই''' নামে পরিচিত একটি ৩৪৫-শয্যার বেসরকারী হাসপাতাল। সিঙ্গাপুরের এই হাসপাতাল পার্কওয়ে হেলথ কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত হয়।<ref name="medicine">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.singaporemedicine.com/hcp/mt_elizabeth.asp|শিরোনাম=Mount Elizabeth Hospital|প্রকাশক=Singapore Medicine|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.is/20130202191435/http://www.singaporemedicine.com/hcp/mt_elizabeth.asp|আর্কাইভের-তারিখ=2 February 2013|অকার্যকর-ইউআরএল=yes|সংগ্রহের-তারিখ=29 December 2012}}</ref> ১৯৭৬ সালে নির্মান কাজ শুরু হওয়া এই হাসপাতাল প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ১৯৭৯ সালের ৮ই ডিসেম্বর যাত্রা শুরু করে।  এই হাসপাতালে একই সাথে হৃদরোগ, ক্যান্সার চিকিতসা, স্নায়ুজনিত রোগসহ বিভিন্ন সেবা প্রদান করা হয়।এছাড়াও একই হাসপাতালটি সাথে একাধিক অঙ্গ প্রতিস্থাপন করার জন্য প্রসিদ্ধ।<ref name="organ">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/news/national/delhi-gangrape-victim-in-extremely-critical-condition/article4244190.ece|শিরোনাম=Delhi gang-rape victim in ‘extremely critical condition’|শেষাংশ=PTI|তারিখ=27 December 2012|কর্ম=The Hindu|সংগ্রহের-তারিখ=30 December 2012}}</ref>১৯৯৫ সাল থেকে পার্কওয়ে হোল্ডিংস লিমিটেড  হাসপাতালটির মালিকানা অধিকার করেছে। 
 
সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথের অর্কার্ড সড়কে অবস্থিত এই হাসপাতাল জয়েন্ট কমিশন ইন্টারন্যাশনাল হিসেবে স্বীকৃত। <ref name="hospitals">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hospitals.sg/hospital/mount-elizabeth-hospital|শিরোনাম=Mount Elizabeth Hospital|প্রকাশক=Hospitals.SG|সংগ্রহের-তারিখ=29 December 2012}}</ref> সিঙ্গাপুরের প্রথম কোনো বেসরকারী হাসপাতাল হিসেবে এখানেই সর্বোপ্রথম ওপেন-হার্ট সার্জারি অস্ত্রোপচার করা হয় এবং আণবিক ঔষধ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তি ও তা ব্যবহারের জন্য প্রশিক্ষিত জনবল রয়েছে। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/185167/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE--%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F/|শিরোনাম=বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা -স্বদেশ রায় {{!}}{{!}} উপ-সম্পাদকীয় {{!}}{{!}} জনকন্ঠ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=জনকন্ঠ|সংগ্রহের-তারিখ=2018-11-17|ভাষা=bn}}</ref>
 
ব্রুনাই এর রাজ পরিবার হাসপাতালটিতে একটি রাজকীয় সুইট প্রতিষ্ঠা করেছিলো। অবশ্য পরে এই রাজকীয় কক্ষটি অন্যান্য রোগীদের ব্যবহারের জন্যেও খুলে দেয়া হয়।
৪৭ নং লাইন:
২০১৬ সালের হিসেব মতে, হাসপাতালটিতে চার শয্যার ওয়ার্ডে একটি শয্যার জন্য প্রতিরাতে গুণতে হয় ২৭৬ মার্কিন ডলার। সমপূর্ণ নিজস্ব রুমের খরচ রাত প্রতি ৬৪০ মার্কিন ডলার।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.straitstimes.com/singapore/health/new-farrer-park-hospital-aims-to-offer-affordable-private-care|শিরোনাম=New Farrer Park Hospital aims to offer ‘affordable’ private care|তারিখ=27 February 2016|সংগ্রহের-তারিখ=10 February 2017|প্রকাশক=Straits Times}}</ref>
 
হাসপাতাল সংলগ্ন মাউন্ট এলিজাবেথ মেডিকেল সেন্টার (MEMC) অবস্থিত। <ref>{{cite news|title=Mount Elizabeth Medical Centre|url=http://memc.com.sg|accessdate=21 May 2018|publisher=Mount Elizabeth Medical Centre|date=21 May 2018}}</ref> এই ক্লিনিকে শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ডাক্তার কর্তৃক চিকিতসাসেবা প্রদান করা হয়। সিঙ্গাপুর মেডিকেল কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ডাক্তারেরাই শুধুমাত্র এই হাসপাতাল ও মেডিকেল সেন্টারে দায়িত্বপালন করতে পারেন। সব মিলিয়ে মোট ৩১টি বিষয়ের বিশেষজ্ঞ এই হাসপাতালে কর্মরত। স্নায়ুরোগ থেকে শুরু করে, হৃদরোগ, দন্তচিকিতসা, [[পাকান্ত্রবিদ্যা]]<nowiki/>সহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা সেবা প্রদান করেন। রোগীর অবস্থা, ক্লিনিক ও বিশেষজ্ঞভেদে চিকিতসা খরচ বিভিন্ন হয়।
 
 
সিঙ্গাপুর এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রোগী ছাড়াও সারা বিশ্বে বিভিন্ন দেশ থেকে এই হাসপাতালে চিকিতসাসেবা নিতে মানুষ আসে। হাসপাতালটির কর্মীরা ইন্দোনেশীয় ভাষা, রুশ ভাষা এবং মাওয় ভাষাতেও পারদর্শী। হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় ঔষদের দোকানপাট রয়েছে।
 
সিঙ্গাপুর এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রোগী ছাড়াও সারা বিশ্বে বিভিন্ন দেশ থেকে এই হাসপাতালে চিকিতসাসেবা নিতে মানুষ আসে। হাসপাতালটির কর্মীরা ইন্দোনেশীয় ভাষা, রুশ ভাষা এবং মাওয় ভাষাতেও পারদর্শী। হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় ঔষদেরঔষধের দোকানপাট রয়েছে।
 
বাংলাদেশের একাধিক বরেণ্য ব্যক্তিত্ব বিভিন্ন সময় এই হাসপাতালের সেবা গ্রহণ করেছেন। ২০১৩ সালের ২০শে মার্চ বাংলাদেশের ১৯তম রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান [[ফুসফুস|ফুসফুসের]] সংক্রমণ ব্যাধিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এছাড়াও
 
== তথ্যসূত্র ==