কাঠের ছাই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৭ নং লাইন:
কাঠের ছাই জৈব সার রূপে মাটির পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধি করতে ব্যবহার করা যায়। এক্ষেত্রে ছাই [[পটাশিয়াম]] ও [[ক্যালসিয়াম কার্বনেট|ক্যালসিয়াম কার্বনেটের]] উৎস হিসেবে কাজ করে। দ্বিতীয় যৌগটি মাটির অম্লত্ব প্রশমনে ক্ষারক রূপে কাজ করে থাকে।<ref name=purdue/>
 
কাঠের ছাইকে জৈব জলচাষ দ্রবণে পরিষ্কারক হিসেবে ব্যবহার্য যা ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস-সমৃদ্ধ অজৈব যৌগসমূহকে প্রতিস্থাপিত করে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Sholto Douglas|first1প্রথমাংশ১=James|titleশিরোনাম=Advanced guide to hydroponics: (soiless cultivation)|dateতারিখ=1985|publisherপ্রকাশক=Pelham Books|locationঅবস্থান=London|isbnআইএসবিএন=9780720715712|pagesপাতাসমূহ=345–351|urlইউআরএল=https://books.google.com/books?id=hykhAQAAMAAJ&q}}</ref>
 
==== জৈবসার ====
ছাই সাধারণত [[বর্জ্যভূমি|বর্জ্যভূমিতে]] ফেলা হয়, কিন্তু কাজটায় বেশ খরচ হওয়ায় এর বদলে প্রকৃতিবান্ধব বিকল্প, যেমন কৃষি ও বনায়নে জৈবসার হিসেবে ব্যবহার করা জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|vauthors=Demeyer A, Voundi Nkana JC, Verloo MG |yearবছর=2001|titleশিরোনাম=Characteristics of wood ash and influence on soil properties and nutrient uptake: an overview|journalসাময়িকী=[[Bioresource Technology]]|volumeখণ্ড=77|issueসংখ্যা নং=3|pagesপাতাসমূহ=287–95|doiডিওআই=10.1016/S0960-8524(00)00043-2|pmid=11272014}}</ref> কাঠের ছাইয়ে প্রচুর পরিমাণ চার থাকার কারণে একে গন্ধ-নিয়ন্ত্রণকারী রূপে ব্যবহার করা যায়, বিশেষত জৈবসার তৈরির প্রক্রিয়ায়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|author1লেখক১=Rosenfeld, P. |author2লেখক২=Henry, C. |lastauthoramp=yes |yearবছর=2001|titleশিরোনাম=Activated Carbon and Wood Ash Sorption of Wastewater, Compost and Biosolids Odorants|journalসাময়িকী=[[Water Environment Research]]|volumeখণ্ড=7|issueসংখ্যা নং=4|pagesপাতাসমূহ=388–393}}</ref>
 
=== মৃৎশিল্প ===
সিরামিক গ্লেজে কাঠের ছাই ব্যবহারের ইতিহাস অনেক দীর্ঘ, বিশেষত চীনা, জাপানি, কোরীয় ঐতিহ্যে, যদিও এখন অন্যান্য মৃৎশিল্পীরাও তা ব্যবহার করে। এটা ফ্লাক্স হিসেবে কাজ করে, গ্লেজের গলনাঙ্ক কমায়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Rogers|first1প্রথমাংশ১=Phil|titleশিরোনাম=Ash Glazes|dateতারিখ=2003|publisherপ্রকাশক=A&C Black|locationঅবস্থান=London|isbnআইএসবিএন=0-7136-57820|editionসংস্করণ=2nd}}</ref>
 
=== সাবান ===
কাঠের ছাই থেকে সরাসরি পটাশিয়াম হাইড্রক্সাইড বানানো যায়<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|dateতারিখ=14 May 2009|titleশিরোনাম=Making lye from wood ash|urlইউআরএল=http://journeytoforever.org/biodiesel_ashlye.html|publisherপ্রকাশক=Journey to Forever|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2008-10-01}}</ref> এবং একে বলে কস্টিক পটাশ বা লাই। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে পুরনোকাল হতেই কাঠের ছাই দিয়ে সাবান তৈরির চল রয়েছে। গ্রামবাংলায় বাসনকোসন ধুতে সরাসরি ছাই ব্যবহার করা হয়।
 
===বায়োলিচিং===
ectomycorrhizal ছত্রাক ''Suillus granulatus'' এবং ''Paxillus involutus'' কাঠের ছাই থেকে উপাদান সংশ্লেষণ করতে পারে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://mic.sgmjournals.org/content/156/3/609.full|titleশিরোনাম=Metals, minerals and microbes: geomicrobiology and bioremediation|journalসাময়িকী=Microbiology|authorলেখক=Geoffrey Michael Gadd|volumeখণ্ড=156|dateতারিখ=March 2010|pagesপাতাসমূহ=609–643}}</ref>
 
==আরো দেখুন==