মালভূমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mehedi5500 (আলোচনা | অবদান)
বিস্তারিত লিখেছি ও প্রকারভেদ লিখেছি।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪ নং লাইন:
মালভূমিঃ
 
সাধারণত যে বিস্তীর্ণ ভূ-ভাগ সমুদ্র সমতল থেকে বেশ উঁচু প্রায় ৩০০ মিটার,অথচ যার পৃষ্ঠদেশ বা উপরিভাগ খুব অসমতল নয় এবং চারপাশ খাড়া ঢালযুক্ত থাকে তাকে মালভূমি বলা হয়।<ref name="Merriam-Webster">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=https://www.merriam-webster.com/dictionary/plateau | titleশিরোনাম=Definition of plateau | publisherপ্রকাশক=Merriam-Webster | workকর্ম=American English Dictionary | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=26 August 2017}}</ref><ref name="Cambridge">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://dictionary.cambridge.org/dictionary/English/plateau | titleশিরোনাম=Definition of plateau | publisherপ্রকাশক=Cambridge University Press | workকর্ম=Cambridge English Dictionary | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=26 August 2017}}</ref>
 
সমুদ্রতল থেকে প্রায় ৩০০ – ৬০০ মিটার উচুতে অবস্থিত, উপরিভাগ প্রায় সমতল বা তরঙ্গায়িত এবং চারিদিক খাড়া ঢালযুক্ত বিস্তৃত ভুমিকে মালভুমি বলে। যেহেতু মালভুমি দেখতে অনেকটা টেবিলের মতো অর্থাৎ এর ওপরটা প্রায় সমতল এবং চারিদিক খাড়া ঢালযুক্ত, সেইজন্য মালভুমির অপর নাম টেবিলল্যান্ড। যেমনঃ তিব্বতের মালভুমি, ছোটোনাগপুরের মালভুমি প্রভৃতি।
 
উৎপত্তি অনুসারে মালভুমিকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ a) পর্বত বেষ্টিত মালভুমি, b) ব্যবচ্ছিন্ন মালভুমি, c) লাভাগঠিত মালভুমি, d) অন্যান্য প্রকার মালভুমি।
 
a) পর্বত বেষ্টিত মালভুমিঃ ভু-আলোড়নের ফলে ভঙ্গিল পর্বত সৃষ্টি হওয়ার সময় দুটি সমান্তরাল পর্বতশ্রেনীর মাঝখানের স্থান পার্শ্বচাপের উচু হয়ে এই প্রকার মালভুমির সৃষ্টি করে। চারিদিক পর্বত দ্বারা বেষ্টিত থাকায় এর নাম পর্বত বেষ্টিত মালভুমি। যেমনঃ তিব্বতের মালভুমি, ইরানের মালভুমি প্রভৃতি।
 
b) ব্যবচ্ছিন্ন মালভুমিঃ নদী, বায়ু, হিমবাহ প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে প্রাচীন মালভূমি অঞ্চল ধীরে হীরে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং উচ্চতা হ্রাস পায়। এরপর ওই মালভূমির ওপর দিয়ে নদনদী ও তার শাখা প্রশাখা প্রবাহিত হলে এদের উপত্যকা বরাবর মালভূমিটি ছোটো ছোটো অংশে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এইভাবে কোনো বিস্তৃত মালভূমি অঞ্চল নদী উপত্যকা দ্বারা বিচ্ছিন্ন হয়ে ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমির সৃষ্টি করে। যেমনঃ ছোটোনাগপুরের মালভূমি।
 
c) লাভাগঠিত মালভুমি: অনেক সময় ভূগর্ভস্থ ম্যাগমা ভূত্বকের কোনো ফাটল বা দুর্বল অংশের মধ্য দিয়ে নির্গত হয়ে ভূপৃষ্ঠে লাভা রুপে স্তরে স্তরে সঞ্চিত হয়। দীর্ঘ দিন ধরে এই সঞ্চিত লাভা ঠান্ডা ও কঠিন হয়ে লাভা মালভূমির সৃষ্টি করে। যেমনঃ ভারতের দাক্ষিনাত্য মালভূমি।