সংস্কৃত ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভারতের সরকারি ভাষাসমূহ যোগ
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
'''সংস্কৃত''' ({{lang|sa|संस्कृतम्}} ''সংস্কৃতম্‌'', সঠিক নাম: {{lang|sa|संस्कृता वाक्}}, ''সংস্কৃতা বাক্'', পরবর্তীকালে প্রচলিত অপর নাম: {{lang|sa|संस्कृतभाषा}} ''সংস্কৃতভাষা'', "পরিমার্জিত ভাষা") হল একটি ঐতিহাসিক [[ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবার|ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা]] এবং [[হিন্দুধর্ম|হিন্দু]] ও [[বৌদ্ধধর্ম|বৌদ্ধধর্মের]] [[পবিত্র ভাষা|পবিত্র দেবভাষা]]।<ref group="note">[[Buddhism]]: besides [[Pali]], see [[Buddhist Hybrid Sanskrit]]</ref> বর্তমানে সংস্কৃত ভারতের [[ভারতের সরকারি ভাষাসমূহ|২২টি সরকারি ভাষার]] অন্যতম<ref>[http://web.archive.org/web/20071004031805/http://india.gov.in/govt/documents/english/7thSch-AppV_219-280.pdf Indian Constitution Art.344(1) & Art.345]</ref> এবং [[উত্তরাখণ্ড]] রাজ্যের অন্যতম সরকারি ভাষা।
 
'''ধ্রুপদি-সংস্কৃত''' এই ভাষার প্রামাণ্য [[ভাষাপ্রকার]]। খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে রচিত পাণিনির ব্যাকরণে এই প্রামাণ্যরূপটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ইউরোপে [[লাতিন]] বা [[প্রাচীন গ্রিক ভাষা|প্রাচীন গ্রিক ভাষার]] যে স্থান, [[বৃহত্তর ভারত|বৃহত্তর ভারতের]] সংস্কৃতিতে সংস্কৃত ভাষার সেই স্থান। [[ভারতীয় উপমহাদেশ]], বিশেষত [[ভারত]] ও [[নেপাল|নেপালের]] অধিকাংশ আধুনিক ভাষাই এই ভাষার দ্বারা প্রভাবিত।<ref name = Staal/>
২৬ নং লাইন:
 
=== বৈদিক সংস্কৃত ===
{{mainমূল নিবন্ধ|বৈদিক সংস্কৃত}}
পাণিনি কর্তৃক সংজ্ঞায়িত সংস্কৃত পূর্ববর্তী বৈদিক রূপটি থেকে উৎসারিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, বৈদিক সংস্কৃত এবং ধ্রুপদি বা "পাণিনীয়" সংস্কৃত সংস্কৃত ভাষার দুটি উপভাষা। এই দুই উপভাষার মধ্যে সাদৃশ্য প্রচুর। কেবল [[ধ্বনিতত্ত্ব]], [[শব্দভাণ্ডার]], [[ব্যাকরণ]] ও [[বাক্যতত্ত্ব|বাক্যতত্ত্বের]] ক্ষেত্রে দুই ভাষার মধ্যে কিছু পার্থক্য বিদ্যমান। সংস্কৃত [[বেদ|বেদের]] ভাষা বেদের মন্ত্রভাগ [[সংহিতা]], গদ্যভাগ [[ব্রাহ্মণ]] ও [[উপনিষদ]] বৈদিক সংস্কৃতে রচিত। এই সকল গ্রন্থ হিন্দুধর্মের আদি ধর্মগ্রন্থ। গবেষকগণ মনে করেন, ঋগ্বেদ সংহিতার ছন্দময় স্তোত্রগুলি এই ভাষার প্রাচীনতম রচনা নিদর্শন। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে শ্রুতি পরম্পরায় এই স্তোত্রগুলি রচিত ও স্মরিত হয়েছে। বৈদিক যুগের শেষভাগে উপনিষদ রচিত হয়। খ্রিষ্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের মধ্যভাগে বৈদিক সংস্কৃত ধর্মীয় ও শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রথম ভাষা থেকে দ্বিতীয় ভাষায় পরিণত হয়। এর ফলে সংস্কৃত ভাষায় ধ্রুপদি যুগের সূচনা ঘটে।
 
=== ধ্রুপদি সংস্কৃত ===
৩৫ নং লাইন:
 
=== অবক্ষয় ===
{{mainমূল নিবন্ধ|কথ্য সংস্কৃতের অবলুপ্তি}}
কথ্য সংস্কৃত সংক্রান্ত একাধিক [[সমাজভাষাবিজ্ঞান|সমাজভাষাবৈজ্ঞানিক]] গবেষণা থেকে জানা যায়, কথ্য সংস্কৃত সীমাবদ্ধ এবং এর বিবর্তন ঘটে না।<ref>Hock, H. "Language death phenomena in Sanskrit" in ''Studies in the Linguistic Sciences'' v.13 no.2 1983 Dept. of Linguistics, University of Illinois at Urbana-Champaign Dept. of Linguistics</ref> এই পরিপ্রেক্ষিতে কেউ কেউ সংস্কৃতকে "মৃত" বলেন। কিন্তু [[মৃত ভাষা|"মৃত" ভাষা]] [[লাতিন|লাতিনের]] সঙ্গে এর পার্থক্যটি স্পষ্ট নয়। {{Harvcoltxt|পোলক|২০০১}} লিখেছেন: <ref>{{Harvcoltxt|Pollock|2001|p=415}}</ref>
<blockquote>
Both died slowly, and earliest as a vehicle of literary expression, while much longer retaining significance for learned discourse with its [[universalist]] claims. Both were subject to periodic renewals or forced rebirths, sometimes in connection with a politics of [[translocal]] aspiration… At the same time… both came to be ever more exclusively associated with narrow forms of religion and [[Political corruption|priestcraft]], despite centuries of a [[secular]] aesthetic.