ব্লো-ব্জাং-র্গ্যাল-ম্ত্শান (ছিয়াশিতম গানদেন ত্রিপা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎সংক্ষিপ্ত জীবনী: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২ নং লাইন:
 
== সংক্ষিপ্ত জীবনী ==
ব্লো-ব্জাং-র্গ্যাল-ম্ত্শান ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দে মধ্য তিব্বতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি [[সে-রা বৌদ্ধবিহার|সে-রা বৌদ্ধবিহার বিশ্ববিদ্যালয়]] এবং গ্যুমে তন্ত্র মহাবিদ্যালয় থেকে শিক্ষালাভ করেন। পরবর্তীকালে তিনি গ্যুমে তন্ত্র মহাবিদ্যালয় এবং [[দ্গা'-ল্দান বৌদ্ধবিহার|দ্গা'-ল্দান বৌদ্ধবিহারের]] ব্যাং-র্ত্সে ({{bo|w=byang rtse}}) মহাবিদ্যালয়ের প্রধানের দায়িত্ব লাভ করেন। ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[দ্গা'-ল্দান বৌদ্ধবিহার|দ্গা'-ল্দান বৌদ্ধবিহারের]] ছিয়াশিতম প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এই পদে তিনি সাত বছর থাকেন। ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ কর্ণেল [[ফ্রান্সিস ইয়ংহাজব্যান্ড|ফ্রান্সিস ইয়ংহাজব্যান্ডের]] নেতৃত্বে আট হাজার সেনার একটি বাহিনী [[সিক্কিম]] সীমান্ত থেকে [[তিব্বত]] আক্রমণ করলে [[ত্রয়োদশ দলাই লামা]] তাঁকে [[তিব্বতের রাজপ্রতিনিধি]] নিযুক্ত করে [[লাসা]] থেকে [[মঙ্গোলিয়া|মঙ্গোলিয়ার]] দিকে পলায়ন করেন।<ref name= Shakya>{{Citeবিশ্বকোষ encyclopediaউদ্ধৃতি| lastশেষাংশ = Shakya| firstপ্রথমাংশ =Tsering| titleশিরোনাম =The Thirteenth Dalai Lama, Tubten Gyatso| encyclopediaবিশ্বকোষ = The Treasury of Lives: Biographies of Himalayan Religious Masters| accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2014-18-08| dateতারিখ = May 2013| urlইউআরএল =http://treasuryoflives.org/biographies/view/Thirteenth-Dalai-Lama-Tubten-Gyatso/3307}}</ref> তিব্বতী ঐতিহাসিকদের মতে ব্লো-ব্জাং-র্গ্যাল-ম্ত্শান একজন সৎ ও নির্ভরশীল ব্যক্তিত্ব ছিলেন, যাকে আপৎকালীন পরিস্থিতিতে দায়িত্ব প্রদান করা যেত।<ref>Shakabpa, Tsepon. 1967. Tibet: A Political History. New Haven: Yale University Press, pp. 215-219.</ref> [[ফ্রান্সিস ইয়ংহাজব্যান্ড|ইয়ংহাজব্যান্ড]] [[লাসা]] শহরে এলে তিনি তাঁর বসবাসের ব্যবস্থা করেন। ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দের ৭ই সেপ্টেম্বর [[তিব্বতের রাজপ্রতিনিধি]] হিসেবে তিনি [[পোতালা প্রাসাদ|পোতালা প্রাসাদে]] লাসা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এই চুক্তির ফলে তিব্বতে ব্রিটিশদের স্থায়ী দূতাবাস প্রতিষ্ঠিত হয়, ভারত ও তিব্বতের সীমান্ত নির্ধারিত হয় এবং তিব্বত থেকে রুশ প্রভাব দূরীভূত হয়। ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে [[ত্রয়োদশ দলাই লামা]] পুনরায় [[লাসা]] ফিরে এলে তিনি [[তিব্বতের রাজপ্রতিনিধি]] পদ থেকে সরে আসেন এবং তিব্বতের শাসনক্ষমতা দলাই লামার ওপর ন্যস্ত করেন।<ref name= Samten>{{Citeবিশ্বকোষ encyclopediaউদ্ধৃতি| lastশেষাংশ = Chhosphel| firstপ্রথমাংশ = Samten| titleশিরোনাম =The Eighty-Sixth Ganden Tripa, Lobzang Gyeltsen| encyclopediaবিশ্বকোষ = The Treasury of Lives: Biographies of Himalayan Religious Masters| accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2014-08-19| dateতারিখ = February 2011| urlইউআরএল =http://treasuryoflives.org/biographies/view/Lobzang-Gyeltsen/P2570}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==