আফগানিস্তানে ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MustafaKamal (আলোচনা | অবদান) |
|||
২৫ নং লাইন:
[[আল-মুতাসিম]] শাসনের সময় এই অঞ্চলের অধিকাংশ বাসিন্দাদের মধ্যে ইসলাম চর্চা শুরু হয় এবং সাধারণত অবশেষে [[ইয়াকুব-ই লিত সাফারী]]র অধীনে অনুশীলন করা হয়, আফগানিস্তানের অন্যান্য প্রধান শহরগুলির পাশাপাশি [[কাবুল|কাবুলের]] প্রধান ধর্ম ছিল ইসলাম। [[আবু হানিফা|ইমাম আবু হানিফার]] পিতা সাবিত ইবনে যুতা আধুনিক আফগানিস্তানের অধিবাসী ছিলেন। তিনি [[ইরাক|ইরাকের]] [[কুফা|কুফায়]] অভিবাসিত হন, যেখানে আবু হানিফা জন্মগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে [[সামানি সাম্রাজ্য|সামানিগণ]] [[সুন্নি (ইসলাম)|সুন্নি ইসলামকে]] মধ্য এশিয়ার হৃদয়ে গভীরভাবে প্রচার করেছিলেন এবং নবম শতাব্দীতে [[ফার্সি ভাষা|ফার্সি ভাষায়]] [[কুরআন|কুরআনের]] সম্পূর্ণ অনুবাদ করা হয়েছিল। তখন থেকে দেশটিতে ইসলাম ধর্মের আধিপত্য বিস্তার হয়েছে। ইসলামী নেতাগণ সংকটের বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক গোলযোগে প্রবেশ করেছেন, কিন্তু খুব কমই দীর্ঘ সময়ের জন্য ধর্মনিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করা হয়।
[[পেশাওয়ার|পেশাওয়ারে]] [[কাবুল শাহী|শাহীর]] অবশিষ্টাংশ ৯৯৮ এবং ১০৩০ খ্রিস্টাব্দে [[মাহমুদ গজনভি]] দ্বারা বহিষ্কৃত হয়।<ref>Afghanistan: a new history By Martin Ewans Edition: 2, illustrated Published by Routledge, 2002 Page 15 {{ISBN|0-415-29826-1}}, {{ISBN|978-0-415-29826-1}}</ref> [[গজনভি রাজবংশ]] [[ঘুরি সাম্রাজ্য|ঘুরি রাজবংশ]] দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়, যাদের ইতোমধ্যে শক্তিশালী ইসলামী সাম্রাজ্য প্রসারিত। দ্বাদশ শতাব্দীতে ঘুরি শাসনামলে নির্মিত প্রথম স্থাপনা [[হেরাত জামে মসজিদ]] দেশটির পুরনো মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম। [[ইসলামি স্বর্ণযুগ]] হিসাবে পরিচিত এই সময়ে [[বাগদাদ|বাগদাদের]] পর আফগানিস্তান [[মুসলিম বিশ্ব|মুসলিম বিশ্বের]] দ্বিতীয় প্রধান শিক্ষা কেন্দ্র হয়ে ওঠে।<ref>{{
[[মঙ্গোল]] আক্রমণ এবং ধ্বংসের পরে, [[তৈমুরি সাম্রাজ্য|তৈমুরগণ]] এলাকাটি পুনর্গঠন করে আবারো এটি ইসলামী শিক্ষা কেন্দ্র গড়ে তোলে। ষোড়শ শতাব্দীতে [[সাফাভি রাজবংশ|সাফাভিদের]] শাসনকালে দক্ষিণ আফগানিস্তানে শিয়া ইসলাম তার পথ তৈরি করে। ১৭০৯ সালে [[মীরওয়াইস হুতাক]] কর্তৃক আফগানদের মুক্তি দেয়া পর্যন্ত আফগানিস্তানের [[কান্দাহার]] অঞ্চল প্রায়শই শিয়া সাফাভিদের এবং সুন্নী [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘলদের]] মধ্যে একটি যুদ্ধক্ষেত্র ছিল।
৮২ নং লাইন:
==Shia Islam in Afghanistan==
{{
[[File:Blue mosaic, Kabul.jpg|thumb|[[Abu Fazl Mosque]] in [[Kabul]] during construction in 2008, which is the largest [[Shia Islam in Afghanistan|Shia]] mosque in Afghanistan.<ref>[https://www.flickr.com/photos/51400588@N06/4726044458/in/photostream/]</ref>]]
Roughly 10% (7-15%) of the [[Demographics of Afghanistan#Population statistics|Afghan population]] practice [[Shia Islam in Afghanistan|Shia Islam]].<ref name="Pew">{{
Politically aware Shia students formed the hardcore of the Afghan [[Maoist]] movement in the 1960s and early 1970s. After the [[Saur Revolution]] (April Revolution) of 1978 and the [[Iranian Revolution]] of 1979, Shia rebel groups in the [[Hazarajat]] region, although frequently at odds with one another, became active in [[mujahideen]] activities. They were aided by Shi'a Iran and fought against the Soviet-backed Afghan government as well as other mujahideen groups.
৯৭ নং লাইন:
==Ahmadiyya==
{{
The [[Ahmadiyya]] is considered a movement that began in the late 19th century by [[Mirza Ghulam Ahmad]] in [[Qadian]], [[India]]. It was seen as [[Apostasy in Islam|apostasy]] by most other Muslim groups, and accordingly only 12 years after Mirza Ghulam's claim of mahdi-hood, a couple of Ahmadiyya members were stoned to death in Kabul during 1901 to 1903. Later in the 1920s, King [[Amanullah Khan]] had several Ahmadiyya members forcibly reverted, and in 1924 affiliation with Ahmadiyya became a capital offense.<ref>Vincent Littrell. [Islam: Ahmadiyya]. World Association of International Studies, February 17, 2006</ref>
১২৪ নং লাইন:
{{বিষয় এশিয়া|ইসলাস}}
{{DEFAULTSORT:আফগানিস্তানে ইসলাম}}
[[বিষয়শ্রেণী:আফগানিস্তানে ইসলাম| ]]
| |||